নিজস্ব প্রতিবেদক
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সাত বছর আগে মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম বর্ষের ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন বহিষ্কৃত উপসচিব এবং ওই কলেজের সাবেক প্রিন্সিপাল একেএম রেজাউল করিম ওরফে রতন (৫৩)।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমানের আদালত অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রেজাউল করিমকে খালাসের রায় দেন। রায় ঘোষণার আগে রেজাউল করিমকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর এরশাদ আলম (জর্জ) বলেন, ‘এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট হতে পারিনি। খালাসের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।’
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে ওই ছাত্রী ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই ধানমন্ডি থানায় রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। মামলা তদন্ত করে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তেজগাঁও নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক কুইন আক্তার।
চার্জশিটে বলা হয়, একেএম রেজাউল করিম ২০১৬ সালের ১২ মে ধেকে ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজের প্রিন্সিপাল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ভিকটিম ২০১৬ সালের জুনে কলেজে ভর্তি হন। এর সুবাদে আসামির সঙ্গে তার পরিচয়। ভিকটিমের মোবাইর নাম্বার নেয়। একেএম রেজাউল করিম ভিকটিমকে আশ্বস্ত করেন, তাকে কলেজের কোনো ফি দিতে হবে না। একপর্যায়ে রেজাউল করিম ভিকটিমের মন জয় করেন এবং তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখান। ২০১৭ সালের ১২ জুন রেজাউল করিম ভিকটিমকে কলেজে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করেন। তাকে স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করেন। ২০১৮ সালের ২৬ মার্চ রেজাউল করিম ভিকটিমকে ফোন করে জানান তার প্রমোশন হয়েছে। তাকে সঙ্গে নিয়ে বাসা দেখতে যাবে। ধানমন্ডি এলাকায় বাসা দেখার কথা বলে তাকে আবার ধর্ষণ করেন।
২০১৯ সালের ২৫ জুন আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ১৩ জন সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সাত বছর আগে মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম বর্ষের ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন বহিষ্কৃত উপসচিব এবং ওই কলেজের সাবেক প্রিন্সিপাল একেএম রেজাউল করিম ওরফে রতন (৫৩)।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমানের আদালত অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রেজাউল করিমকে খালাসের রায় দেন। রায় ঘোষণার আগে রেজাউল করিমকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর এরশাদ আলম (জর্জ) বলেন, ‘এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট হতে পারিনি। খালাসের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।’
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে ওই ছাত্রী ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই ধানমন্ডি থানায় রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। মামলা তদন্ত করে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তেজগাঁও নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক কুইন আক্তার।
চার্জশিটে বলা হয়, একেএম রেজাউল করিম ২০১৬ সালের ১২ মে ধেকে ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজের প্রিন্সিপাল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ভিকটিম ২০১৬ সালের জুনে কলেজে ভর্তি হন। এর সুবাদে আসামির সঙ্গে তার পরিচয়। ভিকটিমের মোবাইর নাম্বার নেয়। একেএম রেজাউল করিম ভিকটিমকে আশ্বস্ত করেন, তাকে কলেজের কোনো ফি দিতে হবে না। একপর্যায়ে রেজাউল করিম ভিকটিমের মন জয় করেন এবং তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখান। ২০১৭ সালের ১২ জুন রেজাউল করিম ভিকটিমকে কলেজে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করেন। তাকে স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করেন। ২০১৮ সালের ২৬ মার্চ রেজাউল করিম ভিকটিমকে ফোন করে জানান তার প্রমোশন হয়েছে। তাকে সঙ্গে নিয়ে বাসা দেখতে যাবে। ধানমন্ডি এলাকায় বাসা দেখার কথা বলে তাকে আবার ধর্ষণ করেন।
২০১৯ সালের ২৫ জুন আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ১৩ জন সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
এ হত্যাকাণ্ডের মামলায় মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আপিল বিভাগের শুনানির অপেক্ষায় রয়েছেন। আবরারের পরিবার আশা করছে, হাইকোর্টের দেওয়া রায় আপিল বিভাগে বহাল থাকবে। তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি দেখতে আগ্রহী
৬ মিনিট আগেসৌদি আরব বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের দীর্ঘ ৫০ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম সাধারণ কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত কোনো আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো
১৬ ঘণ্টা আগেড. আল মালিক বৈঠকে প্রফেসর ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’— শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নিট কার্বন নিঃসরণ— আইসেস্কোর শিক্ষা, যুব উন্নয়ন ও পরিবেশ বিষয়ক কৌশলগত পরিকল্পনায় যুক্ত করার অনুমতি চান
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট শাহবাগ থানার চানখাঁরপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ক্ষুদ্র জুট ব্যবসায়ী মো. মনির। দুপুরে আসামিদের ছোড়া গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি
১৯ ঘণ্টা আগেএ হত্যাকাণ্ডের মামলায় মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আপিল বিভাগের শুনানির অপেক্ষায় রয়েছেন। আবরারের পরিবার আশা করছে, হাইকোর্টের দেওয়া রায় আপিল বিভাগে বহাল থাকবে। তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি দেখতে আগ্রহী
সৌদি আরব বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের দীর্ঘ ৫০ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম সাধারণ কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত কোনো আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো
ড. আল মালিক বৈঠকে প্রফেসর ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’— শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নিট কার্বন নিঃসরণ— আইসেস্কোর শিক্ষা, যুব উন্নয়ন ও পরিবেশ বিষয়ক কৌশলগত পরিকল্পনায় যুক্ত করার অনুমতি চান
জুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট শাহবাগ থানার চানখাঁরপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ক্ষুদ্র জুট ব্যবসায়ী মো. মনির। দুপুরে আসামিদের ছোড়া গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি