বরিশালের রাজনৈতিক হালচাল
সুখেন্দু এদবর

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান ভারতে। তার পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে দীর্ঘ ১৭ বছর পর বরিশালে রাজনৈতিকভাবে বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে বিএনপি। কিন্তু সুবিধাজনক অবস্থানে থাকলেও নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-কলহে জড়িয়ে পড়েছে বরিশাল বিএনপি। বিরোধপূর্ণ পরিস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে বরিশালে নির্বাচনি বৈতরণি পার হতে চায় জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন।
বিএনপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত বরিশাল সদর আসনসহ অন্তত দুটি আসনে জয়ী হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে ইসলামি দলগুলো তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। তবে কোনো দলের অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং কাজে লাগিয়ে নয়, বরং সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন দুই ইসলামি দলের শীর্ষ নেতারা। অভ্যুত্থান-পরবর্তী নির্বাচনে দলীয় গ্রুপিং ও অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব কোনো দলের জন্যই সুফল বয়ে আনবে না বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
আশির দশক থেকে বরিশাল সদর আসন বিএনপির ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। চরম দুঃসময়েও এখান থেকে জয় পেয়েছে বিএনপি। স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সাল থেকে টানা ২০০৮ সাল পর্যন্ত সদর আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে বরিশালকে বিএনপির ঘাঁটিতে পরিণত করে। ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪ সালে নির্বাচন বর্জন করে সরকার পতনের আন্দোলনে নামে দলটি। গত ১৫ বছরে বিএনপির ওপর চরম দমন-নিপীড়ন চালালেও তাদের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। তবে অভ্যুত্থান-পরবর্তী বিএনপির নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় দলটির সাংগঠনিক কাঠামোতে শুরু হয়েছে অস্থিরতা।
নিজেদের মধ্যে সংঘাত-সংঘর্ষে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাও ঘটে বরিশালে। নেতৃত্বে যোগ্যতার বিষয়টিও সামনে চলে আসে। সৃষ্টি হয় দলীয় কোন্দল আর গ্রুপিং, যা তৃণমূল থেকে শুরু করে শীর্ষ নেতাদের আলোচনায় উঠে এসেছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপির বরিশাল সদরের আসনটি হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা করছেন নেতা-কর্মীরা।
মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক জাহিদুর রহমান বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমাদের মধ্যে অনৈক্যের সৃষ্টি হয়েছে, এটা সত্য। অচিরেই এই সমস্যা সমাধান না করতে পারলে আগামী নির্বাচনে বরিশাল সদর আসনটি বিএনপির হাতছাড়া হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।’
বিএনপি কর্মী মো. ঝুনু বলেন, ‘বরিশাল সদর আসন বরিশাল বিএনপির ঘাঁটি, এটি যেমন সত্য, তেমনি এটিও সত্য যে, এই কোন্দলের সুযোগ নিচ্ছে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের মতো ইসলামি দলগুলো।
জানতে চাইলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জেলা ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি মজিবর রহমান সরোয়ার খবরের বলেন, ‘দেখা গেছে, দলের নেতৃত্ব পর্যায়ে আছেন কিংবা নেতা নন, নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতার জায়গায়ও অনেকটা ঘাটতি রয়েছে, এমন লোকজন নেতা হয়েছেন। ফলে বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএনপির মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষ ও নানা গ্রুপের সৃষ্টি হয়েছে। এসব পক্ষকে তারা এক মঞ্চে আনতে পারেননি। আবার কারও কারও মধ্যে আন্তরিকতারও ঘাটতি দেখা গেছে। নিজের মধ্যে সমস্যা থাকলে বিভিন্ন পক্ষই তার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে, এটা স্বাভাবিক। মনোনয়ন দেওয়ার পর বিএনপির সর্বস্তরের নেতারা এক হয়ে দলীয় প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন।’
সাম্প্রতিক সময়ে বরিশালে সাংগঠনিকভাবে বেশ শক্তিশালী হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। দল দুটির শীর্ষ নেতারা বলছেন, তারা কারও কাঁধে ভর করে কিংবা কোনো দলের কোন্দলকে পুঁজি করে এগোতে চান না। জনগণের আস্থা আর বিশ্বাস অর্জনের মধ্য দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হতে চান তারা।
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের বরিশাল মহানগর শাখার আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মু. বাবর বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি গণতান্ত্রিক দল। ফ্যাসিস্ট সরকারের আমল ছাড়া প্রতিটি নির্বাচনে তাদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। জামায়াত দেশের মানুষকে নিয়ে কাজ করে। তৃণমূল পর্যন্ত জামায়াতের সংগঠন রয়েছে। এ অবস্থায় কোনো দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল আছে কী নেই, তা দেখার এবং কাজে লাগানোর কোনো সুযোগ ও ইচ্ছা আমাদের নেই। আমাদের ভরসা হলো জনগণ। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। কোনো দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে তারা এগিয়ে যেতে পরে। জামায়াতে ইসলামী জনগণের সমর্থন ও শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, কোনো দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও গ্রুপিংয়ের ওপরে ভর করে নয়।’
ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন বরিশাল মহানগর শাখার সভাপতি প্রফেসর মো. লোকমান হাকিম বলেন, ‘এই মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হচ্ছে ইসলামী আন্দোলন। এ অঞ্চলের মানুষ আমাদের নেতৃত্বকে ভালোবাসে। দীর্ঘ সময় ধরে তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। ফলে কোনো দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে পুঁজি করে ইসলামী আন্দোলন এগোতে চায় না। বরিশালের মানুষের ভালোবাসা ও তাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা রাজনীতির মাঠে আছি। আশা করি, আগামীতে বরিশাল সদর আসনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থীই জয়ী হবেন।’
বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আক্তার উদ্দিন নিখাদ খবর কে বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বিভাজিত কোনো দলকে আগামী নির্বাচনে জনগণ রায় না-ও দিতে পারে। সাধারণ মানুষ ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন দেখতে চায়।’

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান ভারতে। তার পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে দীর্ঘ ১৭ বছর পর বরিশালে রাজনৈতিকভাবে বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে বিএনপি। কিন্তু সুবিধাজনক অবস্থানে থাকলেও নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-কলহে জড়িয়ে পড়েছে বরিশাল বিএনপি। বিরোধপূর্ণ পরিস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে বরিশালে নির্বাচনি বৈতরণি পার হতে চায় জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন।
বিএনপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত বরিশাল সদর আসনসহ অন্তত দুটি আসনে জয়ী হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে ইসলামি দলগুলো তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। তবে কোনো দলের অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং কাজে লাগিয়ে নয়, বরং সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন দুই ইসলামি দলের শীর্ষ নেতারা। অভ্যুত্থান-পরবর্তী নির্বাচনে দলীয় গ্রুপিং ও অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব কোনো দলের জন্যই সুফল বয়ে আনবে না বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
আশির দশক থেকে বরিশাল সদর আসন বিএনপির ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। চরম দুঃসময়েও এখান থেকে জয় পেয়েছে বিএনপি। স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সাল থেকে টানা ২০০৮ সাল পর্যন্ত সদর আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে বরিশালকে বিএনপির ঘাঁটিতে পরিণত করে। ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪ সালে নির্বাচন বর্জন করে সরকার পতনের আন্দোলনে নামে দলটি। গত ১৫ বছরে বিএনপির ওপর চরম দমন-নিপীড়ন চালালেও তাদের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। তবে অভ্যুত্থান-পরবর্তী বিএনপির নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় দলটির সাংগঠনিক কাঠামোতে শুরু হয়েছে অস্থিরতা।
নিজেদের মধ্যে সংঘাত-সংঘর্ষে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাও ঘটে বরিশালে। নেতৃত্বে যোগ্যতার বিষয়টিও সামনে চলে আসে। সৃষ্টি হয় দলীয় কোন্দল আর গ্রুপিং, যা তৃণমূল থেকে শুরু করে শীর্ষ নেতাদের আলোচনায় উঠে এসেছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপির বরিশাল সদরের আসনটি হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা করছেন নেতা-কর্মীরা।
মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক জাহিদুর রহমান বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমাদের মধ্যে অনৈক্যের সৃষ্টি হয়েছে, এটা সত্য। অচিরেই এই সমস্যা সমাধান না করতে পারলে আগামী নির্বাচনে বরিশাল সদর আসনটি বিএনপির হাতছাড়া হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।’
বিএনপি কর্মী মো. ঝুনু বলেন, ‘বরিশাল সদর আসন বরিশাল বিএনপির ঘাঁটি, এটি যেমন সত্য, তেমনি এটিও সত্য যে, এই কোন্দলের সুযোগ নিচ্ছে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের মতো ইসলামি দলগুলো।
জানতে চাইলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জেলা ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি মজিবর রহমান সরোয়ার খবরের বলেন, ‘দেখা গেছে, দলের নেতৃত্ব পর্যায়ে আছেন কিংবা নেতা নন, নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতার জায়গায়ও অনেকটা ঘাটতি রয়েছে, এমন লোকজন নেতা হয়েছেন। ফলে বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএনপির মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষ ও নানা গ্রুপের সৃষ্টি হয়েছে। এসব পক্ষকে তারা এক মঞ্চে আনতে পারেননি। আবার কারও কারও মধ্যে আন্তরিকতারও ঘাটতি দেখা গেছে। নিজের মধ্যে সমস্যা থাকলে বিভিন্ন পক্ষই তার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে, এটা স্বাভাবিক। মনোনয়ন দেওয়ার পর বিএনপির সর্বস্তরের নেতারা এক হয়ে দলীয় প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন।’
সাম্প্রতিক সময়ে বরিশালে সাংগঠনিকভাবে বেশ শক্তিশালী হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। দল দুটির শীর্ষ নেতারা বলছেন, তারা কারও কাঁধে ভর করে কিংবা কোনো দলের কোন্দলকে পুঁজি করে এগোতে চান না। জনগণের আস্থা আর বিশ্বাস অর্জনের মধ্য দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হতে চান তারা।
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের বরিশাল মহানগর শাখার আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মু. বাবর বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি গণতান্ত্রিক দল। ফ্যাসিস্ট সরকারের আমল ছাড়া প্রতিটি নির্বাচনে তাদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। জামায়াত দেশের মানুষকে নিয়ে কাজ করে। তৃণমূল পর্যন্ত জামায়াতের সংগঠন রয়েছে। এ অবস্থায় কোনো দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল আছে কী নেই, তা দেখার এবং কাজে লাগানোর কোনো সুযোগ ও ইচ্ছা আমাদের নেই। আমাদের ভরসা হলো জনগণ। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। কোনো দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে তারা এগিয়ে যেতে পরে। জামায়াতে ইসলামী জনগণের সমর্থন ও শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, কোনো দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও গ্রুপিংয়ের ওপরে ভর করে নয়।’
ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন বরিশাল মহানগর শাখার সভাপতি প্রফেসর মো. লোকমান হাকিম বলেন, ‘এই মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হচ্ছে ইসলামী আন্দোলন। এ অঞ্চলের মানুষ আমাদের নেতৃত্বকে ভালোবাসে। দীর্ঘ সময় ধরে তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। ফলে কোনো দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে পুঁজি করে ইসলামী আন্দোলন এগোতে চায় না। বরিশালের মানুষের ভালোবাসা ও তাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা রাজনীতির মাঠে আছি। আশা করি, আগামীতে বরিশাল সদর আসনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থীই জয়ী হবেন।’
বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আক্তার উদ্দিন নিখাদ খবর কে বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বিভাজিত কোনো দলকে আগামী নির্বাচনে জনগণ রায় না-ও দিতে পারে। সাধারণ মানুষ ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন দেখতে চায়।’

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
১ দিন আগে
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
১ দিন আগে
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।
১ দিন আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।