মোঃ ফারুকুজ্জামান
শুক্রবার (৪ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পাগলা মসজিদ ও ইসলামিক কমপ্লেক্সের সভাপতি কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক (যুগ্মসচিব) ফৌজিয়া খান মসজিদ প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে পাগলা মসজিদের ওয়েবসাইট - https://www.paglamosque.org/ উদ্বোধন করেন।
এ সময় তিনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেমেন্ট গেটওয়ে বিকাশ ব্যবহার করে পাগলা মসজিদে ৫ হাজার ৪শত টাকা দান করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন পাগলা মসজিদের খতিব মাওলানা আশরাফ আলী।
এ সময় কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপারের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মুকিত সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, মসজিদ কমিটির সদস্য সচিব ও কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. এরশাদ মিয়া, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে সূরা সদস্য ও জেলা আমীর অধ্যাপক মো. রমজান আলী, আল-জামিয়াতুল ইমদাদিয়ার মুহতামিম মাওলানা শাব্বির আহমাদ রশিদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কিশোরগঞ্জ জেলা সভাপতি হাফেজ মাওলানা আলমগীর হোসাইন তালুকদার, কিশোরগঞ্জ চেম্বারের পরিচালক দিলোয়ার হোসেন দিলু, কিশোরগঞ্জ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাবের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি ইকরাম হোসাইন প্রমুখসহ পাগলা মসজিদের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদ পাগলা শুধু কিশোরগঞ্জ নয় সমগ্র দেশবাসীর কাছে একটি আবেগের জায়গা।
এই মসজিদে প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এসে দান করেন। মানুষের দানে উপচে পড়ে মসজিদের দানসিন্দুকগুলো। প্রতিবার দানসিন্দুকগুলো খুললেই পাওয়া যায় কয়েক কোটি টাকা। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এ মসজিদে দানের পরিমাণ বাড়ছে।
কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে পাগলা মসজিদ অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠান। ঐতিহাসিক এই মসজিদকে নিয়ে জেলার ধর্ম-বর্ণ-সম্প্রদায় নির্বিশেষে সকলেই গর্ববোধ করেন।
শুক্রবার (৪ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পাগলা মসজিদ ও ইসলামিক কমপ্লেক্সের সভাপতি কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক (যুগ্মসচিব) ফৌজিয়া খান মসজিদ প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে পাগলা মসজিদের ওয়েবসাইট - https://www.paglamosque.org/ উদ্বোধন করেন।
এ সময় তিনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেমেন্ট গেটওয়ে বিকাশ ব্যবহার করে পাগলা মসজিদে ৫ হাজার ৪শত টাকা দান করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন পাগলা মসজিদের খতিব মাওলানা আশরাফ আলী।
এ সময় কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপারের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মুকিত সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, মসজিদ কমিটির সদস্য সচিব ও কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. এরশাদ মিয়া, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে সূরা সদস্য ও জেলা আমীর অধ্যাপক মো. রমজান আলী, আল-জামিয়াতুল ইমদাদিয়ার মুহতামিম মাওলানা শাব্বির আহমাদ রশিদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কিশোরগঞ্জ জেলা সভাপতি হাফেজ মাওলানা আলমগীর হোসাইন তালুকদার, কিশোরগঞ্জ চেম্বারের পরিচালক দিলোয়ার হোসেন দিলু, কিশোরগঞ্জ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাবের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি ইকরাম হোসাইন প্রমুখসহ পাগলা মসজিদের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদ পাগলা শুধু কিশোরগঞ্জ নয় সমগ্র দেশবাসীর কাছে একটি আবেগের জায়গা।
এই মসজিদে প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এসে দান করেন। মানুষের দানে উপচে পড়ে মসজিদের দানসিন্দুকগুলো। প্রতিবার দানসিন্দুকগুলো খুললেই পাওয়া যায় কয়েক কোটি টাকা। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এ মসজিদে দানের পরিমাণ বাড়ছে।
কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে পাগলা মসজিদ অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠান। ঐতিহাসিক এই মসজিদকে নিয়ে জেলার ধর্ম-বর্ণ-সম্প্রদায় নির্বিশেষে সকলেই গর্ববোধ করেন।
হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজায় বিজয়া দশমীতে সীমান্ত নদী ইছামতীতে প্রতিমা বিসর্জন হলেও এবারও হয়নি দুই বাংলার মানুষের ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা।
২ দিন আগেহিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
৬ দিন আগেধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।
১২ দিন আগেনানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র্যালি হয়েছে।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজায় বিজয়া দশমীতে সীমান্ত নদী ইছামতীতে প্রতিমা বিসর্জন হলেও এবারও হয়নি দুই বাংলার মানুষের ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা।
হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।
নানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র্যালি হয়েছে।