গাজীপুর
টঙ্গীর তুরাগ তীরে লাখো মুসল্লির অংশগ্রহণে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হলো তাবলিগ জামাতের শূরায়ে নেজাম বা মাওলানা জোবায়েরের অনুসারীদের বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপ। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এই আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা জুবায়ের আহমেদ। মোনাজাতে বিশ্বের মুসলিমদের মধ্যে ঐক্য, শান্তি, কল্যাণ কামনা করা হয়।
মোনাজাতের প্রথম দিকে কোরআনের আয়াত ও উর্দুতে দোয়া করা হয়। এরপর ১৯ মিনিট বাংলায় দোয়া পরিচালনা করা হয়।
আখেরি মোনাজাতে দেশ-বিদেশ থেকে আসা প্রায় ৩০ লাখের বেশি ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশ নেন। মোনাজাতে বিশ্ব উম্মাহর ঐক্য, ইসলামের প্রচার-প্রসার, মানবতার কল্যাণ, শান্তি এবং দুনিয়া ও আখিরাতের মুক্তি কামনা করা হয়। মোনাজাত চলাকালে তুরাগতীরে সৃষ্টি হয় এক আবেগঘন পরিবেশ, অনেক মুসল্লি কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগে ফজরের নামাজের পর বয়ান করেন ভারতের বেঙ্গালোরের মাওলানা ফারুক সাহেব। সকাল সাড়ে ৯টায় হেদায়েতের বয়ান করেন হিন্দুস্তানের মাওলানা আবদুর রহমান। আখেরি মোনাজাতের আগে গুরুত্বপূর্ণ নসিহত দেন ভারতের মাওলানা ইব্রাহীম দেওলা।
ইজতেমার আয়োজক কমিটির একাধিক সদস্য জানিয়েছেন, মোনাজাত শেষে মুসল্লিরা ধীরে ধীরে ইজতেমা ময়দান ত্যাগ করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা যানজট নিরসনসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে মাঠে কাজ করছেন।
এদিকে ইজতেমায় অংশ নিতে রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে ভোর থেকেই মুসল্লিরা তুরাগতীরে ভিড় জমিয়েছিলেন। আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বেশ কয়েকটি স্থানে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত ছিল। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, যাতে মুসল্লিরা নির্বিঘ্নে ইজতেমায় অংশ নিতে পারেন।
এর আগে গত শুক্রবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে তাবলিগ জামাতের জুবায়ের অনুসারীদের আয়োজনে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বে প্রথম ধাপ শুরু হয়। ২ ফেব্রুয়ারি আখের মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে শেষ হয় প্রথম ধাপ। ৩ ফেব্রুয়ারি বাদ ফজর থেকে তাদের দ্বিতীয় ধাপের আয়োজন শুরু হয়। তিন দিনব্যাপী এ ধর্মীয় সমাবেশে দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লি অংশ নেন।
এদিকে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে মাওলানা সাদ অনুসারী মুসল্লিদের তিন দিনের বিশ্ব ইজতেমা। চলবে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এদিন আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে এবারের বিশ্ব ইজতেমা।
টঙ্গীর তুরাগ তীরে লাখো মুসল্লির অংশগ্রহণে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হলো তাবলিগ জামাতের শূরায়ে নেজাম বা মাওলানা জোবায়েরের অনুসারীদের বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপ। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এই আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা জুবায়ের আহমেদ। মোনাজাতে বিশ্বের মুসলিমদের মধ্যে ঐক্য, শান্তি, কল্যাণ কামনা করা হয়।
মোনাজাতের প্রথম দিকে কোরআনের আয়াত ও উর্দুতে দোয়া করা হয়। এরপর ১৯ মিনিট বাংলায় দোয়া পরিচালনা করা হয়।
আখেরি মোনাজাতে দেশ-বিদেশ থেকে আসা প্রায় ৩০ লাখের বেশি ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশ নেন। মোনাজাতে বিশ্ব উম্মাহর ঐক্য, ইসলামের প্রচার-প্রসার, মানবতার কল্যাণ, শান্তি এবং দুনিয়া ও আখিরাতের মুক্তি কামনা করা হয়। মোনাজাত চলাকালে তুরাগতীরে সৃষ্টি হয় এক আবেগঘন পরিবেশ, অনেক মুসল্লি কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগে ফজরের নামাজের পর বয়ান করেন ভারতের বেঙ্গালোরের মাওলানা ফারুক সাহেব। সকাল সাড়ে ৯টায় হেদায়েতের বয়ান করেন হিন্দুস্তানের মাওলানা আবদুর রহমান। আখেরি মোনাজাতের আগে গুরুত্বপূর্ণ নসিহত দেন ভারতের মাওলানা ইব্রাহীম দেওলা।
ইজতেমার আয়োজক কমিটির একাধিক সদস্য জানিয়েছেন, মোনাজাত শেষে মুসল্লিরা ধীরে ধীরে ইজতেমা ময়দান ত্যাগ করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা যানজট নিরসনসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে মাঠে কাজ করছেন।
এদিকে ইজতেমায় অংশ নিতে রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে ভোর থেকেই মুসল্লিরা তুরাগতীরে ভিড় জমিয়েছিলেন। আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বেশ কয়েকটি স্থানে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত ছিল। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, যাতে মুসল্লিরা নির্বিঘ্নে ইজতেমায় অংশ নিতে পারেন।
এর আগে গত শুক্রবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে তাবলিগ জামাতের জুবায়ের অনুসারীদের আয়োজনে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বে প্রথম ধাপ শুরু হয়। ২ ফেব্রুয়ারি আখের মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে শেষ হয় প্রথম ধাপ। ৩ ফেব্রুয়ারি বাদ ফজর থেকে তাদের দ্বিতীয় ধাপের আয়োজন শুরু হয়। তিন দিনব্যাপী এ ধর্মীয় সমাবেশে দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লি অংশ নেন।
এদিকে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে মাওলানা সাদ অনুসারী মুসল্লিদের তিন দিনের বিশ্ব ইজতেমা। চলবে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এদিন আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে এবারের বিশ্ব ইজতেমা।
হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজায় বিজয়া দশমীতে সীমান্ত নদী ইছামতীতে প্রতিমা বিসর্জন হলেও এবারও হয়নি দুই বাংলার মানুষের ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা।
২ দিন আগেহিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
৬ দিন আগেধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।
১২ দিন আগেনানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র্যালি হয়েছে।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজায় বিজয়া দশমীতে সীমান্ত নদী ইছামতীতে প্রতিমা বিসর্জন হলেও এবারও হয়নি দুই বাংলার মানুষের ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা।
হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।
নানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র্যালি হয়েছে।