অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েলি হামলা আরও তীব্রতর হয়েছে। এতে প্রতিদিনই উপত্যকাটিতে কমপক্ষে ১০০ শিশু হতাহত হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপ লাজ্জারিনি এ কথা জানান। তিনি বলেছেন, ‘শিশু হত্যাকে কোনোভাবেই ন্যায্যতা দেওয়া যায় না।’
ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপ লাজ্জারিনি এক এক্স পোস্টে বলেন, ‘১৮ মার্চ ইসরায়েলি বাহিনী আবার হামলা শুরু করার পর থেকে গাজায় প্রতিদিন অন্তত ১০০ শিশু নিহত বা আহত হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। যুদ্ধ তাদের শৈশব কেড়ে নিচ্ছে। যুদ্ধ গাজাকে শিশুদের জন্য বসবাসের অযোগ্য করে তুলেছে।’
ফিলিপ লাজ্জারিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের সাধারণ মানবতার ওপর কলঙ্ক লেপন করেছে। শিশুরা যেই স্থানেই থাকুক না কেন, তাদের হত্যাকে কোনোভাবে সমর্থন করা যায় না।’
দেড় বছর ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় ১৫ হাজারের বেশি শিশু নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। এ বছরের শুরুতে যুদ্ধবিরতি গাজার শিশুদের বেঁচে থাকার কিছুটা সুযোগ দিয়েছিল। কিন্তু গত ১৮ মার্চ থেকে পুনরায় হামলা জোরদার হওয়ায় তাদের শৈশব আবারও কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৮৬ জন ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া আহত হয়েছেন অন্তত ২৮৭ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ তথ্য জানিয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। গত দেড় বছরে উপত্যকায় নিহত হয়েছে ৫০ হাজার ৬০০ জনের বেশি। আহত হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজারের বেশি। নিহত এবং আহতদের অর্ধেকের বেশি নারী ও শিশু। তথ্যসূত্র: আল জাজিরা, আনাদোলু এজেন্সি
গাজায় ইসরায়েলি হামলা আরও তীব্রতর হয়েছে। এতে প্রতিদিনই উপত্যকাটিতে কমপক্ষে ১০০ শিশু হতাহত হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপ লাজ্জারিনি এ কথা জানান। তিনি বলেছেন, ‘শিশু হত্যাকে কোনোভাবেই ন্যায্যতা দেওয়া যায় না।’
ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপ লাজ্জারিনি এক এক্স পোস্টে বলেন, ‘১৮ মার্চ ইসরায়েলি বাহিনী আবার হামলা শুরু করার পর থেকে গাজায় প্রতিদিন অন্তত ১০০ শিশু নিহত বা আহত হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। যুদ্ধ তাদের শৈশব কেড়ে নিচ্ছে। যুদ্ধ গাজাকে শিশুদের জন্য বসবাসের অযোগ্য করে তুলেছে।’
ফিলিপ লাজ্জারিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের সাধারণ মানবতার ওপর কলঙ্ক লেপন করেছে। শিশুরা যেই স্থানেই থাকুক না কেন, তাদের হত্যাকে কোনোভাবে সমর্থন করা যায় না।’
দেড় বছর ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় ১৫ হাজারের বেশি শিশু নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। এ বছরের শুরুতে যুদ্ধবিরতি গাজার শিশুদের বেঁচে থাকার কিছুটা সুযোগ দিয়েছিল। কিন্তু গত ১৮ মার্চ থেকে পুনরায় হামলা জোরদার হওয়ায় তাদের শৈশব আবারও কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৮৬ জন ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া আহত হয়েছেন অন্তত ২৮৭ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ তথ্য জানিয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। গত দেড় বছরে উপত্যকায় নিহত হয়েছে ৫০ হাজার ৬০০ জনের বেশি। আহত হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজারের বেশি। নিহত এবং আহতদের অর্ধেকের বেশি নারী ও শিশু। তথ্যসূত্র: আল জাজিরা, আনাদোলু এজেন্সি
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে।
৪ দিন আগেনিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ায় অরক্ষিত হয়েছে পড়েছে পাহাড়। সশস্ত্র পাহাড়ি সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই,সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে পাহাড় জুড়ে । সব চেয়ে বেশি চাঁদা আদায় কেরা হচ্ছে বনজ সম্পদ ও উন্নয়ন প্রকল্প থেকে।
৪ দিন আগেশান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে।
৬ দিন আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৮ দিন আগেরাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি অফিসে একযোগে অভিযান চালানোর পর সড়ক ও জনপথ বিভাগে অভিযান পরিচালনার দাবি উঠেছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ায় অরক্ষিত হয়েছে পড়েছে পাহাড়। সশস্ত্র পাহাড়ি সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই,সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে পাহাড় জুড়ে । সব চেয়ে বেশি চাঁদা আদায় কেরা হচ্ছে বনজ সম্পদ ও উন্নয়ন প্রকল্প থেকে।
শান্তির জন্য চুক্তি হয় অথচ বাড়ে অশান্তি। জন্ম হয় নতুন নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের। এত চুক্তি ও সাধনার পরও গত ২৭ বছরে এ পর্যন্ত ৭ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সন্ত্রাসীদের হাতে। অধিকাংশ এসব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্ম হয় আবার আওয়ামী সরকারের আমলে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় মশক নিধন ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।