বাগেরহাট
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর চলমান বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ছাত্র সংগঠনের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকালে বাগেরহাট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে সর্বস্তরের ছাত্র ও জনতা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনারে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, স্থানীয় তরুণ সমাজ ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা গাজায় ইসরায়েলের নৃশংস হামলার তীব্র নিন্দা জানান এবং অবিলম্বে তা বন্ধের দাবি জানান। বক্তারা বলেন, ‘ফিলিস্তিনে যা হচ্ছে তা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত এই হত্যাযজ্ঞ বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া।’
সমাবেশ শেষে বিশ্ব মুসলমানের শান্তি কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলায়ও রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে পৃথকভাবে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীরা ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের অঙ্গীকার করেন এবং জনগণকে দেশীয় ও বিকল্প পণ্য ব্যবহারের আহ্বান জানান। অনেক স্থানেই ‘বর্জন করুন ইসরায়েলি পণ্য’—এই স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার দেখা যায়।
গাজায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানে অসংখ্য নারী ও শিশুসহ হাজারো নিরীহ মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। সেই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের মতো বাগেরহাটেও ফিলিস্তিনের মুক্তিকামি মানুষের পাশে দাড়ানো হয়।
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর চলমান বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ছাত্র সংগঠনের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকালে বাগেরহাট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে সর্বস্তরের ছাত্র ও জনতা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনারে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, স্থানীয় তরুণ সমাজ ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা গাজায় ইসরায়েলের নৃশংস হামলার তীব্র নিন্দা জানান এবং অবিলম্বে তা বন্ধের দাবি জানান। বক্তারা বলেন, ‘ফিলিস্তিনে যা হচ্ছে তা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত এই হত্যাযজ্ঞ বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া।’
সমাবেশ শেষে বিশ্ব মুসলমানের শান্তি কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলায়ও রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে পৃথকভাবে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীরা ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের অঙ্গীকার করেন এবং জনগণকে দেশীয় ও বিকল্প পণ্য ব্যবহারের আহ্বান জানান। অনেক স্থানেই ‘বর্জন করুন ইসরায়েলি পণ্য’—এই স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার দেখা যায়।
গাজায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানে অসংখ্য নারী ও শিশুসহ হাজারো নিরীহ মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। সেই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের মতো বাগেরহাটেও ফিলিস্তিনের মুক্তিকামি মানুষের পাশে দাড়ানো হয়।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে।
৪ দিন আগেনিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ায় অরক্ষিত হয়েছে পড়েছে পাহাড়। সশস্ত্র পাহাড়ি সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই,সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে পাহাড় জুড়ে । সব চেয়ে বেশি চাঁদা আদায় কেরা হচ্ছে বনজ সম্পদ ও উন্নয়ন প্রকল্প থেকে।
৪ দিন আগেশান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে।
৬ দিন আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৭ দিন আগেরাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ায় অরক্ষিত হয়েছে পড়েছে পাহাড়। সশস্ত্র পাহাড়ি সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই,সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে পাহাড় জুড়ে । সব চেয়ে বেশি চাঁদা আদায় কেরা হচ্ছে বনজ সম্পদ ও উন্নয়ন প্রকল্প থেকে।
শান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।