পাকিস্তানের ‘বুনইয়ানুম মারসুস’র পর এই সিদ্ধান্ত
নিখাদ বিশ্ব

পাকিস্তানের সঙ্গে স্বল্প সময়ের যুদ্ধেই অনেকটা রণেভঙ্গ দিয়েছে ভারত। সামরিক শক্তির মহড়া দিতে গিয়ে দেশটি যে বিপদে পড়েছে, তা সহজেই অনুমান করা যায়। যুদ্ধ বিরতিতে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে ধর্ণা দিয়ে ভারত তাদের সামরিক শক্তির দুর্বলতা প্রকাশ করেছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকেও দাবি করা হয়েছে, যুদ্ধ বিরতির জন্য পাকিস্তান নয়, ভারতই যুক্তরাষ্ট্রকে অনুরোধ জানিয়েছে।
এদিকে, দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা কমে আসলেও এবার ভারত তাদের আকাশ সীমা পাহাড়ায় আরও শক্তি বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। তারই অংশ হিসেবে নতুন করে তিনটি ক্ষেপনাস্ত্র কিনতে যাচ্ছে ভারত।
ক্ষেপনাস্ত্র তিনটি হচ্ছে:
১. কুইক রিঅ্যাকশন-এসএএম: পুরো নাম কুইক রেসপন্স সারফেস টু এয়ার মিসাইল। এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটি তৈরি করছে ডিআরডিও। এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কম উচ্চতায় লক্ষ্যবস্তুকে নিশানা করতে পারে। কম উচ্চতায় যদি কোনও ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র এবং যুদ্ধবিমান ভারতের আকাশসীমায় ঢুকে হামলার চেষ্টা করে, তখন এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্রুত সক্রিয় হবে। ৩৬০ ডিগ্রি কোণে নজরদারি চালাবে এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ২০২৪ সালে এই ক্ষেপণাস্ত্রটির সফল পরীক্ষা করা হয়েছে। যেখানে ‘সোয়ার্ম ড্রোন’ অর্থাৎ ঝাঁকে ঝাঁকে ড্রোন ধ্বংস করেছে। এটি যুদ্ধক্ষেত্রে ‘গেম চেঞ্জার’ হয়ে ওঠার ক্ষমতা রাখে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ২৫-৩০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুকে নিশানা করতে পারে।
২. ভিএল এসআরএসএএম: পুরো নাম ভার্টিকালি লঞ্চ্ড শর্ট রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার মিসাইল। অর্থাৎ স্বল্পপাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র এটি। এই ক্ষেপণাস্ত্র ২০-২৩০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুকে নিশানা করতে পারে। ডিআরডিও এবং নৌসেনার যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে। বায়ুসেনা এবং নৌসেনার জন্য তৈরি করা হয়েছে এই ক্ষেপণাস্ত্র। আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার পরিপূরক এটি। আকাশে স্বল্প উচ্চতার কোনও লক্ষ্যবস্তু যেমন ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, হেলিকপ্টার নিমেষে ধ্বংস করতে পারে। ২০২৪ সালে জল এবং স্থলে এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়। এই ক্ষেপণাস্ত্র নৌসেনা এবং উপকূলরক্ষীবাহিনীর জন্য বিশেষ উপযুক্ত।
৩. আকাশ এনএসজি: পুরো নাম আকাশ নেক্সট জেনারেশন। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ৭০-৮০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুকে নিখুঁত ভাবে নিশানা করতে পারে। এটি আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার উন্নততর রূপ। ডিআরডিও এই ক্ষেপণাস্ত্রটি তৈরি করেছে। এটি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্রে অত্যাধুনিক রেডার রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, লক্ষ্যবস্তুকে চিহ্নিত করে নিশানা করার ক্ষমতাও রয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রকে বরাক ৮ ক্ষেপণাস্ত্রের পরিপূরক হিসাবে মনে করা হচ্ছে।

পাকিস্তানের সঙ্গে স্বল্প সময়ের যুদ্ধেই অনেকটা রণেভঙ্গ দিয়েছে ভারত। সামরিক শক্তির মহড়া দিতে গিয়ে দেশটি যে বিপদে পড়েছে, তা সহজেই অনুমান করা যায়। যুদ্ধ বিরতিতে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে ধর্ণা দিয়ে ভারত তাদের সামরিক শক্তির দুর্বলতা প্রকাশ করেছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকেও দাবি করা হয়েছে, যুদ্ধ বিরতির জন্য পাকিস্তান নয়, ভারতই যুক্তরাষ্ট্রকে অনুরোধ জানিয়েছে।
এদিকে, দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা কমে আসলেও এবার ভারত তাদের আকাশ সীমা পাহাড়ায় আরও শক্তি বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। তারই অংশ হিসেবে নতুন করে তিনটি ক্ষেপনাস্ত্র কিনতে যাচ্ছে ভারত।
ক্ষেপনাস্ত্র তিনটি হচ্ছে:
১. কুইক রিঅ্যাকশন-এসএএম: পুরো নাম কুইক রেসপন্স সারফেস টু এয়ার মিসাইল। এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটি তৈরি করছে ডিআরডিও। এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কম উচ্চতায় লক্ষ্যবস্তুকে নিশানা করতে পারে। কম উচ্চতায় যদি কোনও ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র এবং যুদ্ধবিমান ভারতের আকাশসীমায় ঢুকে হামলার চেষ্টা করে, তখন এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্রুত সক্রিয় হবে। ৩৬০ ডিগ্রি কোণে নজরদারি চালাবে এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ২০২৪ সালে এই ক্ষেপণাস্ত্রটির সফল পরীক্ষা করা হয়েছে। যেখানে ‘সোয়ার্ম ড্রোন’ অর্থাৎ ঝাঁকে ঝাঁকে ড্রোন ধ্বংস করেছে। এটি যুদ্ধক্ষেত্রে ‘গেম চেঞ্জার’ হয়ে ওঠার ক্ষমতা রাখে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ২৫-৩০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুকে নিশানা করতে পারে।
২. ভিএল এসআরএসএএম: পুরো নাম ভার্টিকালি লঞ্চ্ড শর্ট রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার মিসাইল। অর্থাৎ স্বল্পপাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র এটি। এই ক্ষেপণাস্ত্র ২০-২৩০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুকে নিশানা করতে পারে। ডিআরডিও এবং নৌসেনার যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে। বায়ুসেনা এবং নৌসেনার জন্য তৈরি করা হয়েছে এই ক্ষেপণাস্ত্র। আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার পরিপূরক এটি। আকাশে স্বল্প উচ্চতার কোনও লক্ষ্যবস্তু যেমন ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, হেলিকপ্টার নিমেষে ধ্বংস করতে পারে। ২০২৪ সালে জল এবং স্থলে এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়। এই ক্ষেপণাস্ত্র নৌসেনা এবং উপকূলরক্ষীবাহিনীর জন্য বিশেষ উপযুক্ত।
৩. আকাশ এনএসজি: পুরো নাম আকাশ নেক্সট জেনারেশন। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ৭০-৮০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুকে নিখুঁত ভাবে নিশানা করতে পারে। এটি আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার উন্নততর রূপ। ডিআরডিও এই ক্ষেপণাস্ত্রটি তৈরি করেছে। এটি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্রে অত্যাধুনিক রেডার রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, লক্ষ্যবস্তুকে চিহ্নিত করে নিশানা করার ক্ষমতাও রয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রকে বরাক ৮ ক্ষেপণাস্ত্রের পরিপূরক হিসাবে মনে করা হচ্ছে।

ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলের একটি সামরিক ঘাঁটিতে একজন সেনা আত্মহত্যা করেছেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটিতে মোট ৬১ জন সেনা আত্মহত্যা করেছেন।
১ দিন আগে
দুবাইতে ‘এন্ডিউরেন্স’মোটর রেসিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন বাংলাদেশের মোটর রেসার অভিক আনোয়ার। অভিক আনোয়ারের সঙ্গে আরও তিনজন ক্রু (পিট ক্রু) ছিলেন এবং গাড়িতে ড্রাইভার হিসেবে অভিক আনোয়ার একাই ছিলেন। অতিরিক্ত পয়েন্ট সংগ্রহ করে অভিক আনোয়ার ও তাঁর দল গালফ প্রো চ্যাম্পিয়নশিপে পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষস্থান অর্জন করেন।
৪ দিন আগে
ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) কার্যকরের পর ওড়িশা রাজ্যে নতুন করে ৩৫ জন বাংলাদেশি অভিবাসী ভারতীয় নাগরিকত্ব পেয়েছেন। ভারতীয় দৈনিক দ্য হিন্দু এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ডে ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পরীক্ষা কেন্দ্রে বন্দুকধারীর হামলায় দুইজন নিহত ও আটজন গুরুতর আহত হয়েছেন। হামলাকারী এখনও আটক হয়নি।
৫ দিন আগেইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলের একটি সামরিক ঘাঁটিতে একজন সেনা আত্মহত্যা করেছেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটিতে মোট ৬১ জন সেনা আত্মহত্যা করেছেন।
দুবাইতে ‘এন্ডিউরেন্স’মোটর রেসিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন বাংলাদেশের মোটর রেসার অভিক আনোয়ার। অভিক আনোয়ারের সঙ্গে আরও তিনজন ক্রু (পিট ক্রু) ছিলেন এবং গাড়িতে ড্রাইভার হিসেবে অভিক আনোয়ার একাই ছিলেন। অতিরিক্ত পয়েন্ট সংগ্রহ করে অভিক আনোয়ার ও তাঁর দল গালফ প্রো চ্যাম্পিয়নশিপে পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষস্থান অর্জন করেন।
ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) কার্যকরের পর ওড়িশা রাজ্যে নতুন করে ৩৫ জন বাংলাদেশি অভিবাসী ভারতীয় নাগরিকত্ব পেয়েছেন। ভারতীয় দৈনিক দ্য হিন্দু এ তথ্য জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ডে ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পরীক্ষা কেন্দ্রে বন্দুকধারীর হামলায় দুইজন নিহত ও আটজন গুরুতর আহত হয়েছেন। হামলাকারী এখনও আটক হয়নি।