স্পোর্টস ডেস্ক

কলম্বো টেস্টে বাংলাদেশকে ইনিংস ও ৭৮ রানে হারিয়ে দুই ম্যাচের সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা।
ম্যাচের চতুর্থ দিনে শনিবার ছয় ওভারের আগেই শেষ হয়ে যায় ম্যাচ। ৬ উইকেটে ১১৫ রান নিয়ে দিন শুরু করে বাংলাদেশ যোগ করতে পারে আর কেবল ১৮ রান।
সিরিজের আগের তিন ইনিংসে ব্যর্থ প্রাবাথ জায়াসুরিয়ার স্বরূপে ফিরে শিকার করেন ৫ উইকেট। ২২ টেস্টের ক্যারিয়ারে ১২ বার এই স্বাদ পেলেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
তৃতীয় দিন শেষেই আশঙ্কা জেঁকে বসেছিল, ‘ইনিংস ব্যবধানে হারবে বাংলাদেশ’। চতুর্থ দিন সকালে মাঠে নেমে যেন সেটি সত্য প্রমাণেই মরিয়া হয়ে উঠলেন ব্যাটাররা। ৬ ওভার খেলতে না খেলতেই ‘অল প্যাক্ড’। দুই ইনিংসেই চোখে লেগে থাকার মতো ব্যাটিং ব্যর্থতায় ইনিংস ও ৭৮ রানে পরাজয় দুই যুগের বেশি সময় ধরে টেস্ট খেলুড়ে দেশ বাংলাদেশ।
এর আগে, প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের ২৪৭ রানের জবাবে ৪৫৮ রান করে শ্রীলঙ্কা। লিড নেয় ২১১ রানের।
জবাবে গতকাল তৃতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ১১৫ রান করেছিল বাংলাদেশ। তখনও ৯৬ রানে পিছিয়ে ছিল সফরকারীরা। হাতে উইকেট ৪টি। ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে অসম্ভব কিছুই করতে হতো বাংলাদেশকে।
একমাত্র আশা ভরসা ছিলেন লিটন দাস। শেষ স্বীকৃত ব্যাটারও তিনি। তবে তিনি আজ ফিরলেন মাত্র চার বল খেলেই। ৪০ তম ওভারে প্রবাথ জয়াসুরিয়ার বল লিটনের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে জমা পড়ে উইকেটকিপার কুশল মেন্ডিসের গ্লাভসে। ৪৩ বলে ১৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন লিটন। এরপর মুহূর্তেই যেন তাসের ঘরের মতো সব শেষ।
একে একে বিদায় নেন নাঈম, তাইজুল ও এবাদত। টপঅর্ডারের দেখানো পথেই হাঁটলেন যেন সবাই। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ইনিংস।
এর আগে কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব (এসএসসি) মাঠে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ২৪৭ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। জবাবে পাথুম নিশাঙ্কার ১৫৮ রানের ইনিংসে ভর করে ৪৫৮ রানের বড় স্কোর গড়ে স্বাগতিকরা।
২১১ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসেও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ভুগেছে। গলে দুই ইনিংসে ব্যর্থ ছিলেন এনামুল হক বিজয়। তবুও এই ওপেনারকে কলম্বোতে আরেকটা সুযোগ দেয় টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে এবারও ব্যর্থতার বৃত্ত ভাঙতে পারেননি তিনি।
ইনিংস ওপেন করতে নেমে নতুন বলে নিজের সঙ্গেই লড়াই করেন বিজয়। এবার নিজেদের ব্যাটিংয়ের ধরণ পাল্টে অনেকটাই ওয়ানডে মেজাজে ব্যাট করার চেষ্টা করেন। তাতে কিছু বাউন্ডারি পেলেও আত্মবিশ্বাস ফিরে পাননি। ১৯ রান করে বিজয় ফেরায় ভাঙে ৩১ রানের উদ্বোধনী জুটি।
বিজয়ের ৩ বল পরই ফেরেন আরেক ওপেনার সাদমান। তার ব্যাট থেকে যোগ হয় ১২ রান। তিনে নামা মুমিনুল হকও ব্যর্থ ছিলেন। ১৫ রানের বেশি করতে পারেননি এই অভিজ্ঞ ব্যাটার।টপ অর্ডার ব্যর্থতার পর আশা দেখিয়েও পথ দেখাতে পারেনি মিডল অর্ডার ব্যাটাররা। শান্ত-মুশফিকরা উইকেটে থিতু হওয়ার পর উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন। ৪৮ বলে ১৯ রান করেন শান্ত। ৫৩ বলে ২৬ করেন মুশফিক। ১১ রান করে সাজঘরে ফেরেন মেহেদি হাসান মিরাজও।

