নিখাদ খবর ডেস্ক
নতুন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষায় সফলতা দেখাল ভারত। প্রথমবারের মতো রেল ভিত্তিক ভ্রাম্যমাণ লঞ্চারের (উৎক্ষেপণ যন্ত্র) মাধ্যমে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে দেশটি। যা প্রায় দুহাজার কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।
দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঘোষণা করেন, রেলভিত্তিক মোবাইল লঞ্চার সিস্টেম থেকে মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘অগ্নি-প্রাইম’-এর সফল পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ সম্পন্ন হয়েছে। নতুন প্রজন্মের এই ক্ষেপণাস্ত্র সর্বোচ্চ দুহাজার কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে সক্ষম।
তিনি বলেন, এই প্রথমবার বিশেষভাবে নকশা করা রেলভিত্তিক মোবাইল লঞ্চার থেকে অগ্নি-প্রাইম ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হলো। লঞ্চারটি রেল নেটওয়ার্কে চলাচল করতে সক্ষম। ফলে কোনও ঘটনার প্রেক্ষাপটে দ্রুত অস্ত্র সরিয়ে নিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা সম্ভব।
রেলভিত্তিক মোবাইল লঞ্চার থেকে অগ্নি-প্রাইম উৎক্ষেপণ ভারতের প্রতিরক্ষা সক্ষমতাকে অনেকখানি এগিয়ে নিয়েছে। এ ধরনের ‘ক্যানিস্টারাইজড লঞ্চ সিস্টেম’ কেবল হাতে গোনা কয়েকটি দেশেরই রয়েছে। ফলে ভারত এবার প্রতিরক্ষার সেই অভিজাত তালিকায় যুক্ত হল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেশের মানুষকে অভিনন্দন এবং ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও), স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ড (এসএফসি) ও সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন রাজনাথ সিং।
নতুন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষায় সফলতা দেখাল ভারত। প্রথমবারের মতো রেল ভিত্তিক ভ্রাম্যমাণ লঞ্চারের (উৎক্ষেপণ যন্ত্র) মাধ্যমে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে দেশটি। যা প্রায় দুহাজার কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।
দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঘোষণা করেন, রেলভিত্তিক মোবাইল লঞ্চার সিস্টেম থেকে মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘অগ্নি-প্রাইম’-এর সফল পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ সম্পন্ন হয়েছে। নতুন প্রজন্মের এই ক্ষেপণাস্ত্র সর্বোচ্চ দুহাজার কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে সক্ষম।
তিনি বলেন, এই প্রথমবার বিশেষভাবে নকশা করা রেলভিত্তিক মোবাইল লঞ্চার থেকে অগ্নি-প্রাইম ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হলো। লঞ্চারটি রেল নেটওয়ার্কে চলাচল করতে সক্ষম। ফলে কোনও ঘটনার প্রেক্ষাপটে দ্রুত অস্ত্র সরিয়ে নিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা সম্ভব।
রেলভিত্তিক মোবাইল লঞ্চার থেকে অগ্নি-প্রাইম উৎক্ষেপণ ভারতের প্রতিরক্ষা সক্ষমতাকে অনেকখানি এগিয়ে নিয়েছে। এ ধরনের ‘ক্যানিস্টারাইজড লঞ্চ সিস্টেম’ কেবল হাতে গোনা কয়েকটি দেশেরই রয়েছে। ফলে ভারত এবার প্রতিরক্ষার সেই অভিজাত তালিকায় যুক্ত হল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেশের মানুষকে অভিনন্দন এবং ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও), স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ড (এসএফসি) ও সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন রাজনাথ সিং।
হামাসের সিনিয়র সদস্য মাহমুদ মারদাউই এক বিবৃতিতে বলেন, "যুদ্ধবিরতি আলোচনার গতিপথ এবং অস্ত্র হস্তান্তরের বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রচারিত খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।" তিনি অভিযোগ করেন, এসব প্রতিবেদন হামাসের অবস্থান বিকৃত করে জনমত বিভ্রান্ত করার চেষ্টা মাত্র
২ ঘণ্টা আগে৬-০ ব্যবধানে পরাজয়ের পরও, যদি তারা (ভারত) আবার চেষ্টা করে, তাহলে পাকিস্তানের স্কোর আরও ভালো হবে। তিনি দাবি করেন, সেই পরাজয়ের পর ভারতের জনমত এখন ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে চলে গেছে এবং নেতাদের কথায় সেটিই প্রতিফলিত হয়েছে
১ দিন আগেপ্রধানমন্ত্রী আনুতিন চানভিরাকুল তার নতুন মন্ত্রিসভায় বিশিষ্ট মুসলিম নারী রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী জুবাইদা থাইসেতকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োগ দিয়েছেন
২ দিন আগে২০১৯ সালের ৫ই আগস্ট যখন নরেন্দ্র মোদি সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপ করে জম্মু ও কাশ্মিরের (লাদাখ তখন ওই রাজ্যের অংশ ছিল) বিশেষ স্বীকৃতি বাতিল করে এবং কাশ্মির ও লাদাখকে দুটি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করে তখন সোনাম ওয়াংচুক সেই সিদ্ধান্তকেও সর্বতোভাবে সমর্থন করেছিলেন
৪ দিন আগেহামাসের সিনিয়র সদস্য মাহমুদ মারদাউই এক বিবৃতিতে বলেন, "যুদ্ধবিরতি আলোচনার গতিপথ এবং অস্ত্র হস্তান্তরের বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রচারিত খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।" তিনি অভিযোগ করেন, এসব প্রতিবেদন হামাসের অবস্থান বিকৃত করে জনমত বিভ্রান্ত করার চেষ্টা মাত্র
৬-০ ব্যবধানে পরাজয়ের পরও, যদি তারা (ভারত) আবার চেষ্টা করে, তাহলে পাকিস্তানের স্কোর আরও ভালো হবে। তিনি দাবি করেন, সেই পরাজয়ের পর ভারতের জনমত এখন ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে চলে গেছে এবং নেতাদের কথায় সেটিই প্রতিফলিত হয়েছে
প্রধানমন্ত্রী আনুতিন চানভিরাকুল তার নতুন মন্ত্রিসভায় বিশিষ্ট মুসলিম নারী রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী জুবাইদা থাইসেতকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োগ দিয়েছেন
২০১৯ সালের ৫ই আগস্ট যখন নরেন্দ্র মোদি সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপ করে জম্মু ও কাশ্মিরের (লাদাখ তখন ওই রাজ্যের অংশ ছিল) বিশেষ স্বীকৃতি বাতিল করে এবং কাশ্মির ও লাদাখকে দুটি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করে তখন সোনাম ওয়াংচুক সেই সিদ্ধান্তকেও সর্বতোভাবে সমর্থন করেছিলেন