মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
বিশেষ সংবাদ

অভিযান হোক সড়ক ও জনপথে

প্রতিনিধি
মোঃ মাজহারুল পারভেজ
প্রকাশ : ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ২১: ২৫
logo

অভিযান হোক সড়ক ও জনপথে

মোঃ মাজহারুল পারভেজ

প্রকাশ : ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ২১: ২৫
Photo

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে বলে জানান দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম। গত ১৪ বছরে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরে অনিয়ম হয়েছে ৫১ হাজার কোটি টাকা। এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গত ১৪ বছরে সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের অধীনে বাস্তবায়িত উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণ কাজেই ২৯ হাজার ২৩০ কোটি থেকে ৫০ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) এক গবেষণায় উঠে এসেছে। গবেষণার ফলাফলে বলা হয়েছে, ২০০৯-১০ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক ও সেতু খাতে ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৪৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা অর্থ বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এই অর্থের মধ্যে সার্বিকভাবে দুর্নীতির হার ২৩ থেকে ৪০ শতাংশ; যা টাকার অঙ্কে ২৯ হাজার ২৩০ কোটি টাকা থেকে ৫০ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা।

দেশের একাধিক ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রতিবেদককে জানান, এলজিইডির নির্বাহীর কর্মকর্তার মোবাইল মেরামতের বরাদ্দের তুলনায় সড়কের নির্বাহী কর্মকর্তার বরাদ্দ থাকে ৪ থেকে ৫ গুণ বেশী। তারা টেন্ডার ছাড়া নিজেরাই এ টাকা খরচ করতে পারেন। ফলে বরাদ্ধের অধিকাংশ যায় তাদের পেটে। সড়কের নির্বাহী কর্মকর্তা দরপত্রের রেড গোপন রেখে পছন্দরে ঠিকাদারকে কাজ দেয়ার সুযোগ রাখেন।কিন্তু এলজিইডির নির্বাহী কর্মকর্তা পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দেয়ার কোন সুযোগ নেই। গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ নেতারা সড়কে লুট পাটের তাণ্ডব চালিয়েছে। এলজিইডির পাশাপাশি সড়ক ও জনপথে অভিযানে চালালে পুকুর চুরির ঘটনা বেরিয়ে আসতে পারে।

২০১১-১২ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত এক যুগে সওজের ঠিকাদারি কাজের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ সময়ে এনডিইর মতো ১৫টি প্রতিষ্ঠান ব্যয়ের দিক দিয়ে মোট কাজের ৯০ শতাংশ পেয়েছে। এক যুগে সড়ক ও সেতু নির্মাণ এবং রক্ষণাবেক্ষণে ৮৩ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করেছে সরকার। যার মধ্যে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকার কাজ একক ও যৌথভাবে পেয়েছে ওই ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

সওজের তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে প্রায় ১ হাজার ১০০টি; কিন্তু মাত্র ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কীভাবে ৯০ শতাংশ কাজ পেয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সওজের প্রকৌশলীরা বলছেন, এসব ঠিকাদার সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্যদের ‘আশীর্বাদে’ ছিলেন। যদিও ঠিকাদারদের কেউ কেউ বলছেন, নেতাদের আশীর্বাদের সঙ্গে মন্ত্রণালয় ও সওজের কর্মকর্তাদের ‘কমিশন’ দিতে হতো। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব নিলেই তাঁদের অবৈধ আয় বেরিয়ে আসবে।

সবচেয়ে বেশি কাজ পাওয়া ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হলো হাসান টেকনো বিল্ডার্স, রানা বিল্ডার্স, এনডিই, মোজাহার এন্টারপ্রাইজ, মো. মঈনউদ্দিন (বাঁশি) লিমিটেড, তাহের ব্রাদার্স, মোহাম্মদ আমিনুল হক লিমিটেড, মাসুদ হাইটেক ইঞ্জিনিয়ার্স, স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স, এম/এস সালেহ আহমেদ, এম এম বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স, রিলায়েবল বিল্ডার্স, তমা কনস্ট্রাকশন, মাহফুজ খান লিমিটেড ও আবেদ মনসুর কনস্ট্রাকশন।

সওজ সূত্র বলছে, আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে সড়কের ঠিকাদারি কাজ তিনটি পক্ষ নিয়ন্ত্রণ করত: ১. আওয়ামী লীগের কিছু প্রভাবশালী নেতা–সংসদ সদস্য। ২. সাবেক সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের স্বজন ও ঘনিষ্ঠ কয়েকজন এবং ৩. সওজের কয়েকজন প্রকৌশলী। ২০১১ সালে ওবায়দুল কাদের সড়কমন্ত্রী হওয়ার পর ধীরে ধীরে ফেনীর সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী, ওবায়দুল কাদেরের ভাই আবদুল কাদের মির্জা, ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদের ও নোয়াখালীর সাবেক সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর চক্র গড়ে ওঠে।

সড়কে ১২ বছরে সবচেয়ে বেশি টাকার কাজ পাওয়া ঠিকাদার হাসান টেকনো বিল্ডার্স। তারা পেয়েছে ১১ হাজার ১১৮ কোটি টাকার কাজ। দ্বিতীয় রানা বিল্ডার্স, তারা পেয়েছে ১০ হাজার ৯১১ কোটি টাকার কাজ।

টিআইবির এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়ম ও দুর্নীতির পরিমাণ বেশি। প্রতিষ্ঠিত ঠিকাদারদের লাইসেন্স ভাড়া নেওয়া, কোনও ঠিকাদারের প্রাপ্ত কার্যাদেশ ক্রয়, নিয়মবহির্ভূতভাবে সাব-কন্ট্রাক্ট নেওয়া, প্রতিযোগী ঠিকাদারের সঙ্গে সমঝোতা বা স্থানীয় পর্যায়ের রাজন…

Thumbnail image

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে বলে জানান দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম। গত ১৪ বছরে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরে অনিয়ম হয়েছে ৫১ হাজার কোটি টাকা। এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গত ১৪ বছরে সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের অধীনে বাস্তবায়িত উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণ কাজেই ২৯ হাজার ২৩০ কোটি থেকে ৫০ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) এক গবেষণায় উঠে এসেছে। গবেষণার ফলাফলে বলা হয়েছে, ২০০৯-১০ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক ও সেতু খাতে ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৪৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা অর্থ বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এই অর্থের মধ্যে সার্বিকভাবে দুর্নীতির হার ২৩ থেকে ৪০ শতাংশ; যা টাকার অঙ্কে ২৯ হাজার ২৩০ কোটি টাকা থেকে ৫০ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা।

দেশের একাধিক ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রতিবেদককে জানান, এলজিইডির নির্বাহীর কর্মকর্তার মোবাইল মেরামতের বরাদ্দের তুলনায় সড়কের নির্বাহী কর্মকর্তার বরাদ্দ থাকে ৪ থেকে ৫ গুণ বেশী। তারা টেন্ডার ছাড়া নিজেরাই এ টাকা খরচ করতে পারেন। ফলে বরাদ্ধের অধিকাংশ যায় তাদের পেটে। সড়কের নির্বাহী কর্মকর্তা দরপত্রের রেড গোপন রেখে পছন্দরে ঠিকাদারকে কাজ দেয়ার সুযোগ রাখেন।কিন্তু এলজিইডির নির্বাহী কর্মকর্তা পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দেয়ার কোন সুযোগ নেই। গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ নেতারা সড়কে লুট পাটের তাণ্ডব চালিয়েছে। এলজিইডির পাশাপাশি সড়ক ও জনপথে অভিযানে চালালে পুকুর চুরির ঘটনা বেরিয়ে আসতে পারে।

২০১১-১২ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত এক যুগে সওজের ঠিকাদারি কাজের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ সময়ে এনডিইর মতো ১৫টি প্রতিষ্ঠান ব্যয়ের দিক দিয়ে মোট কাজের ৯০ শতাংশ পেয়েছে। এক যুগে সড়ক ও সেতু নির্মাণ এবং রক্ষণাবেক্ষণে ৮৩ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করেছে সরকার। যার মধ্যে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকার কাজ একক ও যৌথভাবে পেয়েছে ওই ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

সওজের তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে প্রায় ১ হাজার ১০০টি; কিন্তু মাত্র ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কীভাবে ৯০ শতাংশ কাজ পেয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সওজের প্রকৌশলীরা বলছেন, এসব ঠিকাদার সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্যদের ‘আশীর্বাদে’ ছিলেন। যদিও ঠিকাদারদের কেউ কেউ বলছেন, নেতাদের আশীর্বাদের সঙ্গে মন্ত্রণালয় ও সওজের কর্মকর্তাদের ‘কমিশন’ দিতে হতো। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব নিলেই তাঁদের অবৈধ আয় বেরিয়ে আসবে।

সবচেয়ে বেশি কাজ পাওয়া ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হলো হাসান টেকনো বিল্ডার্স, রানা বিল্ডার্স, এনডিই, মোজাহার এন্টারপ্রাইজ, মো. মঈনউদ্দিন (বাঁশি) লিমিটেড, তাহের ব্রাদার্স, মোহাম্মদ আমিনুল হক লিমিটেড, মাসুদ হাইটেক ইঞ্জিনিয়ার্স, স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স, এম/এস সালেহ আহমেদ, এম এম বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স, রিলায়েবল বিল্ডার্স, তমা কনস্ট্রাকশন, মাহফুজ খান লিমিটেড ও আবেদ মনসুর কনস্ট্রাকশন।

সওজ সূত্র বলছে, আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে সড়কের ঠিকাদারি কাজ তিনটি পক্ষ নিয়ন্ত্রণ করত: ১. আওয়ামী লীগের কিছু প্রভাবশালী নেতা–সংসদ সদস্য। ২. সাবেক সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের স্বজন ও ঘনিষ্ঠ কয়েকজন এবং ৩. সওজের কয়েকজন প্রকৌশলী। ২০১১ সালে ওবায়দুল কাদের সড়কমন্ত্রী হওয়ার পর ধীরে ধীরে ফেনীর সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী, ওবায়দুল কাদেরের ভাই আবদুল কাদের মির্জা, ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদের ও নোয়াখালীর সাবেক সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর চক্র গড়ে ওঠে।

সড়কে ১২ বছরে সবচেয়ে বেশি টাকার কাজ পাওয়া ঠিকাদার হাসান টেকনো বিল্ডার্স। তারা পেয়েছে ১১ হাজার ১১৮ কোটি টাকার কাজ। দ্বিতীয় রানা বিল্ডার্স, তারা পেয়েছে ১০ হাজার ৯১১ কোটি টাকার কাজ।

টিআইবির এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়ম ও দুর্নীতির পরিমাণ বেশি। প্রতিষ্ঠিত ঠিকাদারদের লাইসেন্স ভাড়া নেওয়া, কোনও ঠিকাদারের প্রাপ্ত কার্যাদেশ ক্রয়, নিয়মবহির্ভূতভাবে সাব-কন্ট্রাক্ট নেওয়া, প্রতিযোগী ঠিকাদারের সঙ্গে সমঝোতা বা স্থানীয় পর্যায়ের রাজন…

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

বিশেষ সংবাদ নিয়ে আরও পড়ুন

নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

মুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।

১৩ দিন আগে
সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।

১৯ দিন আগে
স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।

১৮ মে ২০২৫
অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।

১০ মে ২০২৫
নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

মুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।

১৩ দিন আগে
সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।

১৯ দিন আগে
স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।

১৮ মে ২০২৫
অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।

১০ মে ২০২৫