কলম্বো টেস্টে বাংলাদেশকে ইনিংস ও ৭৮ রানে হারিয়ে দুই ম্যাচের সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা।
ম্যাচের চতুর্থ দিনে শনিবার ছয় ওভারের আগেই শেষ হয়ে যায় ম্যাচ। ৬ উইকেটে ১১৫ রান নিয়ে দিন শুরু করে বাংলাদেশ যোগ করতে পারে আর কেবল ১৮ রান।
সিরিজের আগের তিন ইনিংসে ব্যর্থ প্রাবাথ জায়াসুরিয়ার স্বরূপে ফিরে শিকার করেন ৫ উইকেট। ২২ টেস্টের ক্যারিয়ারে ১২ বার এই স্বাদ পেলেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
তৃতীয় দিন শেষেই আশঙ্কা জেঁকে বসেছিল, ‘ইনিংস ব্যবধানে হারবে বাংলাদেশ’। চতুর্থ দিন সকালে মাঠে নেমে যেন সেটি সত্য প্রমাণেই মরিয়া হয়ে উঠলেন ব্যাটাররা। ৬ ওভার খেলতে না খেলতেই ‘অল প্যাক্ড’। দুই ইনিংসেই চোখে লেগে থাকার মতো ব্যাটিং ব্যর্থতায় ইনিংস ও ৭৮ রানে পরাজয় দুই যুগের বেশি সময় ধরে টেস্ট খেলুড়ে দেশ বাংলাদেশ।
এর আগে, প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের ২৪৭ রানের জবাবে ৪৫৮ রান করে শ্রীলঙ্কা। লিড নেয় ২১১ রানের।
জবাবে গতকাল তৃতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ১১৫ রান করেছিল বাংলাদেশ। তখনও ৯৬ রানে পিছিয়ে ছিল সফরকারীরা। হাতে উইকেট ৪টি। ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে অসম্ভব কিছুই করতে হতো বাংলাদেশকে।
একমাত্র আশা ভরসা ছিলেন লিটন দাস। শেষ স্বীকৃত ব্যাটারও তিনি। তবে তিনি আজ ফিরলেন মাত্র চার বল খেলেই। ৪০ তম ওভারে প্রবাথ জয়াসুরিয়ার বল লিটনের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে জমা পড়ে উইকেটকিপার কুশল মেন্ডিসের গ্লাভসে। ৪৩ বলে ১৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন লিটন। এরপর মুহূর্তেই যেন তাসের ঘরের মতো সব শেষ।
একে একে বিদায় নেন নাঈম, তাইজুল ও এবাদত। টপঅর্ডারের দেখানো পথেই হাঁটলেন যেন সবাই। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ইনিংস।
এর আগে কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব (এসএসসি) মাঠে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ২৪৭ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। জবাবে পাথুম নিশাঙ্কার ১৫৮ রানের ইনিংসে ভর করে ৪৫৮ রানের বড় স্কোর গড়ে স্বাগতিকরা।
২১১ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসেও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ভুগেছে। গলে দুই ইনিংসে ব্যর্থ ছিলেন এনামুল হক বিজয়। তবুও এই ওপেনারকে কলম্বোতে আরেকটা সুযোগ দেয় টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে এবারও ব্যর্থতার বৃত্ত ভাঙতে পারেননি তিনি।
ইনিংস ওপেন করতে নেমে নতুন বলে নিজের সঙ্গেই লড়াই করেন বিজয়। এবার নিজেদের ব্যাটিংয়ের ধরণ পাল্টে অনেকটাই ওয়ানডে মেজাজে ব্যাট করার চেষ্টা করেন। তাতে কিছু বাউন্ডারি পেলেও আত্মবিশ্বাস ফিরে পাননি। ১৯ রান করে বিজয় ফেরায় ভাঙে ৩১ রানের উদ্বোধনী জুটি।
বিজয়ের ৩ বল পরই ফেরেন আরেক ওপেনার সাদমান। তার ব্যাট থেকে যোগ হয় ১২ রান। তিনে নামা মুমিনুল হকও ব্যর্থ ছিলেন। ১৫ রানের বেশি করতে পারেননি এই অভিজ্ঞ ব্যাটার।টপ অর্ডার ব্যর্থতার পর আশা দেখিয়েও পথ দেখাতে পারেনি মিডল অর্ডার ব্যাটাররা। শান্ত-মুশফিকরা উইকেটে থিতু হওয়ার পর উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন। ৪৮ বলে ১৯ রান করেন শান্ত। ৫৩ বলে ২৬ করেন মুশফিক। ১১ রান করে সাজঘরে ফেরেন মেহেদি হাসান মিরাজও।

ভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
২ দিন আগে
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
২ দিন আগে
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
৩ দিন আগে
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের
৩ দিন আগেভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের