অনলাইন ডেস্ক
আর্জেন্টিনা তাদের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের জন্য ৩৩ সদস্যের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করেছে, যেখানে তরুণদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা চলতি মাসেই ব্রাজিল ও উরুগুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দুটি খেলবে। তবে এবার ঘোষণা এসেছে ভিন্নধর্মী উপায়ে। বাহিয়া ব্লাঙ্কার সাম্প্রতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের অংশগ্রহণে নির্মিত একটি বিশেষ ভিডিওর মাধ্যমে।
দলে প্রত্যাবর্তন ঘটেছে অধিনায়ক লিওনেল মেসির, যিনি ইনজুরির কারণে আগের স্কোয়াডে ছিলেন না। বর্তমানে ইন্টার মায়ামির হয়ে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা এই তারকা খেলোয়াড়কে সম্পূর্ণ ফিট হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। আর্জেন্টিনা আগামী ৬ জুন সান্তিয়াগো দে চিলিতে চিলির বিপক্ষে মুখোমুখি হবে। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায় এবং ১১ জুন মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে কলম্বিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় ও শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হবে। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায়।
এবারের স্কোয়াডে এসেছে বেশ কিছু চমক ও পরিবর্তন। উল্লেখযোগ্য হলো- বেলগ্রানোর তরুণ ডিফেন্ডার মারিয়ানো ত্রোইলো এবং রিভার প্লেটের উদীয়মান মিডফিল্ডার ফ্রাঙ্কো মাস্তান্তুয়োনোর অন্তর্ভুক্তি। এই দু’জনই এখনো আন্তর্জাতিক ফুটবলে অভিষেক করেননি, তবে সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স তাদেরকে স্কালোনির নজরে এনেছে।
তাদের সঙ্গে আরও এক তরুণ, কেভিন লোমোনাকো (ইনডিপেনডিয়েন্তে), স্থানীয় লিগ থেকে সুযোগ পেয়েছেন। একই সঙ্গে, ইউরোপ-ভিত্তিক মিডফিল্ডার এনজো ব্যারেনেচিয়া (ভ্যালেন্সিয়া) আবারও স্কোয়াডে ফিরেছেন, যদিও তার এখনো অভিষেক হয়নি।
আর্জেন্টিনা স্কোয়াড
এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (অ্যাস্টন ভিলা), ওয়াল্টার বেনিটেজ (পিএসভি), জেরোনিমো রুলি (অলিম্পিক ডি মার্সেই), মারিয়ানো ট্রোইলো (বেলগ্রানো), ক্রিশ্চিয়ান রোমেরো (টটেনহ্যাম), নিকোলাস ওটামেন্ডি (বেনফিকা), নাহুয়েল মোলিনা (অ্যাটলেটিকো ডি মাদ্রিদ), লিওনার্দো বলের্দি (অলিম্পিক ডি মার্সেই), ভ্যালেন্টিন বারকো (রেসিং ডি স্ট্রাসবার্গ), জুয়ান ফয়েথ (ভিলারিয়াল), কেভিন লোমোনাকো (স্বাধীন), নিকোলাস ট্যাগলিয়াফিকো (অলিম্পিক লিওনাইস), ফ্যাকুন্ডো মেডিনা (লেন্স), লিয়ান্দ্রো পারেদেস (রোম), এনজো ব্যারেনেচিয়া (ভ্যালেন্সিয়া), এনজো ফার্নান্দেজ (চেলসি), এক্সকুয়েল প্যালাসিওস (বেয়ার লেভারকুসেন), থিয়াগো আলমাদা (অলিম্পিক লিয়ন), নিকো পাজ (কোমো), রদ্রিগো ডি পল (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ), জিওভানি লো সেলসো (রিয়াল বেটিস), জিউলিয়ানো সিমিওনে (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ), অ্যাঞ্জেল কোরেয়া (অ্যাটলেটিকো ডি মাদ্রিদ), জুলিয়ান আলভারেজ (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ), নিকোলাস গঞ্জালেজ (জুভেন্টাস), ফ্রাঙ্কো মাস্তানতুওনো (রিভার প্লেট), লিওনেল মেসি (ইন্টার মিয়ামি) ও লাউতারো মার্টিনেজ (ইন্টার)।
আর্জেন্টিনা তাদের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের জন্য ৩৩ সদস্যের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করেছে, যেখানে তরুণদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা চলতি মাসেই ব্রাজিল ও উরুগুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দুটি খেলবে। তবে এবার ঘোষণা এসেছে ভিন্নধর্মী উপায়ে। বাহিয়া ব্লাঙ্কার সাম্প্রতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের অংশগ্রহণে নির্মিত একটি বিশেষ ভিডিওর মাধ্যমে।
দলে প্রত্যাবর্তন ঘটেছে অধিনায়ক লিওনেল মেসির, যিনি ইনজুরির কারণে আগের স্কোয়াডে ছিলেন না। বর্তমানে ইন্টার মায়ামির হয়ে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা এই তারকা খেলোয়াড়কে সম্পূর্ণ ফিট হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। আর্জেন্টিনা আগামী ৬ জুন সান্তিয়াগো দে চিলিতে চিলির বিপক্ষে মুখোমুখি হবে। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায় এবং ১১ জুন মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে কলম্বিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় ও শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হবে। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায়।
এবারের স্কোয়াডে এসেছে বেশ কিছু চমক ও পরিবর্তন। উল্লেখযোগ্য হলো- বেলগ্রানোর তরুণ ডিফেন্ডার মারিয়ানো ত্রোইলো এবং রিভার প্লেটের উদীয়মান মিডফিল্ডার ফ্রাঙ্কো মাস্তান্তুয়োনোর অন্তর্ভুক্তি। এই দু’জনই এখনো আন্তর্জাতিক ফুটবলে অভিষেক করেননি, তবে সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স তাদেরকে স্কালোনির নজরে এনেছে।
তাদের সঙ্গে আরও এক তরুণ, কেভিন লোমোনাকো (ইনডিপেনডিয়েন্তে), স্থানীয় লিগ থেকে সুযোগ পেয়েছেন। একই সঙ্গে, ইউরোপ-ভিত্তিক মিডফিল্ডার এনজো ব্যারেনেচিয়া (ভ্যালেন্সিয়া) আবারও স্কোয়াডে ফিরেছেন, যদিও তার এখনো অভিষেক হয়নি।
আর্জেন্টিনা স্কোয়াড
এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (অ্যাস্টন ভিলা), ওয়াল্টার বেনিটেজ (পিএসভি), জেরোনিমো রুলি (অলিম্পিক ডি মার্সেই), মারিয়ানো ট্রোইলো (বেলগ্রানো), ক্রিশ্চিয়ান রোমেরো (টটেনহ্যাম), নিকোলাস ওটামেন্ডি (বেনফিকা), নাহুয়েল মোলিনা (অ্যাটলেটিকো ডি মাদ্রিদ), লিওনার্দো বলের্দি (অলিম্পিক ডি মার্সেই), ভ্যালেন্টিন বারকো (রেসিং ডি স্ট্রাসবার্গ), জুয়ান ফয়েথ (ভিলারিয়াল), কেভিন লোমোনাকো (স্বাধীন), নিকোলাস ট্যাগলিয়াফিকো (অলিম্পিক লিওনাইস), ফ্যাকুন্ডো মেডিনা (লেন্স), লিয়ান্দ্রো পারেদেস (রোম), এনজো ব্যারেনেচিয়া (ভ্যালেন্সিয়া), এনজো ফার্নান্দেজ (চেলসি), এক্সকুয়েল প্যালাসিওস (বেয়ার লেভারকুসেন), থিয়াগো আলমাদা (অলিম্পিক লিয়ন), নিকো পাজ (কোমো), রদ্রিগো ডি পল (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ), জিওভানি লো সেলসো (রিয়াল বেটিস), জিউলিয়ানো সিমিওনে (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ), অ্যাঞ্জেল কোরেয়া (অ্যাটলেটিকো ডি মাদ্রিদ), জুলিয়ান আলভারেজ (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ), নিকোলাস গঞ্জালেজ (জুভেন্টাস), ফ্রাঙ্কো মাস্তানতুওনো (রিভার প্লেট), লিওনেল মেসি (ইন্টার মিয়ামি) ও লাউতারো মার্টিনেজ (ইন্টার)।
পেশাদার ক্যারিয়ারে ২০ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও থেমে নেই লিওনেল মেসির গোলমেশিন। বয়সের ছাপ উপেক্ষা করে আর্জেন্টাইন মহাতারকা এবার ছুঁলেন ৮৭৫ গোলের মাইলফলক—সবচেয়ে কম বয়সে এবং সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে! যার মাধ্যমে ইতিহাসে দ্রুততম ৮৭৫ গোলদাতার রেকর্ড এখন মেসির দখলে।
১০ ঘণ্টা আগেএশিয়ান অভিযান ছিল চ্যালেঞ্জিং, তবে তাৎপর্যপূর্ণ জয়েও ভরপুর— যেমন ভারতের আইএসএলের শক্তিশালী দল মোহন বাগান সুপার জায়ান্টকে হারানো, অথবা সম্প্রতি সিরিয়ার ঐতিহ্যবাহী ক্লাব আল-কারামাহকে একমাত্র গোলে পরাজিত করা
১৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, আগামী ১২ ডিসেম্বর দ্বিতীয়বারের মতো ভারতের মাটিতে পা রাখছেন ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফুটবলার। সেইসঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
২ দিন আগেসিম্পসন শুধুমাত্র অসাধারণ একজন ব্যাটারই ছিলেন না, বরং ছিলেন দলগঠনের অন্যতম কারিগর। ১৯৫৭ থেকে ১৯৭৮ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৬২টি টেস্ট খেলেছেন, যেখানে ৪৬.৮১ গড়ে রান করেছেন এবং ৭১টি উইকেট নিয়েছেন লেগস্পিনে। সেই সময়ের সেরা স্লিপ ফিল্ডারদের একজন হিসেবেও খ্যাতি ছিল তার
২ দিন আগেপেশাদার ক্যারিয়ারে ২০ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও থেমে নেই লিওনেল মেসির গোলমেশিন। বয়সের ছাপ উপেক্ষা করে আর্জেন্টাইন মহাতারকা এবার ছুঁলেন ৮৭৫ গোলের মাইলফলক—সবচেয়ে কম বয়সে এবং সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে! যার মাধ্যমে ইতিহাসে দ্রুততম ৮৭৫ গোলদাতার রেকর্ড এখন মেসির দখলে।
এশিয়ান অভিযান ছিল চ্যালেঞ্জিং, তবে তাৎপর্যপূর্ণ জয়েও ভরপুর— যেমন ভারতের আইএসএলের শক্তিশালী দল মোহন বাগান সুপার জায়ান্টকে হারানো, অথবা সম্প্রতি সিরিয়ার ঐতিহ্যবাহী ক্লাব আল-কারামাহকে একমাত্র গোলে পরাজিত করা
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, আগামী ১২ ডিসেম্বর দ্বিতীয়বারের মতো ভারতের মাটিতে পা রাখছেন ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফুটবলার। সেইসঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
সিম্পসন শুধুমাত্র অসাধারণ একজন ব্যাটারই ছিলেন না, বরং ছিলেন দলগঠনের অন্যতম কারিগর। ১৯৫৭ থেকে ১৯৭৮ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৬২টি টেস্ট খেলেছেন, যেখানে ৪৬.৮১ গড়ে রান করেছেন এবং ৭১টি উইকেট নিয়েছেন লেগস্পিনে। সেই সময়ের সেরা স্লিপ ফিল্ডারদের একজন হিসেবেও খ্যাতি ছিল তার