তানিয়া আক্তার

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) রাতে ইসলামপুর উপজেলা সদরে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামপুরকে একটি আলোকিত, উন্নত ও আধুনিক জনপদ হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ের প্রতীকী প্রকাশ হিসেবে নেতাকর্মীরা হাতে জ্বালানো মোমবাতি নিয়ে মিছিল বের করেন। ব্যানারে লেখা ছিল— “তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক”* এবং *“উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব”। এসব স্লোগানকে সামনে রেখে বিপুল সংখ্যক ছাত্রদল নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা “হালিম তুমি আলো— ঘরে ঘরে জ্বালো”, “ইসলামপুরের উন্নয়নে হালিম ভাই চাই” সহ বিভিন্ন স্লোগানে পুরো এলাকা মুখরিত করে তোলেন। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এ.এস.এম আব্দুল হালিম ইসলামপুরের মানুষের জন্য নিবেদিত প্রাণভাবে কাজ করে আসছেন। উন্নয়ন, শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি, যুবসমাজের কর্মসংস্থান, নদীভাঙন রক্ষা— এসব বিষয়ে তার সুস্পষ্ট
পরিকল্পনা রয়েছে। তারা আরও বলেন, “ইসলামপুরের টেকসই উন্নয়ন, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং স্থানীয় জনগণের ন্যায়সংগত অধিকার নিশ্চিত করতে জনাব হালিমের মতো একজন সৎ, ধারাবাহিক ও পরিশ্রমী নেতার বিকল্প নেই।”
নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, মনোনয়ন নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু জনগণের প্রকৃত দাবি হলো— নিরপেক্ষ ও যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে যোগ্য নেতৃত্বকে তুলে ধরা। এজন্য তারা দলের হাইকমান্ডের কাছে জোর দাবি জানান যে, আসন্ন নির্বাচনে জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে এ.এস.এম আব্দুল হালিমকেই যেন বিএনপির পক্ষ থেকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়।
এ ‘আলোর মিছিল’ ও মোমবাতি প্রজ্বলনকে স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি শান্তিপূর্ণ, শৃঙ্খলাবদ্ধ ও প্রতীকী শক্তির প্রদর্শন হিসেবে দেখছেন অনেকে। নেতাকর্মীরা জানান, ইসলামপুরের ভবিষ্যৎ উন্নয়নের প্রয়োজনে তারা জনাব এ এস এম আব্দুল হালিমকে মনোনয়ন দিতে দৃঢ় প্রত্যাশায় ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) রাতে ইসলামপুর উপজেলা সদরে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামপুরকে একটি আলোকিত, উন্নত ও আধুনিক জনপদ হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ের প্রতীকী প্রকাশ হিসেবে নেতাকর্মীরা হাতে জ্বালানো মোমবাতি নিয়ে মিছিল বের করেন। ব্যানারে লেখা ছিল— “তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক”* এবং *“উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব”। এসব স্লোগানকে সামনে রেখে বিপুল সংখ্যক ছাত্রদল নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা “হালিম তুমি আলো— ঘরে ঘরে জ্বালো”, “ইসলামপুরের উন্নয়নে হালিম ভাই চাই” সহ বিভিন্ন স্লোগানে পুরো এলাকা মুখরিত করে তোলেন। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এ.এস.এম আব্দুল হালিম ইসলামপুরের মানুষের জন্য নিবেদিত প্রাণভাবে কাজ করে আসছেন। উন্নয়ন, শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি, যুবসমাজের কর্মসংস্থান, নদীভাঙন রক্ষা— এসব বিষয়ে তার সুস্পষ্ট
পরিকল্পনা রয়েছে। তারা আরও বলেন, “ইসলামপুরের টেকসই উন্নয়ন, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং স্থানীয় জনগণের ন্যায়সংগত অধিকার নিশ্চিত করতে জনাব হালিমের মতো একজন সৎ, ধারাবাহিক ও পরিশ্রমী নেতার বিকল্প নেই।”
নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, মনোনয়ন নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু জনগণের প্রকৃত দাবি হলো— নিরপেক্ষ ও যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে যোগ্য নেতৃত্বকে তুলে ধরা। এজন্য তারা দলের হাইকমান্ডের কাছে জোর দাবি জানান যে, আসন্ন নির্বাচনে জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে এ.এস.এম আব্দুল হালিমকেই যেন বিএনপির পক্ষ থেকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়।
এ ‘আলোর মিছিল’ ও মোমবাতি প্রজ্বলনকে স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি শান্তিপূর্ণ, শৃঙ্খলাবদ্ধ ও প্রতীকী শক্তির প্রদর্শন হিসেবে দেখছেন অনেকে। নেতাকর্মীরা জানান, ইসলামপুরের ভবিষ্যৎ উন্নয়নের প্রয়োজনে তারা জনাব এ এস এম আব্দুল হালিমকে মনোনয়ন দিতে দৃঢ় প্রত্যাশায় ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
১ দিন আগে
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
১ দিন আগে
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।
১ দিন আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।