নিখাদ খবর ডেস্ক
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষের ক্ষোভ সম্পর্কে ভারত ওয়াকিবহাল ছিল তবে এ বিষয়ে ভারত কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারেনি। গতকাল শনিবার পররাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সঙ্গে বৈঠকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এ কথা জানিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জয়শঙ্কর বলেন, ‘বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের ব্যাপারে কিছু করার মতো অবস্থায় ভারত ছিল না। কারণ হাসিনার ওপর ভারতের সেই ধরনের ‘প্রভাব’ ছিল না। তাই ওই মুহূর্তে পরামর্শ দেওয়া ছাড়া ভারত কিছুই করতে পারেনি।’
জয়শঙ্কর আরও ইঙ্গিত দেন, অন্য বড় আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর মতো ভারতও বাংলাদেশের ভেতরের অস্থির পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত ছিল। এই প্রসঙ্গে তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্কের সাম্প্রতিক মন্তব্য উল্লেখ করেন, যেখানে তুর্ক বলেছিলেন, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী যদি নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের ওপর অভিযান চালায়, তাহলে তাদের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে নিষিদ্ধ করা হতে পারে।
দ্য হিন্দু আরও জানিয়েছে, গতকাল পররাষ্ট্রবিষয়ক পরামর্শক কমিটির সদস্যরা জয়শঙ্করের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সরাসরি আলোচনা করেন, যেখানে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের পরিস্থিতিই আলোচনার প্রধান বিষয় হয়ে ওঠে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এ মাসেই চীন সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই সফরে দুই দেশের মধ্যে একাধিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। বিশেষ করে বিমান যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন সমঝোতা হতে পারে, যাতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের সঙ্গে চীনের বিভিন্ন শহরের সংযোগ আরও জোরদার হয়।
বাংলাদেশে ‘বহিরাগত শক্তির’ ভুমিকা রয়েছে বলেও জানান জয়শঙ্কর। এ সময় তিনি বলেন, ‘চীন ভারতের প্রতিপক্ষ নয় বরং প্রতিযোগী।’
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) নিয়েও কথা বলেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, ‘২০১৪ সালের নভেম্বরে সার্কের শেষ বৈঠক হয়েছে। সংস্থাটি এখন সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। অর্থাৎ, ভবিষ্যতে এটির পুনরুজ্জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষের ক্ষোভ সম্পর্কে ভারত ওয়াকিবহাল ছিল তবে এ বিষয়ে ভারত কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারেনি। গতকাল শনিবার পররাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সঙ্গে বৈঠকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এ কথা জানিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জয়শঙ্কর বলেন, ‘বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের ব্যাপারে কিছু করার মতো অবস্থায় ভারত ছিল না। কারণ হাসিনার ওপর ভারতের সেই ধরনের ‘প্রভাব’ ছিল না। তাই ওই মুহূর্তে পরামর্শ দেওয়া ছাড়া ভারত কিছুই করতে পারেনি।’
জয়শঙ্কর আরও ইঙ্গিত দেন, অন্য বড় আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর মতো ভারতও বাংলাদেশের ভেতরের অস্থির পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত ছিল। এই প্রসঙ্গে তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্কের সাম্প্রতিক মন্তব্য উল্লেখ করেন, যেখানে তুর্ক বলেছিলেন, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী যদি নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের ওপর অভিযান চালায়, তাহলে তাদের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে নিষিদ্ধ করা হতে পারে।
দ্য হিন্দু আরও জানিয়েছে, গতকাল পররাষ্ট্রবিষয়ক পরামর্শক কমিটির সদস্যরা জয়শঙ্করের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সরাসরি আলোচনা করেন, যেখানে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের পরিস্থিতিই আলোচনার প্রধান বিষয় হয়ে ওঠে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এ মাসেই চীন সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই সফরে দুই দেশের মধ্যে একাধিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। বিশেষ করে বিমান যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন সমঝোতা হতে পারে, যাতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের সঙ্গে চীনের বিভিন্ন শহরের সংযোগ আরও জোরদার হয়।
বাংলাদেশে ‘বহিরাগত শক্তির’ ভুমিকা রয়েছে বলেও জানান জয়শঙ্কর। এ সময় তিনি বলেন, ‘চীন ভারতের প্রতিপক্ষ নয় বরং প্রতিযোগী।’
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) নিয়েও কথা বলেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, ‘২০১৪ সালের নভেম্বরে সার্কের শেষ বৈঠক হয়েছে। সংস্থাটি এখন সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। অর্থাৎ, ভবিষ্যতে এটির পুনরুজ্জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
দপ্তর। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এসব শিক্ষার্থী আইন লঙ্ঘন করেছেন বা ভিসার মেয়াদ অতিরিক্ত সময় অবস্থান করেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের নিরাপত্তায় বড় পরিসরে সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে প্রথমে ইউরোপকে নিরাপত্তার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রও যুক্ত হবে
১৮ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে পৌঁছেছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। তিন বছরের বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম সফরে সোমবার (১৮ আগস্ট) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পৌঁছান তিনি।
১ দিন আগেওয়াশিংটনে এ বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতাদের। বৈঠকে ইউক্রেনের অবস্থানকে শক্তিশালী করতেই উপস্থিত থাকবেন তারা।
২ দিন আগেদপ্তর। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এসব শিক্ষার্থী আইন লঙ্ঘন করেছেন বা ভিসার মেয়াদ অতিরিক্ত সময় অবস্থান করেছেন।
ইউক্রেনের নিরাপত্তায় বড় পরিসরে সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে প্রথমে ইউরোপকে নিরাপত্তার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রও যুক্ত হবে
রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে পৌঁছেছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। তিন বছরের বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম সফরে সোমবার (১৮ আগস্ট) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পৌঁছান তিনি।
ওয়াশিংটনে এ বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতাদের। বৈঠকে ইউক্রেনের অবস্থানকে শক্তিশালী করতেই উপস্থিত থাকবেন তারা।