জয়ের সম্ভাবনা জাগালেও পারল না বার্সেলোনা
স্পোর্টস ডেস্ক

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে ইউরোপ সেরার ফাইনাল মঞ্চে ইন্টার মিলান। এবারের লড়াইয়ে প্রথমার্ধে সেরা চেহারায় দেখা যায়নি বার্সেলোনাকে। দ্বিতীয়ার্ধে দুর্দান্ত খেলে জয়ের সম্ভাবনা জাগায় তারা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের হতাশায় ডুবিয়ে ২০২৩ সালের পর আবার ফাইনালে জায়গা করে নিল ইন্টার।
মিলানের সান সিরোয় মঙ্গলবার রাতে রোমাঞ্চে ঠাসা এক লড়াই দেখল ফুটবল বিশ্ব। সেমি-ফাইনালের ফিরতি লেগে ১২০ মিনিটের লড়াইয়ে ৪-৩ গোলে জিতে, দুই লেগ মিলিয়ে ৭-৬ গোলের অগ্রগামিতায় শেষ ধাপে পৌঁছে গেল ইন্টার মিলান।
ঘরের মাঠে প্রথম লেগে দুই দফায় পিছিয়ে পড়ে ৩-৩ ড্র করেছিল বার্সেলোনা।
লাউতারো মার্তিনেস ও হাকান কালহানোগলুর গোলে ইন্টার এগিয়ে যাওয়ার পর বার্সেলোনার হয়ে একে একে জালের দেখা পান এরিক গার্সিয়া, দানি ওলমো ও রাফিনিয়া। যোগ করা সময়ে ফ্রান্সেসকো আচের্বি সমতা ফেরানোর পর অতিরিক্ত সময়ে ব্যবধান গড়ে দেন দাভিদে ফ্রাত্তেসি।
দুই মিনিট পর ২০ গজ দূর থেকে ইন্টারের হেনরিখ মাখিতারিয়ানের নিচু শট পোস্টের সামান্য বাইরে দিয়ে যায়। ৪১তম মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে কালহানোগলুর শটও অল্পের জন্য লক্ষ্যে থাকেনি।
৪২তম মিনিটে পাউ কুবার্সির বাধায় লাউতারো মার্তিনেস বক্সে পড়ে গেলে পেনাল্টির আবেদন করে ইন্টার। প্রথমে সাড়া না দিলেও পরে ভিএআরে মনিটরে রিপ্লে দেখে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। বার্সেলোনার খেলোয়াড়রা যদিও প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। সফল স্পট কিকে ব্যবধান বাড়ান কালহানোগলু।
৫৪তম মিনিটে ব্যবধান কমায় বার্সেলোনা। বক্সের বাঁ দিক থেকে জেরার্দ মার্তিনের ক্রসে চমৎকার ভলিতে ঠিকানা খুঁজে নেন ডিফেন্ডার এরিক গার্সিয়া।
চার মিনিট পর সমতা ফেরানোর সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও পারেনি সফরকারীরা। প্রতিপক্ষের কর্নার রুখে পাল্টা আক্রমণে ওঠে তারা। বক্সে মার্তিনেসের পাস ফাঁকায় পেয়ে শট নেন গার্সিয়া, দুর্দান্ত সেভে দলকে এগিয়ে রাখেন ইয়ান সমের।
ওই হতাশার দুই মিনিট পরই অবশ্য সমতায় ফেরে বার্সেলোনা। মার্তিনের ক্রসে বক্সে দারুণ হেডে বল জালে পাঠান ওলমো।
ম্যাচে তখন ২-২ ও দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৫ সমতা।
৬৮তম মিনিটে ইয়ামালকে মিডফিল্ডার মাখিতারিয়ান ফেলে দিলে শুরুতে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। তবে বক্সের একটু বাইরে ফাউল হওয়ায় ভিএআরের সাহায্য ফ্রি-কিক দেন তিনি।
৭৭তম মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ইয়ামালের বাঁকানো শট ঝাঁপিয়ে এক হাতে ব্যর্থ করে দেন সমের।
১০৭তম মিনিটে সুযোগ পান রবের্ত লেভানদোভস্কি। বাইলাইনের কাছ থেকে ইয়ামালের ক্রসে লাফিয়ে হেড লক্ষ্যে রাখতে পারেননি ৯১তম মিনিটে বদলি নামা পোলিশ স্ট্রাইকার। তিন মিনিট পর ফ্রাত্তেসির শট ঝাঁপিয়ে ব্যর্থ করে দেন স্ট্যান্সনি।
১১৪তম মিনিটে ইয়ামাল গোল পেয়েই যাচ্ছিলেন প্রায়। ডান দিক দিয়ে বক্সে ঢুকে তার জোরাল শট সমেরের হাত ছুঁয়ে বাইরে দিয়ে যায়। দুই মিনিট পর স্প্যানিশ ফরোয়ার্ডের আরেকটি শট ঠেকান সুইস গোলরক্ষক।
শেষ পর্যন্ত মরিয়া চেষ্টা চালিয়েও পারেনি বার্সেলোনা।

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে ইউরোপ সেরার ফাইনাল মঞ্চে ইন্টার মিলান। এবারের লড়াইয়ে প্রথমার্ধে সেরা চেহারায় দেখা যায়নি বার্সেলোনাকে। দ্বিতীয়ার্ধে দুর্দান্ত খেলে জয়ের সম্ভাবনা জাগায় তারা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের হতাশায় ডুবিয়ে ২০২৩ সালের পর আবার ফাইনালে জায়গা করে নিল ইন্টার।
মিলানের সান সিরোয় মঙ্গলবার রাতে রোমাঞ্চে ঠাসা এক লড়াই দেখল ফুটবল বিশ্ব। সেমি-ফাইনালের ফিরতি লেগে ১২০ মিনিটের লড়াইয়ে ৪-৩ গোলে জিতে, দুই লেগ মিলিয়ে ৭-৬ গোলের অগ্রগামিতায় শেষ ধাপে পৌঁছে গেল ইন্টার মিলান।
ঘরের মাঠে প্রথম লেগে দুই দফায় পিছিয়ে পড়ে ৩-৩ ড্র করেছিল বার্সেলোনা।
লাউতারো মার্তিনেস ও হাকান কালহানোগলুর গোলে ইন্টার এগিয়ে যাওয়ার পর বার্সেলোনার হয়ে একে একে জালের দেখা পান এরিক গার্সিয়া, দানি ওলমো ও রাফিনিয়া। যোগ করা সময়ে ফ্রান্সেসকো আচের্বি সমতা ফেরানোর পর অতিরিক্ত সময়ে ব্যবধান গড়ে দেন দাভিদে ফ্রাত্তেসি।
দুই মিনিট পর ২০ গজ দূর থেকে ইন্টারের হেনরিখ মাখিতারিয়ানের নিচু শট পোস্টের সামান্য বাইরে দিয়ে যায়। ৪১তম মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে কালহানোগলুর শটও অল্পের জন্য লক্ষ্যে থাকেনি।
৪২তম মিনিটে পাউ কুবার্সির বাধায় লাউতারো মার্তিনেস বক্সে পড়ে গেলে পেনাল্টির আবেদন করে ইন্টার। প্রথমে সাড়া না দিলেও পরে ভিএআরে মনিটরে রিপ্লে দেখে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। বার্সেলোনার খেলোয়াড়রা যদিও প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। সফল স্পট কিকে ব্যবধান বাড়ান কালহানোগলু।
৫৪তম মিনিটে ব্যবধান কমায় বার্সেলোনা। বক্সের বাঁ দিক থেকে জেরার্দ মার্তিনের ক্রসে চমৎকার ভলিতে ঠিকানা খুঁজে নেন ডিফেন্ডার এরিক গার্সিয়া।
চার মিনিট পর সমতা ফেরানোর সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও পারেনি সফরকারীরা। প্রতিপক্ষের কর্নার রুখে পাল্টা আক্রমণে ওঠে তারা। বক্সে মার্তিনেসের পাস ফাঁকায় পেয়ে শট নেন গার্সিয়া, দুর্দান্ত সেভে দলকে এগিয়ে রাখেন ইয়ান সমের।
ওই হতাশার দুই মিনিট পরই অবশ্য সমতায় ফেরে বার্সেলোনা। মার্তিনের ক্রসে বক্সে দারুণ হেডে বল জালে পাঠান ওলমো।
ম্যাচে তখন ২-২ ও দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৫ সমতা।
৬৮তম মিনিটে ইয়ামালকে মিডফিল্ডার মাখিতারিয়ান ফেলে দিলে শুরুতে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। তবে বক্সের একটু বাইরে ফাউল হওয়ায় ভিএআরের সাহায্য ফ্রি-কিক দেন তিনি।
৭৭তম মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ইয়ামালের বাঁকানো শট ঝাঁপিয়ে এক হাতে ব্যর্থ করে দেন সমের।
১০৭তম মিনিটে সুযোগ পান রবের্ত লেভানদোভস্কি। বাইলাইনের কাছ থেকে ইয়ামালের ক্রসে লাফিয়ে হেড লক্ষ্যে রাখতে পারেননি ৯১তম মিনিটে বদলি নামা পোলিশ স্ট্রাইকার। তিন মিনিট পর ফ্রাত্তেসির শট ঝাঁপিয়ে ব্যর্থ করে দেন স্ট্যান্সনি।
১১৪তম মিনিটে ইয়ামাল গোল পেয়েই যাচ্ছিলেন প্রায়। ডান দিক দিয়ে বক্সে ঢুকে তার জোরাল শট সমেরের হাত ছুঁয়ে বাইরে দিয়ে যায়। দুই মিনিট পর স্প্যানিশ ফরোয়ার্ডের আরেকটি শট ঠেকান সুইস গোলরক্ষক।
শেষ পর্যন্ত মরিয়া চেষ্টা চালিয়েও পারেনি বার্সেলোনা।

ভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
১৮ ঘণ্টা আগে
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
২১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
২ দিন আগে
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের
২ দিন আগেভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের