নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকার জেলা প্রশাসক (ডিসি) তানভীর আহমেদ বলেছেন, মত-পথের ভিন্নতা থাকলেও দেশের প্রশ্নে কোনো বিভাজন নেই। বাংলাদেশের মানুষ সর্বদা ঐক্যবদ্ধ।
তিনি বলেন, আমাদের জাতীয় চেতনা হলো মুসলিম তার ধর্ম পালন করবে, হিন্দু তার ধর্ম পালন করবে, কিন্তু দেশের নিরাপত্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলার প্রশ্নে সবাই এক ও অভিন্ন।
বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুরে কেরানীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে রোহিতপুর ইউনিয়নের কাঁচা গোপালের বাড়ির দুর্গাপূজামণ্ডপ ঘুরে দেখে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ডিসি তানভীর আহমেদ আরও বলেন, ঈদ বা পূজাকে কেন্দ্র করে দেশে সর্বত্র উৎসবের আমেজ থাকবে। সেখানে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই আনন্দ উদযাপন করবে। প্রশাসন সবার জন্য সমান নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। দেশের প্রশ্নে, শান্তি ও শৃঙ্খলার প্রশ্নে আমাদের অবস্থান অভিন্ন।
তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, প্রতিটি পূজামণ্ডপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে এবং স্থানীয় প্রশাসন সর্বদা সতর্ক থাকবে।
শেষে তিনি উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুদান প্রদান করেন ও পরিদর্শন বইতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রিনাত ফৌজিয়া।
ঢাকার জেলা প্রশাসক (ডিসি) তানভীর আহমেদ বলেছেন, মত-পথের ভিন্নতা থাকলেও দেশের প্রশ্নে কোনো বিভাজন নেই। বাংলাদেশের মানুষ সর্বদা ঐক্যবদ্ধ।
তিনি বলেন, আমাদের জাতীয় চেতনা হলো মুসলিম তার ধর্ম পালন করবে, হিন্দু তার ধর্ম পালন করবে, কিন্তু দেশের নিরাপত্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলার প্রশ্নে সবাই এক ও অভিন্ন।
বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুরে কেরানীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে রোহিতপুর ইউনিয়নের কাঁচা গোপালের বাড়ির দুর্গাপূজামণ্ডপ ঘুরে দেখে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ডিসি তানভীর আহমেদ আরও বলেন, ঈদ বা পূজাকে কেন্দ্র করে দেশে সর্বত্র উৎসবের আমেজ থাকবে। সেখানে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই আনন্দ উদযাপন করবে। প্রশাসন সবার জন্য সমান নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। দেশের প্রশ্নে, শান্তি ও শৃঙ্খলার প্রশ্নে আমাদের অবস্থান অভিন্ন।
তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, প্রতিটি পূজামণ্ডপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে এবং স্থানীয় প্রশাসন সর্বদা সতর্ক থাকবে।
শেষে তিনি উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুদান প্রদান করেন ও পরিদর্শন বইতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রিনাত ফৌজিয়া।
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
২৩ মিনিট আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
১ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
২ ঘণ্টা আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
৩ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত