ভারত-পাকিস্তান সংঘাত
নিখাদ বিশ্ব
ভারত-পাকিস্তান টানাপড়েনের মধ্যে সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে জরুরি অবস্থা জারির ক্ষমতা বলবৎ করতে চিঠি দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার অমিত শাহের মন্ত্রণালয় দেশের সব রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রশাসকদের চিঠি দিয়ে বলেছে, ১৯৬৮ সালের অসামরিক প্রতিরক্ষা বিধির ১১ নম্বর ধারায় প্রদত্ত জরুরি অবস্থার ক্ষমতা বলবৎ করুন।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের আবহে সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে জরুরি অবস্থাকালীন ক্ষমতা বলবৎ করার নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। অমিত শাহের মন্তণালয় শুক্রবার দেশের সব রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রশাসকদের চিঠি দিয়ে বলেছে, ১৯৬৮ সালের অসামরিক প্রতিরক্ষা বিধির ১১ নম্বর ধারায় প্রদত্ত জরুরি অবস্থার ক্ষমতা বলবৎ করুন।
সাধারণত যুদ্ধ পরিস্থিতির মতো জরুরি পরিস্থিতিতে ওই বিধি মেনে জনগণকে রক্ষা করা, সম্পত্তির সুরক্ষা এবং বিদ্যুৎ, জল ও পরিবহণের মতো প্রয়োজনীয় পরিষেবা চালু রাখার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ করার ক্ষমতা পায় রাজ্য।
অসামরিক প্রতিরক্ষা বিধির ১১ নম্বর ধারা অনুযায়ী কী কী করতে পারে রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি?
১। জনগণ এবং সম্পত্তি রক্ষা করতে প্রয়োজন মতো জরুরি পদক্ষেপ করতে পারে রাজ্য।
২। জরুরি পরিস্থিতিতেও যাতে জল, বিদ্যুৎ, হাসপাতাল পরিষেবা এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল থাকে, তার জন্য যে কোনও পদক্ষেপ করতে পারে রাজ্য।
৩। অসামরিক প্রতিরক্ষার জন্য যদি কোনও সরঞ্জাম কেনার প্রয়োজন পড়ে, সে ক্ষেত্রে কোনও এমন নিয়ম মানার প্রয়োজন নেই, যাতে গোটা বিষয়টিতে দেরি হয়।
সহজ ভাষায় বললে, কোনও হামলার ঘটনা ঘটলে রাজ্যগুলি যাতে দ্রুত এবং সুষ্ঠু ভাবে যে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তা নিশ্চিত করতেই তাদের এই ক্ষমতা দিল কেন্দ্র।
ভারত-পাকিস্তান টানাপড়েনের মধ্যে সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে জরুরি অবস্থা জারির ক্ষমতা বলবৎ করতে চিঠি দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার অমিত শাহের মন্ত্রণালয় দেশের সব রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রশাসকদের চিঠি দিয়ে বলেছে, ১৯৬৮ সালের অসামরিক প্রতিরক্ষা বিধির ১১ নম্বর ধারায় প্রদত্ত জরুরি অবস্থার ক্ষমতা বলবৎ করুন।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের আবহে সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে জরুরি অবস্থাকালীন ক্ষমতা বলবৎ করার নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। অমিত শাহের মন্তণালয় শুক্রবার দেশের সব রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রশাসকদের চিঠি দিয়ে বলেছে, ১৯৬৮ সালের অসামরিক প্রতিরক্ষা বিধির ১১ নম্বর ধারায় প্রদত্ত জরুরি অবস্থার ক্ষমতা বলবৎ করুন।
সাধারণত যুদ্ধ পরিস্থিতির মতো জরুরি পরিস্থিতিতে ওই বিধি মেনে জনগণকে রক্ষা করা, সম্পত্তির সুরক্ষা এবং বিদ্যুৎ, জল ও পরিবহণের মতো প্রয়োজনীয় পরিষেবা চালু রাখার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ করার ক্ষমতা পায় রাজ্য।
অসামরিক প্রতিরক্ষা বিধির ১১ নম্বর ধারা অনুযায়ী কী কী করতে পারে রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি?
১। জনগণ এবং সম্পত্তি রক্ষা করতে প্রয়োজন মতো জরুরি পদক্ষেপ করতে পারে রাজ্য।
২। জরুরি পরিস্থিতিতেও যাতে জল, বিদ্যুৎ, হাসপাতাল পরিষেবা এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল থাকে, তার জন্য যে কোনও পদক্ষেপ করতে পারে রাজ্য।
৩। অসামরিক প্রতিরক্ষার জন্য যদি কোনও সরঞ্জাম কেনার প্রয়োজন পড়ে, সে ক্ষেত্রে কোনও এমন নিয়ম মানার প্রয়োজন নেই, যাতে গোটা বিষয়টিতে দেরি হয়।
সহজ ভাষায় বললে, কোনও হামলার ঘটনা ঘটলে রাজ্যগুলি যাতে দ্রুত এবং সুষ্ঠু ভাবে যে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তা নিশ্চিত করতেই তাদের এই ক্ষমতা দিল কেন্দ্র।
যুদ্ধ বিরতির অনুুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি। একই সঙ্গে পাকিস্তানে কোনও আক্রমণ হলে পাল্টা জবাব হবে চূড়ান্ত ও খুবই নির্দয়। এমন হুঁশিয়ারিই উচ্চারণ পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের রাজধানী পেশওয়ারে রোববারের আত্মঘাতী হামলায় দুই পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে রয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির খবরে আনন্দে মেতে ওঠেন দুই দেশের সাধারণ মানুষ। পাকিস্তানিরা এটিকে নিজেদের জয় হিসেবে উল্লেখ করে। আর ভারত নেয় কৌশলী অবস্থান। তবে এই সুখবর বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি।
১ দিন আগেতবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পালটাপালটি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে এই দুই দেশ।
১ দিন আগেযুদ্ধ বিরতির অনুুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি। একই সঙ্গে পাকিস্তানে কোনও আক্রমণ হলে পাল্টা জবাব হবে চূড়ান্ত ও খুবই নির্দয়। এমন হুঁশিয়ারিই উচ্চারণ পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের রাজধানী পেশওয়ারে রোববারের আত্মঘাতী হামলায় দুই পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে রয়েছেন।
যুদ্ধবিরতির খবরে আনন্দে মেতে ওঠেন দুই দেশের সাধারণ মানুষ। পাকিস্তানিরা এটিকে নিজেদের জয় হিসেবে উল্লেখ করে। আর ভারত নেয় কৌশলী অবস্থান। তবে এই সুখবর বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি।
তবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পালটাপালটি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে এই দুই দেশ।