ঝিনাইদহ

বুধবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে ঝিনাইদহ শহরের একটি রেষ্টুরেন্টে ঝিনাইদহ-২ নির্বাচনী এলাকার ১১০টি পূজা মন্দির কমিটিসহ চারটি সনাতনী সংগঠন যৌথ এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষনা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বাংলাদেশ হিন্দু বৈদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের জেলা আহবায়ক চন্দন বসু মুক্ত। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু বৈদ্ধ খ্রীষ্টান কল্যান ফ্রন্টের সদস্য সচিব প্রহল্লাদ সরকার, পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহবায়ক মলিন কুমার ঘোষ, সদস্য সচিব সমীর কুমার হালদার, দিপংকর ঘোষ, বাংলাদেশ হিন্দু বৈদ্ধ খ্রীষ্টান পরিষদের অরুণ কুমার ঘোষ, গণেষ চন্দ্র বিশ্বাস, সুমন বিশ্বাস, প্রবীন সনাতনী ব্যক্তিত্ব অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যক্ষ শুষেন কুমার ভৌমিক, বিমল কুমার ঘোষাল ও সাধান কুমার ঘোষ।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর থেকে ঝিনাইদহ জেলার সার্বিক পরিস্থিতি অত্যন্ত স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ এবং সনাতনী সম্প্রদায় ঝিনাইদহ-২ নির্বাচনী এলাকায় নির্ভয়ে ও নিরাপদে বসবাস করছে। বিগত দুই বছর আমাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব, দুর্গাপূজা, অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে এবং কোনো প্রকার আতঙ্ক ছাড়াই উদযাপিত হয়েছে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে থেকে সনাতনীদের ধর্মীয়, সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যবসায়ীকসহ সকল কার্যক্রম নিরাপত্তার সাথে দেখভাল ও সার্বক্ষনিক পাশে থেকে ভ্যানগার্ডের দায়িত্ব পালন করছেন যে মানুষটি, তিনি হলেন ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সংগ্রামী সভাপতি এ্যাডঃ এম এ মজিদ। তাঁর আন্তরিক সহযোগিতা ও সহায়তা সনাতনী সমাজের লোকদের মাঝে একটা আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা তৈরী হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়, বিএনপি একটি বৃহৎ ও জনসম্পৃক্ত রাজনৈতিক দল। ভবিষ্যতে ঝিনাইদহের মানুষের সার্বিক উন্নয়ন এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য এ্যাডভোকেট এম. এ. মজিদের নেতৃত্ব অপরিহার্য। তার মতো একজন প্রগতিশীল এবং সকল ধর্মের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নেতার প্রয়োজন। সনাতনীরা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে করে এ্যাড এম এ মজিদের সমর্থনে নির্বাচনী কাজ শুরু করেছেন। এই কাজ শুরু করতে গিয়ে একটি কুচক্রি মহল বিএনপি সভাপতির জনপ্রিয়তা ও ব্যক্তি ইমেজে ঈর্শ্বান্বিত হয়ে অনলাইন, টিভি চ্যানেল, জাতীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিদ্বেষপ্রসূত অপপ্রচার চালাচ্ছে। সনাতনীরা এই মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।
ঝিনাইদহের সনাতনীরা জননেতা তারেক রহমানকে উদ্দেশ্য করে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড এম এ মজিদ নির্যাতিত নেতাকর্মীদের আলোকবর্তীকা। তিনি নিজেও ফ্যাসিষ্ট দ্বারা নির্যাতিত। তার বাসাবাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে অগণিত মামলা ছিল।
এতো কিছু পরেও তিনি নিজ দলের নেতাকর্মী ও সনাতনীদের আগলে রেখেছেন পরম মমতা দিয়ে। তার এই অবদান সনাতনীরা অস্বীকার করে না। তিনি জেলা, উপজেলা, শহর, গ্রাম ও ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের নিয়মিত খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি সাধ্যমতো তাদের আর্থিক সহায়তা দিয়ে অভিভাবকের দায়িত্ব পালন করে গেছেন। ফলে তাকে মনোনয়ন না দিলে ঝিনাইদহ ও হরিণাকুন্ডু এলাকার ৫৭ হাজার সনাতনী সম্প্রদায়ের ভোটার ভোটকেন্দ্রে যাওয়া থেকে বিরত থাকবেন বলে ঘোষনা দেন।

বুধবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে ঝিনাইদহ শহরের একটি রেষ্টুরেন্টে ঝিনাইদহ-২ নির্বাচনী এলাকার ১১০টি পূজা মন্দির কমিটিসহ চারটি সনাতনী সংগঠন যৌথ এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষনা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বাংলাদেশ হিন্দু বৈদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের জেলা আহবায়ক চন্দন বসু মুক্ত। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু বৈদ্ধ খ্রীষ্টান কল্যান ফ্রন্টের সদস্য সচিব প্রহল্লাদ সরকার, পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহবায়ক মলিন কুমার ঘোষ, সদস্য সচিব সমীর কুমার হালদার, দিপংকর ঘোষ, বাংলাদেশ হিন্দু বৈদ্ধ খ্রীষ্টান পরিষদের অরুণ কুমার ঘোষ, গণেষ চন্দ্র বিশ্বাস, সুমন বিশ্বাস, প্রবীন সনাতনী ব্যক্তিত্ব অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যক্ষ শুষেন কুমার ভৌমিক, বিমল কুমার ঘোষাল ও সাধান কুমার ঘোষ।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর থেকে ঝিনাইদহ জেলার সার্বিক পরিস্থিতি অত্যন্ত স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ এবং সনাতনী সম্প্রদায় ঝিনাইদহ-২ নির্বাচনী এলাকায় নির্ভয়ে ও নিরাপদে বসবাস করছে। বিগত দুই বছর আমাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব, দুর্গাপূজা, অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে এবং কোনো প্রকার আতঙ্ক ছাড়াই উদযাপিত হয়েছে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে থেকে সনাতনীদের ধর্মীয়, সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যবসায়ীকসহ সকল কার্যক্রম নিরাপত্তার সাথে দেখভাল ও সার্বক্ষনিক পাশে থেকে ভ্যানগার্ডের দায়িত্ব পালন করছেন যে মানুষটি, তিনি হলেন ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সংগ্রামী সভাপতি এ্যাডঃ এম এ মজিদ। তাঁর আন্তরিক সহযোগিতা ও সহায়তা সনাতনী সমাজের লোকদের মাঝে একটা আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা তৈরী হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়, বিএনপি একটি বৃহৎ ও জনসম্পৃক্ত রাজনৈতিক দল। ভবিষ্যতে ঝিনাইদহের মানুষের সার্বিক উন্নয়ন এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য এ্যাডভোকেট এম. এ. মজিদের নেতৃত্ব অপরিহার্য। তার মতো একজন প্রগতিশীল এবং সকল ধর্মের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নেতার প্রয়োজন। সনাতনীরা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে করে এ্যাড এম এ মজিদের সমর্থনে নির্বাচনী কাজ শুরু করেছেন। এই কাজ শুরু করতে গিয়ে একটি কুচক্রি মহল বিএনপি সভাপতির জনপ্রিয়তা ও ব্যক্তি ইমেজে ঈর্শ্বান্বিত হয়ে অনলাইন, টিভি চ্যানেল, জাতীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিদ্বেষপ্রসূত অপপ্রচার চালাচ্ছে। সনাতনীরা এই মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।
ঝিনাইদহের সনাতনীরা জননেতা তারেক রহমানকে উদ্দেশ্য করে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড এম এ মজিদ নির্যাতিত নেতাকর্মীদের আলোকবর্তীকা। তিনি নিজেও ফ্যাসিষ্ট দ্বারা নির্যাতিত। তার বাসাবাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে অগণিত মামলা ছিল।
এতো কিছু পরেও তিনি নিজ দলের নেতাকর্মী ও সনাতনীদের আগলে রেখেছেন পরম মমতা দিয়ে। তার এই অবদান সনাতনীরা অস্বীকার করে না। তিনি জেলা, উপজেলা, শহর, গ্রাম ও ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের নিয়মিত খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি সাধ্যমতো তাদের আর্থিক সহায়তা দিয়ে অভিভাবকের দায়িত্ব পালন করে গেছেন। ফলে তাকে মনোনয়ন না দিলে ঝিনাইদহ ও হরিণাকুন্ডু এলাকার ৫৭ হাজার সনাতনী সম্প্রদায়ের ভোটার ভোটকেন্দ্রে যাওয়া থেকে বিরত থাকবেন বলে ঘোষনা দেন।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
১ দিন আগে
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
১ দিন আগে
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।
১ দিন আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।