নিজস্ব প্রতিবেদক
অর্থ পাচারের অভিযোগে মানি লন্ডারিং আইনে করা মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার আপিলের ওপর শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ রায়ের জন্য আজকের দিন ঠিক করে আদেশ দেন।
খালাসের পর আইনজীবীরা জানান, মামলাটি ছিল পুরোপুরি মিথ্যা। তারেক রহমান আপিল না করলেও এই মামলায় তাকেও খালাস দেয়া হয়েছে।
এই মামলায় ২০১৬ সালের ২১ জুলাই হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে বিচারিক আদালতের খালাসের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে তাকে ২০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। আর বিচারিক আদালতের রায়ে গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে দেয়া সাত বছরের কারাদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট। তবে বিচারিক আদালতে মামুনকে দেয়া ৪০ কোটি টাকার জরিমানা কমিয়ে ২০ কোটি করা হয়।
হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে বিলম্ব মার্জনা চেয়ে গত বছর লিভ টু আপিল করেন গিয়াসউদ্দিন আল মামুন। এই লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর আদেশ দেন আপিল বিভাগ। সেখানে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করা হয়, পাশাপাশি আপিলের সারসংক্ষেপ জমা দিতে বলা হয়। এর ধারাবাহিকতায় গিয়াসউদ্দিন আল মামুন আপিল করেন।
এর আগে ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর তারেক ও মামুনকে আসামি করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলায় অভিযোগ করা হয়, টঙ্গীতে প্রস্তাবিত ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ নির্মাণ কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে পাইয়ে দেয়ার আশ্বাস দিয়ে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন মামুন। ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ওই টাকা বিভিন্ন পদ্ধতিতে সিঙ্গাপুরের সিটি ব্যাংকে মামুনের ব্যাংক হিসাবে পাচার করা হয়। ওই টাকার মধ্যে তিন কোটি ৭৮ লাখ টাকা তুলে খরচ করেন তারেক রহমান।
২০১১ সালের ৬ জুলাই এই মামলার বিচার শুরু হয়। ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর রায় দেয় বিচারক আদালত। রায়ে তারেক রহমানকে খালাস এবং গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ৪০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়। ২০১৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে আবেদন করে দুদক। ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুদকের আপিল গ্রহণ করেন। দুদকের করা আপিলের সঙ্গে কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে মামুনের করা আপিলের ওপর একসঙ্গে শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ২১ জুলাই হাইকোর্ট রায় দেন।
অর্থ পাচারের অভিযোগে মানি লন্ডারিং আইনে করা মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার আপিলের ওপর শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ রায়ের জন্য আজকের দিন ঠিক করে আদেশ দেন।
খালাসের পর আইনজীবীরা জানান, মামলাটি ছিল পুরোপুরি মিথ্যা। তারেক রহমান আপিল না করলেও এই মামলায় তাকেও খালাস দেয়া হয়েছে।
এই মামলায় ২০১৬ সালের ২১ জুলাই হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে বিচারিক আদালতের খালাসের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে তাকে ২০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। আর বিচারিক আদালতের রায়ে গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে দেয়া সাত বছরের কারাদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট। তবে বিচারিক আদালতে মামুনকে দেয়া ৪০ কোটি টাকার জরিমানা কমিয়ে ২০ কোটি করা হয়।
হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে বিলম্ব মার্জনা চেয়ে গত বছর লিভ টু আপিল করেন গিয়াসউদ্দিন আল মামুন। এই লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর আদেশ দেন আপিল বিভাগ। সেখানে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করা হয়, পাশাপাশি আপিলের সারসংক্ষেপ জমা দিতে বলা হয়। এর ধারাবাহিকতায় গিয়াসউদ্দিন আল মামুন আপিল করেন।
এর আগে ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর তারেক ও মামুনকে আসামি করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলায় অভিযোগ করা হয়, টঙ্গীতে প্রস্তাবিত ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ নির্মাণ কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে পাইয়ে দেয়ার আশ্বাস দিয়ে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন মামুন। ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ওই টাকা বিভিন্ন পদ্ধতিতে সিঙ্গাপুরের সিটি ব্যাংকে মামুনের ব্যাংক হিসাবে পাচার করা হয়। ওই টাকার মধ্যে তিন কোটি ৭৮ লাখ টাকা তুলে খরচ করেন তারেক রহমান।
২০১১ সালের ৬ জুলাই এই মামলার বিচার শুরু হয়। ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর রায় দেয় বিচারক আদালত। রায়ে তারেক রহমানকে খালাস এবং গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ৪০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়। ২০১৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে আবেদন করে দুদক। ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুদকের আপিল গ্রহণ করেন। দুদকের করা আপিলের সঙ্গে কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে মামুনের করা আপিলের ওপর একসঙ্গে শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ২১ জুলাই হাইকোর্ট রায় দেন।
এ হত্যাকাণ্ডের মামলায় মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আপিল বিভাগের শুনানির অপেক্ষায় রয়েছেন। আবরারের পরিবার আশা করছে, হাইকোর্টের দেওয়া রায় আপিল বিভাগে বহাল থাকবে। তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি দেখতে আগ্রহী
৬ মিনিট আগেসৌদি আরব বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের দীর্ঘ ৫০ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম সাধারণ কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত কোনো আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো
১৬ ঘণ্টা আগেড. আল মালিক বৈঠকে প্রফেসর ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’— শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নিট কার্বন নিঃসরণ— আইসেস্কোর শিক্ষা, যুব উন্নয়ন ও পরিবেশ বিষয়ক কৌশলগত পরিকল্পনায় যুক্ত করার অনুমতি চান
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট শাহবাগ থানার চানখাঁরপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ক্ষুদ্র জুট ব্যবসায়ী মো. মনির। দুপুরে আসামিদের ছোড়া গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি
১৯ ঘণ্টা আগেএ হত্যাকাণ্ডের মামলায় মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আপিল বিভাগের শুনানির অপেক্ষায় রয়েছেন। আবরারের পরিবার আশা করছে, হাইকোর্টের দেওয়া রায় আপিল বিভাগে বহাল থাকবে। তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি দেখতে আগ্রহী
সৌদি আরব বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের দীর্ঘ ৫০ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম সাধারণ কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত কোনো আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো
ড. আল মালিক বৈঠকে প্রফেসর ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’— শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নিট কার্বন নিঃসরণ— আইসেস্কোর শিক্ষা, যুব উন্নয়ন ও পরিবেশ বিষয়ক কৌশলগত পরিকল্পনায় যুক্ত করার অনুমতি চান
জুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট শাহবাগ থানার চানখাঁরপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ক্ষুদ্র জুট ব্যবসায়ী মো. মনির। দুপুরে আসামিদের ছোড়া গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি