অনলাইন ডেস্ক

মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) অল-স্টার ম্যাচে অংশ না নেওয়ার কারণে এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েছেন লিওনেল মেসি। এমন সিদ্ধান্তে ভীষণ ক্ষুব্ধ ইন্টার মায়ামির সহ-মালিক হোর্হে মাস। এই শাস্তিকে তিনি আখ্যা দিয়েছেন ‘রূঢ় ও কঠোর’ হিসেবে।
শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে মাস মেসির প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে বলেন, ‘লিওনেল মেসি খুবই হতাশ, যেমনটা আমরা সবাই ক্লাবে হতাশ। কারণ, আগামীকালকের (সিনসিনাটি) ম্যাচে সে খেলতে পারবে না। তবে আমাদের ক্লাব হিসেবে একসঙ্গে থাকতে হবে, আমাদের মনোভাব হওয়া উচিত—বিশ্বের বিরুদ্ধে আমরা এক।’
মেসি ও জর্দি আলবা গত বুধবার অল-স্টার ম্যাচে অংশ নেননি। এমএলএস নিয়ম অনুযায়ী, অনুমতি ছাড়া অল-স্টার ম্যাচে না খেললে পরবর্তী ক্লাব ম্যাচে অংশ নিতে পারেন না কোনো খেলোয়াড়। ফলে শনিবার এমএলএস ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষে থাকা এফসি সিনসিনাটির বিপক্ষে খেলতে পারবেন না তারা।
মাস স্পষ্ট জানান, সিদ্ধান্তটি খেলোয়াড়দের নয়, ক্লাবের ছিল। ‘আমি আজ স্পষ্টভাবে বলতে চাই, মেসি ও আলবার না খেলার সিদ্ধান্তটি ছিল ক্লাবের। আমি মনে করি, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ক্লাব হিসেবে আমরা খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য ও সুস্থতাকে প্রাধান্য দিয়েছি লিগের একটি প্রদর্শনীমূলক ম্যাচের চেয়ে,’ বলেন মাস।
গত ৩৬ দিনে ৯টি ম্যাচ খেলেছে ইন্টার মায়ামি। কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস লিগ, এমএলএস মৌসুম, ক্লাব বিশ্বকাপ শেষে এখন লিগস কাপের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্লাবটি। এই ব্যস্ত সূচির মধ্যেই অল-স্টার ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ায় বিশ্রামের সিদ্ধান্ত নেয় মায়ামি।
‘তারা (মেসি ও আলবা) খেলতে চায়, ম্যাচ জিততে চায়। এটাই তারা এখানে এসেছে করতে। আগামীকালকের ম্যাচের গুরুত্ব তারা বোঝে। তারা বুঝতে পারছে না, একটি প্রদর্শনী ম্যাচে না খেললেই কীভাবে নিষেধাজ্ঞা এসে পড়ে,’ বলেন মাস।
এ সিদ্ধান্ত মেসির ভবিষ্যত চুক্তির ওপর প্রভাব ফেলবে কিনা—এমন প্রশ্নের উত্তরে মাস বলেন, ‘মেসি আজ খুবই হতাশ, এটা প্রত্যাশিত। আমি আশা করি, দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব পড়বে না। তবে তাৎক্ষণিকভাবে, লিগের নিয়মকানুন ও পদ্ধতি নিয়ে খেলোয়াড়দের ধারণায় প্রভাব ফেলবে—এটা বলতেই পারি।’
আগামী বছর যদি একই পরিস্থিতি হয়, তাহলে একই সিদ্ধান্ত নেবে ক্লাব, জানিয়ে মাস বলেন, ‘এই পরিস্থিতি সহনীয় নয়। ধরুন, পরের বছর আমাদের শনিবার একটি অ্যাওয়ে ম্যাচ, মঙ্গলবার বা বুধবার অল-স্টার ম্যাচ, তারপর আবার শনিবার গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ—তাহলে আমরা একই জায়গায় থাকব। একই সিদ্ধান্ত নেব।’
এদিকে এমএলএস কমিশনার ডন গারবার বলেন, এই নিয়ম নিয়ে নতুন করে ভাবছে লিগ। ‘আমরা নিয়মটি পর্যালোচনা করবো। খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনা করে এর উপযুক্ত সংস্করণ বের করার ব্যাপারে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ,’ বলেন গারবার।
মেসির সঙ্গে ইন্টার মায়ামির বর্তমান চুক্তি ২০২৫ মৌসুম শেষে শেষ হবে। তবে তার সঙ্গে নতুন চুক্তি নিয়ে আলোচনাও চলছে বলে নিশ্চিত করেছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ।

মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) অল-স্টার ম্যাচে অংশ না নেওয়ার কারণে এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েছেন লিওনেল মেসি। এমন সিদ্ধান্তে ভীষণ ক্ষুব্ধ ইন্টার মায়ামির সহ-মালিক হোর্হে মাস। এই শাস্তিকে তিনি আখ্যা দিয়েছেন ‘রূঢ় ও কঠোর’ হিসেবে।
শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে মাস মেসির প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে বলেন, ‘লিওনেল মেসি খুবই হতাশ, যেমনটা আমরা সবাই ক্লাবে হতাশ। কারণ, আগামীকালকের (সিনসিনাটি) ম্যাচে সে খেলতে পারবে না। তবে আমাদের ক্লাব হিসেবে একসঙ্গে থাকতে হবে, আমাদের মনোভাব হওয়া উচিত—বিশ্বের বিরুদ্ধে আমরা এক।’
মেসি ও জর্দি আলবা গত বুধবার অল-স্টার ম্যাচে অংশ নেননি। এমএলএস নিয়ম অনুযায়ী, অনুমতি ছাড়া অল-স্টার ম্যাচে না খেললে পরবর্তী ক্লাব ম্যাচে অংশ নিতে পারেন না কোনো খেলোয়াড়। ফলে শনিবার এমএলএস ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষে থাকা এফসি সিনসিনাটির বিপক্ষে খেলতে পারবেন না তারা।
মাস স্পষ্ট জানান, সিদ্ধান্তটি খেলোয়াড়দের নয়, ক্লাবের ছিল। ‘আমি আজ স্পষ্টভাবে বলতে চাই, মেসি ও আলবার না খেলার সিদ্ধান্তটি ছিল ক্লাবের। আমি মনে করি, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ক্লাব হিসেবে আমরা খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য ও সুস্থতাকে প্রাধান্য দিয়েছি লিগের একটি প্রদর্শনীমূলক ম্যাচের চেয়ে,’ বলেন মাস।
গত ৩৬ দিনে ৯টি ম্যাচ খেলেছে ইন্টার মায়ামি। কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস লিগ, এমএলএস মৌসুম, ক্লাব বিশ্বকাপ শেষে এখন লিগস কাপের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্লাবটি। এই ব্যস্ত সূচির মধ্যেই অল-স্টার ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ায় বিশ্রামের সিদ্ধান্ত নেয় মায়ামি।
‘তারা (মেসি ও আলবা) খেলতে চায়, ম্যাচ জিততে চায়। এটাই তারা এখানে এসেছে করতে। আগামীকালকের ম্যাচের গুরুত্ব তারা বোঝে। তারা বুঝতে পারছে না, একটি প্রদর্শনী ম্যাচে না খেললেই কীভাবে নিষেধাজ্ঞা এসে পড়ে,’ বলেন মাস।
এ সিদ্ধান্ত মেসির ভবিষ্যত চুক্তির ওপর প্রভাব ফেলবে কিনা—এমন প্রশ্নের উত্তরে মাস বলেন, ‘মেসি আজ খুবই হতাশ, এটা প্রত্যাশিত। আমি আশা করি, দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব পড়বে না। তবে তাৎক্ষণিকভাবে, লিগের নিয়মকানুন ও পদ্ধতি নিয়ে খেলোয়াড়দের ধারণায় প্রভাব ফেলবে—এটা বলতেই পারি।’
আগামী বছর যদি একই পরিস্থিতি হয়, তাহলে একই সিদ্ধান্ত নেবে ক্লাব, জানিয়ে মাস বলেন, ‘এই পরিস্থিতি সহনীয় নয়। ধরুন, পরের বছর আমাদের শনিবার একটি অ্যাওয়ে ম্যাচ, মঙ্গলবার বা বুধবার অল-স্টার ম্যাচ, তারপর আবার শনিবার গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ—তাহলে আমরা একই জায়গায় থাকব। একই সিদ্ধান্ত নেব।’
এদিকে এমএলএস কমিশনার ডন গারবার বলেন, এই নিয়ম নিয়ে নতুন করে ভাবছে লিগ। ‘আমরা নিয়মটি পর্যালোচনা করবো। খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনা করে এর উপযুক্ত সংস্করণ বের করার ব্যাপারে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ,’ বলেন গারবার।
মেসির সঙ্গে ইন্টার মায়ামির বর্তমান চুক্তি ২০২৫ মৌসুম শেষে শেষ হবে। তবে তার সঙ্গে নতুন চুক্তি নিয়ে আলোচনাও চলছে বলে নিশ্চিত করেছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ।

ভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
১৩ ঘণ্টা আগে
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
১৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
১ দিন আগে
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের
২ দিন আগেভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের