নিজস্ব প্রতিবেদক
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য অভিযোগের যাচাই-বাছাই চলছে এবং খুব সহসাই তদন্ত শুরু হবে বলে ।
রোববার (৫ অক্টোবর) মানবতাবিরোধী অপরাধের অন্য একটি মামলায় ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ দাখিলের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর এই তথ্য দেন।
তিনি জানান, ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন এনডিএম (জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন) নামের একটি রাজনৈতিক দল দল হিসেবে আওয়ামী লীগের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আগেই ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেছে।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, “আমরা সেটার ভিত্তিতে তদন্ত ইনিশিয়েট (শুরু করা) করছি। সুতরাং বলা যেতে পারে এই মুহূর্তে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপরাধী সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য প্রাথমিক তদন্তের কাজটি আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। অভিযোগ এসেছে। আমারা এটা গুরুত্ব দিয়ে যাচাই-বাছাই করছি। খুব সহসাই আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত শুরু হবে।”
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়।
এই সংশোধনী অনুযায়ী, বিচারে কোনো দল বা সংগঠনের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ প্রমাণ হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সেই দল বা সংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে পারবে। একই সঙ্গে সংগঠনের নিবন্ধন বাতিল এবং সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার মতো শাস্তি আরোপ করার ক্ষমতাও দেওয়া হয় ট্রাইব্যুনালকে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য অভিযোগের যাচাই-বাছাই চলছে এবং খুব সহসাই তদন্ত শুরু হবে বলে ।
রোববার (৫ অক্টোবর) মানবতাবিরোধী অপরাধের অন্য একটি মামলায় ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ দাখিলের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর এই তথ্য দেন।
তিনি জানান, ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন এনডিএম (জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন) নামের একটি রাজনৈতিক দল দল হিসেবে আওয়ামী লীগের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আগেই ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেছে।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, “আমরা সেটার ভিত্তিতে তদন্ত ইনিশিয়েট (শুরু করা) করছি। সুতরাং বলা যেতে পারে এই মুহূর্তে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপরাধী সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য প্রাথমিক তদন্তের কাজটি আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। অভিযোগ এসেছে। আমারা এটা গুরুত্ব দিয়ে যাচাই-বাছাই করছি। খুব সহসাই আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত শুরু হবে।”
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়।
এই সংশোধনী অনুযায়ী, বিচারে কোনো দল বা সংগঠনের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ প্রমাণ হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সেই দল বা সংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে পারবে। একই সঙ্গে সংগঠনের নিবন্ধন বাতিল এবং সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার মতো শাস্তি আরোপ করার ক্ষমতাও দেওয়া হয় ট্রাইব্যুনালকে।
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
৩ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
৪ ঘণ্টা আগে১০ বছর পর কমিশন গঠিত হয়েছে, এই দশ বছরের মূল্যস্ফীতি অনেক বেড়েছে। সে অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের চাহিদাও অনেক। এখন মানুষ যেভাবে চিন্তা করছে, আমাদেরও সেভাবে চিন্তা করতে হবে। মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় রেখে সুপারিশ করা হবে। যাতে সুপারিশ দেখে মানুষ খুশি হন
৬ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত