নিজস্ব প্রতিবেদক
দীর্ঘদিন ধরে কমলাপুর কাস্টমস্ হাউসের অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপো (আইসিডি)-তে আটকে থাকা কন্টেইনারগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের পর আজ মঙ্গলবার এই কার্যক্রম শুরু হয়।
কাস্টমস্ সূত্রে জানা গেছে, নানা প্রশাসনিক ও প্রযুক্তিগত জটিলতার কারণে কন্টেইনার পরীক্ষা দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ ছিল। বিশেষ করে, নির্দিষ্ট কোনো নিলামকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা পণ্যগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে সম্প্রতি আল-আমিন ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে নতুন নিলামকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, যা কন্টেইনার পরীক্ষার প্রক্রিয়াকে পুনরায় সচল করতে সহায়তা করেছে।
এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কন্টেইনারগুলোর ভেতরে থাকা পণ্যের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যথাযথ নিয়ম মেনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালিত হবে এবং পরবর্তী ধাপে পরীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা পণ্য পরীক্ষার অনুমতি দেওয়ায় ব্যবসায়ীরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মতে, দ্রুত পরীক্ষা সম্পন্ন করে পণ্য ছাড়পত্র দেওয়া হলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে এবং ব্যবসার ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
একজন আমদানিকারক বলেন, "আমাদের পণ্য দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকায় ব্যবসায় বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে। কাস্টমস্ হাউসের এই পদক্ষেপে আমরা আশাবাদী যে শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে এবং ব্যবসা আবার স্বাভাবিক হবে।"
কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরীক্ষার পর যদি কোনো অনিয়ম বা অবৈধ পণ্যের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, তবে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্যদিকে, নিয়মিতভাবে নিলাম প্রক্রিয়া চালু থাকলে ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হবে।
অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা পণ্য বাজারে প্রবেশ করলে সরবরাহ বেড়ে যাবে এবং সামগ্রিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তবে কাস্টমস্ হাউসের নিয়মিত কার্যক্রমের ওপরও নজরদারি প্রয়োজন, যাতে এ ধরনের দীর্ঘসূত্রিতা ভবিষ্যতে আর না ঘটে।
কমলাপুর কাস্টমস্ হাউসে আটকে থাকা কন্টেইনার পরীক্ষার অনুমতি প্রদান এবং নতুন নিলামকারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ফলে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে গতি আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এখন দেখার বিষয়, কত দ্রুত এই পরীক্ষা সম্পন্ন করে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের জন্য পণ্য ছাড়পত্র নিশ্চিত করা হয়
দীর্ঘদিন ধরে কমলাপুর কাস্টমস্ হাউসের অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপো (আইসিডি)-তে আটকে থাকা কন্টেইনারগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের পর আজ মঙ্গলবার এই কার্যক্রম শুরু হয়।
কাস্টমস্ সূত্রে জানা গেছে, নানা প্রশাসনিক ও প্রযুক্তিগত জটিলতার কারণে কন্টেইনার পরীক্ষা দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ ছিল। বিশেষ করে, নির্দিষ্ট কোনো নিলামকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা পণ্যগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে সম্প্রতি আল-আমিন ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে নতুন নিলামকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, যা কন্টেইনার পরীক্ষার প্রক্রিয়াকে পুনরায় সচল করতে সহায়তা করেছে।
এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কন্টেইনারগুলোর ভেতরে থাকা পণ্যের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যথাযথ নিয়ম মেনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালিত হবে এবং পরবর্তী ধাপে পরীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা পণ্য পরীক্ষার অনুমতি দেওয়ায় ব্যবসায়ীরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মতে, দ্রুত পরীক্ষা সম্পন্ন করে পণ্য ছাড়পত্র দেওয়া হলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে এবং ব্যবসার ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
একজন আমদানিকারক বলেন, "আমাদের পণ্য দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকায় ব্যবসায় বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে। কাস্টমস্ হাউসের এই পদক্ষেপে আমরা আশাবাদী যে শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে এবং ব্যবসা আবার স্বাভাবিক হবে।"
কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরীক্ষার পর যদি কোনো অনিয়ম বা অবৈধ পণ্যের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, তবে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্যদিকে, নিয়মিতভাবে নিলাম প্রক্রিয়া চালু থাকলে ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হবে।
অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা পণ্য বাজারে প্রবেশ করলে সরবরাহ বেড়ে যাবে এবং সামগ্রিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তবে কাস্টমস্ হাউসের নিয়মিত কার্যক্রমের ওপরও নজরদারি প্রয়োজন, যাতে এ ধরনের দীর্ঘসূত্রিতা ভবিষ্যতে আর না ঘটে।
কমলাপুর কাস্টমস্ হাউসে আটকে থাকা কন্টেইনার পরীক্ষার অনুমতি প্রদান এবং নতুন নিলামকারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ফলে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে গতি আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এখন দেখার বিষয়, কত দ্রুত এই পরীক্ষা সম্পন্ন করে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের জন্য পণ্য ছাড়পত্র নিশ্চিত করা হয়
বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
৪ দিন আগেসপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
৪ দিন আগেআন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
৮ দিন আগেপরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে
৮ দিন আগেবন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে