আব্দুল্লাহ আল মামুন
জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক ঘুষ-লেনদেনের বিষয়টি ধামাপাচা দেয়ার চেষ্টা করছে অধিদপ্তরের কর্মকার্তারা। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫-"জামালপুরের খাদ্য নিয়ন্ত্রকের ঘুঘ-লেনদেনের অডিও ফাঁস" এই শিরনামে একটি নিউজ প্রাকাশিত হলেও এ বিষয়ে তারা কেউ কিছু জানেন না।
খাদ্য অধিদপ্তরের উচ্চ পর্যায়ের অন্তত ৫ জন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়টি সম্পর্কে তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামান খানের ঘুষ-লেনদেনের একটি অডিও ভাইরাল হয়েছে। জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। অথচ এ সংক্রান্ত সংবাদের বিষয়ে অধিদপ্তরের কেউ কোন কিছু জানেনা বলে জানিয়েছেন একাধিক কর্মকর্তা। অভিযুক্ত ভার-প্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নিয়েছে জানতে চাইলে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর বলেন তিনি এ বিষয়ে অবগত নন। তার একান্ত সচিব মো: হারুন-আর-রশীদের সাথে এ বিষয়ে কথা বলার পরামর্শ দেন। মহাপরিচালকের একান্ত সচিব হারুন জানান, জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রকের ঘুষ নেয়ার অডিও ফাঁসের কোন সংবাদ বা তথ্য এখনো আমাদের কাছে আসেনি। তবে এ বিষয়ে পরিচালক প্রশাসন ভালো বলতে পারবেন।
বিষয়টি সম্পর্কে খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. জামাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো সংবাদ পাইনি। এই প্রতিবেদককে উদ্দেশ্য করে তিনি আরো বলেন, আপনার কাছে যদি এধনের কোনো নিউজ থাকে আমার হোয়াটসআ্যাপ নাম্বারে পাঠান। আমি বিষয়টি তদন্ত করে পরে আপনাকে জানাতে পারবো।
উল্লেখ্য একটি মিল মালিকের প্রতিনিধির সঙ্গে এই খাদ্য নিয়ন্ত্রকের ঘুষ গ্রহণ ও লেনদেনের কথোপকথনের সেই অডিও নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।
ফাঁস হওয়া অডিওতে শোনা যায়, তিনি ওই প্রতিনিধির কাছে একাউন্স অফিসের (এজি) খরচ বাদেই ৫ শতাংশ টাকা দাবি করেছেন।
এজি অফিসের খরচ বাদে সবাই তাকে ৫% করে দেয় বলে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, একাউন্স অফিসের (এজি) খরচও আপনাকে দিতে হবে।
জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক ঘুষ-লেনদেনের বিষয়টি ধামাপাচা দেয়ার চেষ্টা করছে অধিদপ্তরের কর্মকার্তারা। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫-"জামালপুরের খাদ্য নিয়ন্ত্রকের ঘুঘ-লেনদেনের অডিও ফাঁস" এই শিরনামে একটি নিউজ প্রাকাশিত হলেও এ বিষয়ে তারা কেউ কিছু জানেন না।
খাদ্য অধিদপ্তরের উচ্চ পর্যায়ের অন্তত ৫ জন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়টি সম্পর্কে তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামান খানের ঘুষ-লেনদেনের একটি অডিও ভাইরাল হয়েছে। জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। অথচ এ সংক্রান্ত সংবাদের বিষয়ে অধিদপ্তরের কেউ কোন কিছু জানেনা বলে জানিয়েছেন একাধিক কর্মকর্তা। অভিযুক্ত ভার-প্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নিয়েছে জানতে চাইলে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর বলেন তিনি এ বিষয়ে অবগত নন। তার একান্ত সচিব মো: হারুন-আর-রশীদের সাথে এ বিষয়ে কথা বলার পরামর্শ দেন। মহাপরিচালকের একান্ত সচিব হারুন জানান, জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রকের ঘুষ নেয়ার অডিও ফাঁসের কোন সংবাদ বা তথ্য এখনো আমাদের কাছে আসেনি। তবে এ বিষয়ে পরিচালক প্রশাসন ভালো বলতে পারবেন।
বিষয়টি সম্পর্কে খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. জামাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো সংবাদ পাইনি। এই প্রতিবেদককে উদ্দেশ্য করে তিনি আরো বলেন, আপনার কাছে যদি এধনের কোনো নিউজ থাকে আমার হোয়াটসআ্যাপ নাম্বারে পাঠান। আমি বিষয়টি তদন্ত করে পরে আপনাকে জানাতে পারবো।
উল্লেখ্য একটি মিল মালিকের প্রতিনিধির সঙ্গে এই খাদ্য নিয়ন্ত্রকের ঘুষ গ্রহণ ও লেনদেনের কথোপকথনের সেই অডিও নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।
ফাঁস হওয়া অডিওতে শোনা যায়, তিনি ওই প্রতিনিধির কাছে একাউন্স অফিসের (এজি) খরচ বাদেই ৫ শতাংশ টাকা দাবি করেছেন।
এজি অফিসের খরচ বাদে সবাই তাকে ৫% করে দেয় বলে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, একাউন্স অফিসের (এজি) খরচও আপনাকে দিতে হবে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে।
৪ দিন আগেনিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ায় অরক্ষিত হয়েছে পড়েছে পাহাড়। সশস্ত্র পাহাড়ি সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই,সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে পাহাড় জুড়ে । সব চেয়ে বেশি চাঁদা আদায় কেরা হচ্ছে বনজ সম্পদ ও উন্নয়ন প্রকল্প থেকে।
৫ দিন আগেশান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে।
৬ দিন আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৮ দিন আগেরাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ায় অরক্ষিত হয়েছে পড়েছে পাহাড়। সশস্ত্র পাহাড়ি সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই,সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে পাহাড় জুড়ে । সব চেয়ে বেশি চাঁদা আদায় কেরা হচ্ছে বনজ সম্পদ ও উন্নয়ন প্রকল্প থেকে।
শান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।