সাতক্ষীরা

তবে দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা মনে করছেন, বিভাজন নিরসনে এবং সকল গোষ্ঠীর সমন্বয় সাধনের জন্য সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য প্রার্থী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি রহমতুল্লাহ পলাশ।
স্থানীয় সূত্র জানাচ্ছে, আব্দুর রউফের মনোনয়নের ফলে সাবেক লাবসা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম এবং সাবেক পৌর মেয়র তাসকিন আহমেদ-সহ তাদের অনুসারীরা হতাশ ও অস্থির। তারা আশঙ্কা করছেন, দলের তিনটি ভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হবে, যা ভোটের মাঠকে ভাঙিয়ে দিতে পারে। এজন্য নেতারা দাবি করছেন, পলাশকে মনোনয়ন দিলে তিন গোষ্ঠীর সমন্বয় সম্ভব এবং দলকে সংঘাতমুক্ত রাখা যাবে।
রহমতুল্লাহ পলাশ দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির কারণে তৃণমূলের মধ্যে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছেন। তিনি ১৯৭৯ সালে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটিতে ছিলেন এবং পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার রাজনৈতিক শেকড় গভীর, বাবা সাবেক মন্ত্রী এম মনসুর আলীও এই এলাকায় শক্তিশালী রাজনৈতিক প্রভাবশালী ছিলেন।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবু জাহিদ ডাবলু জানান, পলাশ প্রতিটি ইউনিটে সক্রিয়ভাবে সংগঠন পুনর্গঠন করেছেন, ফলে তৃণমূল পর্যায়ে তার গ্রহণযোগ্যতা সর্বাধিক। অন্যদিকে, রউফ বিতর্কিত চরিত্রের—২০১৩-২০১৬ সালে আন্দোলন-দমনকালীন সময়ে সহকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে দমন-পীড়নের অভিযোগ রয়েছে।
তৃণমূল নেতাদের মতে, নির্বাচনে জোট বা দলীয় বিভাজন উপেক্ষা করে পলাশকে প্রার্থী করলে তিনটি ভিন্ন গোষ্ঠী একত্রিত হবে, বিএনপির ভাঙা মাঠ পুনর্গঠিত হবে এবং সাধারণ মানুষের ভোটের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। স্থানীয় বিশ্লেষকরা বলছেন, জামায়াতের শক্তিশালী ও সংগঠিত প্রতিদ্বন্দ্বীকে মোকাবেলা করার জন্যই সাতক্ষীরা-২ আসনে পলাশই হতে পারেন দলীয় ঐক্যের চূড়ান্ত সমঝোতার মুখ।

তবে দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা মনে করছেন, বিভাজন নিরসনে এবং সকল গোষ্ঠীর সমন্বয় সাধনের জন্য সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য প্রার্থী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি রহমতুল্লাহ পলাশ।
স্থানীয় সূত্র জানাচ্ছে, আব্দুর রউফের মনোনয়নের ফলে সাবেক লাবসা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম এবং সাবেক পৌর মেয়র তাসকিন আহমেদ-সহ তাদের অনুসারীরা হতাশ ও অস্থির। তারা আশঙ্কা করছেন, দলের তিনটি ভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হবে, যা ভোটের মাঠকে ভাঙিয়ে দিতে পারে। এজন্য নেতারা দাবি করছেন, পলাশকে মনোনয়ন দিলে তিন গোষ্ঠীর সমন্বয় সম্ভব এবং দলকে সংঘাতমুক্ত রাখা যাবে।
রহমতুল্লাহ পলাশ দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির কারণে তৃণমূলের মধ্যে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছেন। তিনি ১৯৭৯ সালে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটিতে ছিলেন এবং পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার রাজনৈতিক শেকড় গভীর, বাবা সাবেক মন্ত্রী এম মনসুর আলীও এই এলাকায় শক্তিশালী রাজনৈতিক প্রভাবশালী ছিলেন।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবু জাহিদ ডাবলু জানান, পলাশ প্রতিটি ইউনিটে সক্রিয়ভাবে সংগঠন পুনর্গঠন করেছেন, ফলে তৃণমূল পর্যায়ে তার গ্রহণযোগ্যতা সর্বাধিক। অন্যদিকে, রউফ বিতর্কিত চরিত্রের—২০১৩-২০১৬ সালে আন্দোলন-দমনকালীন সময়ে সহকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে দমন-পীড়নের অভিযোগ রয়েছে।
তৃণমূল নেতাদের মতে, নির্বাচনে জোট বা দলীয় বিভাজন উপেক্ষা করে পলাশকে প্রার্থী করলে তিনটি ভিন্ন গোষ্ঠী একত্রিত হবে, বিএনপির ভাঙা মাঠ পুনর্গঠিত হবে এবং সাধারণ মানুষের ভোটের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। স্থানীয় বিশ্লেষকরা বলছেন, জামায়াতের শক্তিশালী ও সংগঠিত প্রতিদ্বন্দ্বীকে মোকাবেলা করার জন্যই সাতক্ষীরা-২ আসনে পলাশই হতে পারেন দলীয় ঐক্যের চূড়ান্ত সমঝোতার মুখ।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
২১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
১ দিন আগে
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।
১ দিন আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।