প্রতিমা বিসর্জনের দিনে
সাতক্ষীরা
বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) বিজয়া দশমীর দিনে বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্তবর্তী সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার টাউন শ্রীপুর এবং ভারতের টাকি পৌরসভার নদীপাড়ে বিপুল সংখ্যক মানুষ ভিড় জমালেও মিলনমেলা আয়োজন করা হয়নি। ফলে হতাশা নিয়ে ফিরে গেছেন দুই দেশের সীমান্তের হাজার হাজার মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, একসময় ইছামতী নদীর দুই তীরে প্রায় ১০ কিলোমিটার জুড়ে বসতো বিশাল এই মেলা। দেশভাগের আগে থেকেই দুই বাংলার মানুষ প্রতিমা বিসর্জনের দিন মিলিত হতো এই মেলায়। সীমান্ত রেখা থাকলেও মিলনমেলা কখনো থেমে থাকেনি। তবে কয়েক বছর ধরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আনুষ্ঠানিকভাবে মিলনমেলা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এবারও নদীর জিরো পয়েন্টে বিএসএফ সদস্যদের লাল পতাকা উড়িয়ে সীমারেখা চিহ্নিত করতে দেখা যায়। নদীর দুপাড়ে হাজারো মানুষ সমবেত হলেও কারো সীমান্ত অতিক্রমের সুযোগ মেলেনি। ভারতের টাকি, হাসনাবাদ, হিঙ্গলগঞ্জ-সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিমা বিসর্জন হয় সীমান্ত ঘেঁষে।
অপরদিকে বাংলাদেশের দেবহাটা, কলারোয়া ও আশপাশের বিভিন্ন মন্দিরের প্রতিমাও বিসর্জন দেওয়া হয় নদীর পাড়ে অথবা মন্দির সংলগ্ন পুকুরে।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কড়া নজরদারি রাখে পুরো এলাকা জুড়ে।
দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম কিবরিয়া হাসান বলেন, আগের মতো দুই দেশের যে মিলনমেলা হতো এখন আর তা হয় না। এবছরও কোন আয়োজন ছিল না। সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে বিজিবি।
সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল আশরাফুল হক জানান, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি রাখা হয়েছিল।
নীলডুমুর ব্যাটালিয়ন (১৭ বিজিবি)-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহরিয়ার রাজীব বলেন, এবার নদীতে কোন বিসর্জনের প্রস্তুতি রাখা হয়নি। সীমান্ত এলাকার মন্দিরগুলো নিজ নিজ পুকুরে প্রতিমা বিসর্জন দিয়েছে। আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি ছিল এবং যেকোনো দুর্ঘটনা মোকাবিলায় কোন ঘাটতি রাখা হয়নি।
ফলে এবছরও ইছামতী নদীর তীরে বহু মানুষ ভিড় করলেও দুই বাংলার মানুষের বহুল কাঙ্ক্ষিত মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়নি। ঐতিহ্যের এই অনুষ্ঠান বন্ধ থাকায় দুই দেশের সাধারণ মানুষের মাঝে হতাশা বিরাজ করছে।
বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) বিজয়া দশমীর দিনে বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্তবর্তী সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার টাউন শ্রীপুর এবং ভারতের টাকি পৌরসভার নদীপাড়ে বিপুল সংখ্যক মানুষ ভিড় জমালেও মিলনমেলা আয়োজন করা হয়নি। ফলে হতাশা নিয়ে ফিরে গেছেন দুই দেশের সীমান্তের হাজার হাজার মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, একসময় ইছামতী নদীর দুই তীরে প্রায় ১০ কিলোমিটার জুড়ে বসতো বিশাল এই মেলা। দেশভাগের আগে থেকেই দুই বাংলার মানুষ প্রতিমা বিসর্জনের দিন মিলিত হতো এই মেলায়। সীমান্ত রেখা থাকলেও মিলনমেলা কখনো থেমে থাকেনি। তবে কয়েক বছর ধরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আনুষ্ঠানিকভাবে মিলনমেলা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এবারও নদীর জিরো পয়েন্টে বিএসএফ সদস্যদের লাল পতাকা উড়িয়ে সীমারেখা চিহ্নিত করতে দেখা যায়। নদীর দুপাড়ে হাজারো মানুষ সমবেত হলেও কারো সীমান্ত অতিক্রমের সুযোগ মেলেনি। ভারতের টাকি, হাসনাবাদ, হিঙ্গলগঞ্জ-সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিমা বিসর্জন হয় সীমান্ত ঘেঁষে।
অপরদিকে বাংলাদেশের দেবহাটা, কলারোয়া ও আশপাশের বিভিন্ন মন্দিরের প্রতিমাও বিসর্জন দেওয়া হয় নদীর পাড়ে অথবা মন্দির সংলগ্ন পুকুরে।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কড়া নজরদারি রাখে পুরো এলাকা জুড়ে।
দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম কিবরিয়া হাসান বলেন, আগের মতো দুই দেশের যে মিলনমেলা হতো এখন আর তা হয় না। এবছরও কোন আয়োজন ছিল না। সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে বিজিবি।
সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল আশরাফুল হক জানান, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি রাখা হয়েছিল।
নীলডুমুর ব্যাটালিয়ন (১৭ বিজিবি)-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহরিয়ার রাজীব বলেন, এবার নদীতে কোন বিসর্জনের প্রস্তুতি রাখা হয়নি। সীমান্ত এলাকার মন্দিরগুলো নিজ নিজ পুকুরে প্রতিমা বিসর্জন দিয়েছে। আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি ছিল এবং যেকোনো দুর্ঘটনা মোকাবিলায় কোন ঘাটতি রাখা হয়নি।
ফলে এবছরও ইছামতী নদীর তীরে বহু মানুষ ভিড় করলেও দুই বাংলার মানুষের বহুল কাঙ্ক্ষিত মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়নি। ঐতিহ্যের এই অনুষ্ঠান বন্ধ থাকায় দুই দেশের সাধারণ মানুষের মাঝে হতাশা বিরাজ করছে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
৫ দিন আগেধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।
১১ দিন আগেনানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র্যালি হয়েছে।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে পাগলা মসজিদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, নামাজের সময়সহ বিভিন্ন তথ্য জানা যাবে। এছাড়া দেশবিদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে মানুষ মসজিদটিতে তার দানের টাকা পাঠাতে পারবেন।
০৪ জুলাই ২০২৫হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজায় বিজয়া দশমীতে সীমান্ত নদী ইছামতীতে প্রতিমা বিসর্জন হলেও এবারও হয়নি দুই বাংলার মানুষের ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা।
হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।
নানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র্যালি হয়েছে।