নিখাদ খবর ডেস্ক

মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হলেও দেশটির রাজধানী এখনো সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পাশাপাশি আরাকান আর্মির অস্ত্রসহ অন্য রসদ সরবরাহের পথও জান্তা বাহিনী বন্ধ করে রেখেছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
গত বছর এগারই ডিসেম্বর খবর আসে যে আরাকান আর্মি মংডু শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এই প্রথম মিয়ানমারের পুরো একটি রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলো কোন বিদ্রোহী গোষ্ঠী।
এমন পরিস্থিতিতে তখন বিভিন্ন মহল থেকে আরাকান আর্মির সাথে সরকারের যোগাযোগ করার প্রসঙ্গটি আলোচনায় উঠে আসে।
তার আগে গত নভেম্বরেই জাতিসংঘ রাখাইনে মানবিক সংকট তীব্র হওয়ার খবর দিয়েছিলো। পরিস্থিতিকে দুর্ভিক্ষের মতো উল্লেখ করে আরও বেশি মানুষ বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল।
এর ধারাবাহিকতাতেই পরে মানবিক করিডরের বিষয়টি পর্দার আড়ালের আলোচনায় উঠে আসে।
বাংলাদেশ এখন রাখাইনে মানবিক সহায়তার জন্য করিডর দিলেও তাতে আদৌ রাখাইনের বেসামরিক নাগরিকদের লাভ হবে কি-না তার কোন নিশ্চয়তা নেই। কারণ আরাকান আর্মির রসদ সরবরাহের অন্য পথ বন্ধ করে রেখেছে জান্তা সরকার।
ফলে বাংলাদেশের করিডর দিয়ে যাওয়া সহায়তা আরাকান আর্মির হাতেই থাকে কি-না তা নিয়েও কৌতূহল থাকবে। আবার আরাকান আর্মির হাতেও রোহিঙ্গারা নির্যাতিত হচ্ছে এবং সাম্প্রতিক সময়ে আরও এক লাখের বেশি রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
মানবিক করিডরের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এমন সিদ্ধান্ত হচ্ছে অথচ দেশের মানুষ, রাজনীতিক ও প্রশাসনের কেউ কিছু জানে না।
"এসব সিদ্ধান্ত কোথায় হচ্ছে, শর্ত কী, কী হবে কেউ জানে না। সবাইকে অন্ধকারে রেখে এতো বড় সিদ্ধান্তে ঝুঁকি থেকেই যাবে। কারণ এটি জাতীয় নিরাপত্তার সাথে যুক্ত। মিয়ানমার, বাংলাদেশ ও আঞ্চলিক সব পক্ষ একমত হলেও এই করিডরে বাংলাদেশের স্বার্থ কোথায়?
তার মতে, এ সংক্রান্ত চুক্তিতে সব রোহিঙ্গাকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর সুযোগ না থাকলে বাংলাদেশে এমন চুক্তিরই প্রয়োজন নেই।
"বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই মানবিক করিডর হয়ে আছে বলেই ১৩ লাখ রোহিঙ্গা এখানে আসতে পেরেছে। এখন করিডর হলে সেখানে তাদের ফেরত পাঠানোর নিশ্চয়তার কথাই সরকারকে আগে নিশ্চিত করতে হবে"।
আবার মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সংলগ্ন ওই এলাকায় ভারত ও চীনসহ অনেকগুলো শক্তি সক্রিয়। অন্যদিকে আমেরিকা দীর্ঘকাল ধরে চীনের প্রভাব বলয়ে ঢুকতে চাইছে।
কারও কারও মধ্যে এমন উদ্বেগও আছে যে জাতিসংঘ বা পশ্চিমাদের চাপের কারণে কোনো করিডর বাংলাদেশ চালু করলে শেষ পর্যন্ত সেটি অস্ত্র ও মাদক পাচারের রুট হয়ে দাঁড়াতে পারে।

মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হলেও দেশটির রাজধানী এখনো সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পাশাপাশি আরাকান আর্মির অস্ত্রসহ অন্য রসদ সরবরাহের পথও জান্তা বাহিনী বন্ধ করে রেখেছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
গত বছর এগারই ডিসেম্বর খবর আসে যে আরাকান আর্মি মংডু শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এই প্রথম মিয়ানমারের পুরো একটি রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলো কোন বিদ্রোহী গোষ্ঠী।
এমন পরিস্থিতিতে তখন বিভিন্ন মহল থেকে আরাকান আর্মির সাথে সরকারের যোগাযোগ করার প্রসঙ্গটি আলোচনায় উঠে আসে।
তার আগে গত নভেম্বরেই জাতিসংঘ রাখাইনে মানবিক সংকট তীব্র হওয়ার খবর দিয়েছিলো। পরিস্থিতিকে দুর্ভিক্ষের মতো উল্লেখ করে আরও বেশি মানুষ বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল।
এর ধারাবাহিকতাতেই পরে মানবিক করিডরের বিষয়টি পর্দার আড়ালের আলোচনায় উঠে আসে।
বাংলাদেশ এখন রাখাইনে মানবিক সহায়তার জন্য করিডর দিলেও তাতে আদৌ রাখাইনের বেসামরিক নাগরিকদের লাভ হবে কি-না তার কোন নিশ্চয়তা নেই। কারণ আরাকান আর্মির রসদ সরবরাহের অন্য পথ বন্ধ করে রেখেছে জান্তা সরকার।
ফলে বাংলাদেশের করিডর দিয়ে যাওয়া সহায়তা আরাকান আর্মির হাতেই থাকে কি-না তা নিয়েও কৌতূহল থাকবে। আবার আরাকান আর্মির হাতেও রোহিঙ্গারা নির্যাতিত হচ্ছে এবং সাম্প্রতিক সময়ে আরও এক লাখের বেশি রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
মানবিক করিডরের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এমন সিদ্ধান্ত হচ্ছে অথচ দেশের মানুষ, রাজনীতিক ও প্রশাসনের কেউ কিছু জানে না।
"এসব সিদ্ধান্ত কোথায় হচ্ছে, শর্ত কী, কী হবে কেউ জানে না। সবাইকে অন্ধকারে রেখে এতো বড় সিদ্ধান্তে ঝুঁকি থেকেই যাবে। কারণ এটি জাতীয় নিরাপত্তার সাথে যুক্ত। মিয়ানমার, বাংলাদেশ ও আঞ্চলিক সব পক্ষ একমত হলেও এই করিডরে বাংলাদেশের স্বার্থ কোথায়?
তার মতে, এ সংক্রান্ত চুক্তিতে সব রোহিঙ্গাকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর সুযোগ না থাকলে বাংলাদেশে এমন চুক্তিরই প্রয়োজন নেই।
"বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই মানবিক করিডর হয়ে আছে বলেই ১৩ লাখ রোহিঙ্গা এখানে আসতে পেরেছে। এখন করিডর হলে সেখানে তাদের ফেরত পাঠানোর নিশ্চয়তার কথাই সরকারকে আগে নিশ্চিত করতে হবে"।
আবার মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সংলগ্ন ওই এলাকায় ভারত ও চীনসহ অনেকগুলো শক্তি সক্রিয়। অন্যদিকে আমেরিকা দীর্ঘকাল ধরে চীনের প্রভাব বলয়ে ঢুকতে চাইছে।
কারও কারও মধ্যে এমন উদ্বেগও আছে যে জাতিসংঘ বা পশ্চিমাদের চাপের কারণে কোনো করিডর বাংলাদেশ চালু করলে শেষ পর্যন্ত সেটি অস্ত্র ও মাদক পাচারের রুট হয়ে দাঁড়াতে পারে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর আইন ও প্রয়োগ বিভাগে সদস্য পদে থাকা এ কে এম বদিউল আলমকে দেশের বাইরে যাত্রা থেকে বিরত রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন।
১ দিন আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে মাঠপর্যায়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্ত করার উদ্দেশ্যে বডি ক্যামেরা ব্যবহার নিয়ে ব্যাপক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। তবে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার সিদ্ধান্ত হলেও, সাম্প্রতিক পুনর্বিবেচনার পর সংখ্যা কমানোর পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে
১ দিন আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ সোমবার (১৭ নভেম্বর) দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নামে থাকা সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে
২ দিন আগে
জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে রাজসাক্ষী হিসেবে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে
২ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর আইন ও প্রয়োগ বিভাগে সদস্য পদে থাকা এ কে এম বদিউল আলমকে দেশের বাইরে যাত্রা থেকে বিরত রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে মাঠপর্যায়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্ত করার উদ্দেশ্যে বডি ক্যামেরা ব্যবহার নিয়ে ব্যাপক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। তবে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার সিদ্ধান্ত হলেও, সাম্প্রতিক পুনর্বিবেচনার পর সংখ্যা কমানোর পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ সোমবার (১৭ নভেম্বর) দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নামে থাকা সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে
জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে রাজসাক্ষী হিসেবে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে