নিখাদ বিশ্ব
২০২৩ সাল থেকে শুরু হওয়া ইসরাইল বাহিনী কর্তৃক গাজা অবরোধের কারণে কমপক্ষে ৫৭ জন ফিলিস্তিনি অনাহারে মারা গেছেন। গাজায় সরকারি মিডিয়া অফিস শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়।
বলেছে, “অনাহার নীতির শিকারের সংখ্যা বেড়ে ৫৭ জন শহীদ হয়েছে। ক্রসিং বন্ধ এবং খাদ্য, শিশু খাদ্য, পুষ্টিকর সম্পূরক খাবার এবং কয়েক ডজন প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞার মধ্যে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।”
শনিবারের শুরুতে একটি মেডিকেল সূত্র আনাদোলুকে এজেন্সিকে জানিয়েছে, গাজা শহরের আল-রান্টিসি শিশু হাসপাতালে অপুষ্টি এবং পানিশূন্যতার কারণে একটি শিশু মারা গেছে।
মিডিয়া অফিস টানা ৬৩তম দিনের জন্য সমস্ত সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ করে গাজার ২৪ লাখের বেশি ফিলিস্তিনির ওপর শ্বাসরোধকারী অবরোধ আরোপের অভিযোগ করেছে।
তাদের মতে, অনাহারে মারা যাওয়া বেশিরভাগই শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি এবং দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার রোগী।
“গাজায় ইসরায়েলের চলমান গণহত্যার মুখে আন্তর্জাতিক নীরবতার” নিন্দা জানিয়ে এটি বিশ্ব সম্প্রদায়, মানবিক সংস্থা এবং অধিকার গোষ্ঠীগুলোকে ‘অনেক দেরি হওয়ার আগেই সমস্ত সীমান্ত ক্রসিং খুলে দেওয়ার জন্য অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার এবং খাদ্য ও ওষুধের জরুরি প্রবেশ নিশ্চিত করার’ আহ্বান জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনি এবং জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বারবার সতর্ক করে দিয়েছেন যে মার্চের শুরু থেকে ইসরায়েল গাজার ক্রসিং বন্ধ করে রেখেছে, যার ফলে মানবিক সংকট আরও তীব্র হচ্ছে।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি নৃশংস হামলায় গাজায় প্রায় ৫২ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এদিকে ছিটমহলে যুদ্ধের জন্য ইসরাইল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখিও।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গত নভেম্বরে গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং তার প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।
২০২৩ সাল থেকে শুরু হওয়া ইসরাইল বাহিনী কর্তৃক গাজা অবরোধের কারণে কমপক্ষে ৫৭ জন ফিলিস্তিনি অনাহারে মারা গেছেন। গাজায় সরকারি মিডিয়া অফিস শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়।
বলেছে, “অনাহার নীতির শিকারের সংখ্যা বেড়ে ৫৭ জন শহীদ হয়েছে। ক্রসিং বন্ধ এবং খাদ্য, শিশু খাদ্য, পুষ্টিকর সম্পূরক খাবার এবং কয়েক ডজন প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞার মধ্যে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।”
শনিবারের শুরুতে একটি মেডিকেল সূত্র আনাদোলুকে এজেন্সিকে জানিয়েছে, গাজা শহরের আল-রান্টিসি শিশু হাসপাতালে অপুষ্টি এবং পানিশূন্যতার কারণে একটি শিশু মারা গেছে।
মিডিয়া অফিস টানা ৬৩তম দিনের জন্য সমস্ত সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ করে গাজার ২৪ লাখের বেশি ফিলিস্তিনির ওপর শ্বাসরোধকারী অবরোধ আরোপের অভিযোগ করেছে।
তাদের মতে, অনাহারে মারা যাওয়া বেশিরভাগই শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি এবং দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার রোগী।
“গাজায় ইসরায়েলের চলমান গণহত্যার মুখে আন্তর্জাতিক নীরবতার” নিন্দা জানিয়ে এটি বিশ্ব সম্প্রদায়, মানবিক সংস্থা এবং অধিকার গোষ্ঠীগুলোকে ‘অনেক দেরি হওয়ার আগেই সমস্ত সীমান্ত ক্রসিং খুলে দেওয়ার জন্য অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার এবং খাদ্য ও ওষুধের জরুরি প্রবেশ নিশ্চিত করার’ আহ্বান জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনি এবং জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বারবার সতর্ক করে দিয়েছেন যে মার্চের শুরু থেকে ইসরায়েল গাজার ক্রসিং বন্ধ করে রেখেছে, যার ফলে মানবিক সংকট আরও তীব্র হচ্ছে।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি নৃশংস হামলায় গাজায় প্রায় ৫২ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এদিকে ছিটমহলে যুদ্ধের জন্য ইসরাইল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখিও।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গত নভেম্বরে গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং তার প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান, এর জনগণ এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে যারা জানেন, তারা কখনোই এই জাতিকে কোনো হুমকির সুরে কথা বলেন না। কারণ তারা জানেন, ইরানিরা আত্মসমর্পণকারীদের দলে নয়।’
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি)। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ হামলা চালানো হয়।
১২ ঘণ্টা আগেএ সময় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এবং সংশ্লিষ্ট সকল কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করার জন্য আইনের সাম্প্রতিক পরিবর্তন সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি উৎসাহিত যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলো সংলাপের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে।
১ দিন আগেবিশ্লেষকেরা বলছেন, শাদমানিকে হত্যার দাবি যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে আরও তীব্র আকার ধারণ করবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত।
১ দিন আগেইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান, এর জনগণ এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে যারা জানেন, তারা কখনোই এই জাতিকে কোনো হুমকির সুরে কথা বলেন না। কারণ তারা জানেন, ইরানিরা আত্মসমর্পণকারীদের দলে নয়।’
ইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি)। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ হামলা চালানো হয়।
এ সময় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এবং সংশ্লিষ্ট সকল কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করার জন্য আইনের সাম্প্রতিক পরিবর্তন সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি উৎসাহিত যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলো সংলাপের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, শাদমানিকে হত্যার দাবি যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে আরও তীব্র আকার ধারণ করবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত।