অনলাইন ডেস্ক

জার্মান ফরোয়ার্ড টমাস মুলার জানিয়েছেন , তার চোখে লিওনেল মেসিই সর্বকালের সেরা ফুটবলার। এমএলএসের অফিসিয়াল চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকার থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ তথ্যের মাধ্যমে ফুটবলের সবচেয়ে আলোচিত সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়ের বিতর্কে নিজের অবস্থান জানিয়ে দিলেন তিনি।
মুলার বলেন, ‘আমার কাছে এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে সেরা খেলোয়াড় মেসি। আমরা বায়ার্ন মিউনিখে থাকাকালীন বার্সার বিপক্ষে অনেক ম্যাচ খেলেছি। কখনো জিতেছি, আবার কখনো হেরেছি। ২০১৫ সালে বার্সেলোনার কাছে বড় ব্যবধানে হেরেছিলাম, তারা তখন চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল। কিন্তু কিভাবে আমরা মেসিকে থামাতে পেরেছিলাম, আজও বুঝি না। সত্যি বলতে, ওর (মেসি) মতো আর কেউ নেই।’
মুলার জানান, ক্যারিয়ারের শুরুতে তিনি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দিকে বেশি ঝুঁকেছিলেন। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে ফুটবলের প্রতি রোমান্টিক দৃষ্টিভঙ্গি এসেছে। আর সেখানেই মেসির স্টাইল ও এলিগ্যান্স জিতে নিয়েছে তার মন।
মুলার বলেন, ‘প্রথম দশ বছরে যদি রোনালদো-মেসি বিতর্ক হতো, তাহলে আমি হয়তো রোনালদোর পক্ষে থাকতাম। কিন্তু এখন, বয়স বাড়ার পর স্টাইল আর ফুটবলীয় রোমান্স বেশি টানে। আর মেসি তো বিশ্বকাপও জিতেছে। তাই এখন আমি ওর দিকেই ঝুঁকেছি।’
আন্তর্জাতিক মঞ্চেও মুলার মেসির স্বপ্ন ভেঙেছেন একাধিকবার-২০১০ বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে ৪-০ ব্যবধানে জার্মানির জয়, আর ২০১৪ সালে ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে ১-০ গোলে হারিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া।
তবে সব পরিসংখ্যান ছাপিয়ে মুলারের মন জয় করেছেন মেসির খেলোয়াড়ী সৌন্দর্য। তাই সর্বকালের সেরা খেলায়াড় বিতর্কে এবার স্পষ্টভাবেই বললেন—মেসিই সেরা।

জার্মান ফরোয়ার্ড টমাস মুলার জানিয়েছেন , তার চোখে লিওনেল মেসিই সর্বকালের সেরা ফুটবলার। এমএলএসের অফিসিয়াল চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকার থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ তথ্যের মাধ্যমে ফুটবলের সবচেয়ে আলোচিত সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়ের বিতর্কে নিজের অবস্থান জানিয়ে দিলেন তিনি।
মুলার বলেন, ‘আমার কাছে এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে সেরা খেলোয়াড় মেসি। আমরা বায়ার্ন মিউনিখে থাকাকালীন বার্সার বিপক্ষে অনেক ম্যাচ খেলেছি। কখনো জিতেছি, আবার কখনো হেরেছি। ২০১৫ সালে বার্সেলোনার কাছে বড় ব্যবধানে হেরেছিলাম, তারা তখন চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল। কিন্তু কিভাবে আমরা মেসিকে থামাতে পেরেছিলাম, আজও বুঝি না। সত্যি বলতে, ওর (মেসি) মতো আর কেউ নেই।’
মুলার জানান, ক্যারিয়ারের শুরুতে তিনি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দিকে বেশি ঝুঁকেছিলেন। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে ফুটবলের প্রতি রোমান্টিক দৃষ্টিভঙ্গি এসেছে। আর সেখানেই মেসির স্টাইল ও এলিগ্যান্স জিতে নিয়েছে তার মন।
মুলার বলেন, ‘প্রথম দশ বছরে যদি রোনালদো-মেসি বিতর্ক হতো, তাহলে আমি হয়তো রোনালদোর পক্ষে থাকতাম। কিন্তু এখন, বয়স বাড়ার পর স্টাইল আর ফুটবলীয় রোমান্স বেশি টানে। আর মেসি তো বিশ্বকাপও জিতেছে। তাই এখন আমি ওর দিকেই ঝুঁকেছি।’
আন্তর্জাতিক মঞ্চেও মুলার মেসির স্বপ্ন ভেঙেছেন একাধিকবার-২০১০ বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে ৪-০ ব্যবধানে জার্মানির জয়, আর ২০১৪ সালে ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে ১-০ গোলে হারিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া।
তবে সব পরিসংখ্যান ছাপিয়ে মুলারের মন জয় করেছেন মেসির খেলোয়াড়ী সৌন্দর্য। তাই সর্বকালের সেরা খেলায়াড় বিতর্কে এবার স্পষ্টভাবেই বললেন—মেসিই সেরা।

ভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
৪২ মিনিট আগে
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
২০ ঘণ্টা আগে
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের
১ দিন আগেভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের