মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
বিশেষ সংবাদ

বাড়ছে ধর্ষণ, জনমনে আতঙ্ক

প্রতিনিধি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশ : ১০ মার্চ ২০২৫, ১৬: ২২
logo

বাড়ছে ধর্ষণ, জনমনে আতঙ্ক

বিশেষ প্রতিনিধি

প্রকাশ : ১০ মার্চ ২০২৫, ১৬: ২২
Photo
ছবি: সংগৃহীত

সাম্প্রতিক সময়ে দেশে ধর্ষণের ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে গত কয়েক মাসে ধর্ষণসহ নারীর প্রতি সহিংসতার হার বেড়েছে, যা জনমনে আতঙ্ক তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিচারহীনতা, সামাজিক অবক্ষয় ও আইন প্রয়োগের দুর্বলতার কারণে অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, পুলিশের অপরাধ পরিসংখ্যান এবং বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম আট মাসে ধর্ষণের ঘটনা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২০% বৃদ্ধি পেয়েছে।

মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ এর তথ্য মতে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৯৮০ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে, যার মধ্যে ৭০টিরও বেশি ক্ষেত্রে ভিকটিমকে হত্যা করা হয়েছে।

পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতি মাসে গড়ে ১২০টিরও বেশি ধর্ষণের মামলা নথিভুক্ত হচ্ছে, তবে বাস্তবে অনেক ঘটনা আইনগত প্রতিকার পায় না।

জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতি জানিয়েছে, ধর্ষণের শিকারদের মধ্যে ৪৫% শিশু, যা সমাজে একটি ভয়াবহ বাস্তবতার ইঙ্গিত দেয়।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দেশে ধর্ষণের বিচার প্রক্রিয়া ধীরগতি ও দুর্বল হওয়ায় অপরাধীরা শাস্তির ভয় পায় না। আইন অনুযায়ী, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হলেও, প্রমাণের অভাব, তদন্তের দীর্ঘসূত্রিতা এবং সাক্ষীর অনুপস্থিতির কারণে অধিকাংশ আসামি খালাস পেয়ে যায়।

একটি গবেষণা বলছে, ২০০২ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে করা ধর্ষণ মামলাগুলোর মধ্যে মাত্র ৩% মামলায় আসামির দণ্ড হয়েছে। এতে স্পষ্ট, বিচারহীনতার সংস্কৃতি অপরাধীদের উৎসাহিত করছে।

সাম্প্রতিক কিছু নৃশংস ঘটনা

*মাগুরায় বোনের বাড়িতে কন্যাশিশু ধর্ষণ

মাগুরায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া আট বছরের শিশুকে ধর্ষণে ঘটনাটি এখন দেশের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা। মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয় বলে পরিবারের অভিযোগ।

্* গাজীপুরে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ ও হত্যা

চলতি মাসে গাজীপুরের একটি এলাকায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। ঘটনার পাঁচ দিন পরও মূল আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।

*রাজশাহীতে গণধর্ষণের শিকার কলেজ ছাত্রী

সম্প্রতি রাজশাহীতে এক কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়। আসামিদের মধ্যে একজন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতার ঘনিষ্ঠ হওয়ায় মামলা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এছাড়া গত ২৪ ঘন্টায় দেশের বিভিন্নস্থানে অন্তত ৮টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ।

ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারণ মানুষ, নারী অধিকারকর্মী ও শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছে।

গত সপ্তাহে ঢাকায় শাহবাগে ধর্ষণবিরোধী মানববন্ধন হয়, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা দ্রুত বিচারের দাবি তোলেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে #JusticeForRapeVictims হ্যাশট্যাগ দিয়ে প্রচারণা চলছে।

নারীবাদী সংগঠনগুলো ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট চালু, বিশেষ তদন্ত টিম গঠন ও দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে।

বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীরা বলেন, “ধর্ষণ প্রতিরোধে আমাদের আইন প্রয়োগে কঠোরতা আনতে হবে। শুধু কঠোর আইন থাকলেই হবে না, তার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।”

সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী বলেন, “বিচারহীনতার কারণেই অপরাধীরা বেপরোয়া। দ্রুত ও কার্যকর বিচার হলে এ ধরনের অপরাধ অনেকাংশে কমে আসবে।”

সরকার ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ার কথা বললেও বাস্তবতা ভিন্ন। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন যে ধর্ষণের ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ঘোষণা নয়, বাস্তবিক পদক্ষেপ ও আইনের কঠোর প্রয়োগই ধর্ষণের হার কমাতে পারে।

ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধি দেশের আইন-শৃঙ্খলা ও নৈতিকতার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি দূর করতে হলে শক্তিশালী আইন প্রয়োগ, দ্রুত বিচার, সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি ও ভিকটিমদের জন্য বিশেষ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জরুরি।

অন্যথায়, এ ধরনের অপরাধ আরও ভয়াবহ রূপ নেবে এবং সমাজের প্রতিটি স্তরেই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

সাম্প্রতিক সময়ে দেশে ধর্ষণের ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে গত কয়েক মাসে ধর্ষণসহ নারীর প্রতি সহিংসতার হার বেড়েছে, যা জনমনে আতঙ্ক তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিচারহীনতা, সামাজিক অবক্ষয় ও আইন প্রয়োগের দুর্বলতার কারণে অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, পুলিশের অপরাধ পরিসংখ্যান এবং বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম আট মাসে ধর্ষণের ঘটনা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২০% বৃদ্ধি পেয়েছে।

মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ এর তথ্য মতে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৯৮০ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে, যার মধ্যে ৭০টিরও বেশি ক্ষেত্রে ভিকটিমকে হত্যা করা হয়েছে।

পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতি মাসে গড়ে ১২০টিরও বেশি ধর্ষণের মামলা নথিভুক্ত হচ্ছে, তবে বাস্তবে অনেক ঘটনা আইনগত প্রতিকার পায় না।

জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতি জানিয়েছে, ধর্ষণের শিকারদের মধ্যে ৪৫% শিশু, যা সমাজে একটি ভয়াবহ বাস্তবতার ইঙ্গিত দেয়।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দেশে ধর্ষণের বিচার প্রক্রিয়া ধীরগতি ও দুর্বল হওয়ায় অপরাধীরা শাস্তির ভয় পায় না। আইন অনুযায়ী, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হলেও, প্রমাণের অভাব, তদন্তের দীর্ঘসূত্রিতা এবং সাক্ষীর অনুপস্থিতির কারণে অধিকাংশ আসামি খালাস পেয়ে যায়।

একটি গবেষণা বলছে, ২০০২ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে করা ধর্ষণ মামলাগুলোর মধ্যে মাত্র ৩% মামলায় আসামির দণ্ড হয়েছে। এতে স্পষ্ট, বিচারহীনতার সংস্কৃতি অপরাধীদের উৎসাহিত করছে।

সাম্প্রতিক কিছু নৃশংস ঘটনা

*মাগুরায় বোনের বাড়িতে কন্যাশিশু ধর্ষণ

মাগুরায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া আট বছরের শিশুকে ধর্ষণে ঘটনাটি এখন দেশের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা। মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয় বলে পরিবারের অভিযোগ।

্* গাজীপুরে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ ও হত্যা

চলতি মাসে গাজীপুরের একটি এলাকায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। ঘটনার পাঁচ দিন পরও মূল আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।

*রাজশাহীতে গণধর্ষণের শিকার কলেজ ছাত্রী

সম্প্রতি রাজশাহীতে এক কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়। আসামিদের মধ্যে একজন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতার ঘনিষ্ঠ হওয়ায় মামলা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এছাড়া গত ২৪ ঘন্টায় দেশের বিভিন্নস্থানে অন্তত ৮টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ।

ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারণ মানুষ, নারী অধিকারকর্মী ও শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছে।

গত সপ্তাহে ঢাকায় শাহবাগে ধর্ষণবিরোধী মানববন্ধন হয়, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা দ্রুত বিচারের দাবি তোলেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে #JusticeForRapeVictims হ্যাশট্যাগ দিয়ে প্রচারণা চলছে।

নারীবাদী সংগঠনগুলো ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট চালু, বিশেষ তদন্ত টিম গঠন ও দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে।

বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীরা বলেন, “ধর্ষণ প্রতিরোধে আমাদের আইন প্রয়োগে কঠোরতা আনতে হবে। শুধু কঠোর আইন থাকলেই হবে না, তার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।”

সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী বলেন, “বিচারহীনতার কারণেই অপরাধীরা বেপরোয়া। দ্রুত ও কার্যকর বিচার হলে এ ধরনের অপরাধ অনেকাংশে কমে আসবে।”

সরকার ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ার কথা বললেও বাস্তবতা ভিন্ন। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন যে ধর্ষণের ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ঘোষণা নয়, বাস্তবিক পদক্ষেপ ও আইনের কঠোর প্রয়োগই ধর্ষণের হার কমাতে পারে।

ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধি দেশের আইন-শৃঙ্খলা ও নৈতিকতার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি দূর করতে হলে শক্তিশালী আইন প্রয়োগ, দ্রুত বিচার, সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি ও ভিকটিমদের জন্য বিশেষ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জরুরি।

অন্যথায়, এ ধরনের অপরাধ আরও ভয়াবহ রূপ নেবে এবং সমাজের প্রতিটি স্তরেই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

বিশেষ সংবাদ নিয়ে আরও পড়ুন

নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

মুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।

১৪ দিন আগে
সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।

২০ দিন আগে
স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।

১৮ মে ২০২৫
অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।

১০ মে ২০২৫
নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

মুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।

১৪ দিন আগে
সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।

২০ দিন আগে
স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

স্বস্তিতে নেই শিল্পপতিরা

হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।

১৮ মে ২০২৫
অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

অস্ত্রবিরতির কথা জানাল ভারত-পাকিস্তান

ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।

১০ মে ২০২৫