২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েল যুদ্ধ শুরু করার পর থেকে অপুষ্টিজনিত কারণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৭ জনে, যার মধ্যে ৮৮ জন শিশু। আল জাজিরার খবরে বলা হয়, এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মূল কারণ হলো ইসরায়েলের আরোপ করা কঠোর অবরোধ
১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালালে দুই দেশের মধ্যে ১২ দিনের সংঘর্ষ শুরু হয়। পাল্টা জবাবে ইরান ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়। একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রও ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা বর্ষণ করে
হিজবুল্লাহর সঙ্গে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের অবসান ঘটাতে ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। কিন্তু, তারপরও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তেল আবিব
সরাসরি সামরিক হামলার পাশাপাশি এই অবরোধকে, অনাহারকে ‘অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। এটার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী নিন্দা করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ইসরায়েলের হামলায় প্রায় ৫৯ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু
সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং জর্ডান সর্বশেষ ত্রাণ ফেলার পরিকল্পনা করেছে, তবে এক সিনিয়র জর্ডানিয়ান কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেন, তাদের সেনাবাহিনী এখনো ইসরায়েলের অনুমতি পায়নি
অনাহারে মৃত্যু ১০
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে অপুষ্টিজনিত কারণে গাজায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১১ জনে। আর এর বেশিরভাগই গত কয়েক সপ্তাহে ঘটেছে
পাকিস্তানের সাম্প্রতিক বন্যায় প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতিতে শোক প্রকাশ করে সহমর্মিতা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এই কঠিন সময়ে পাকিস্তানের জনগণের পাশে রয়েছে ইরান,’ এবং জানিয়েছেন, বন্যার্তদের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে ইরান প্রস্তুত রয়েছে
গাজার অন্যান্য জায়গায় ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা অবস্থায় আরও ছয়জন নিহত হয়েছেন এবং ১৫০ জনের বেশি আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর
প্রধানমন্ত্রী আগামী তিন দিন বাড়িতে বিশ্রাম নেবেন এবং সেখান থেকেই রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব সামলাবেন
লন্ডনে সামরিক ক্যাডেট হিসেবে অধ্যয়নরত ২০০৫ সালে এক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় মস্তিষ্কে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে এতবছর ধরে কোমায় ছিলেন
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, খাদ্য সংকটে হাসপাতালের জরুরি বিভাগ। সেখানে অন্তত ১৭ হাজার শিশু মারাত্মক অপুষ্টিতে ভুগছে
ইসরায়েলের হুমকি মাথায় রেখে হিজবুল্লাহ কখনোই অস্ত্র ত্যাগ করবে না
ইসরাইলি বাহিনীর অভিযানে গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৫৮ হাজার ৬৬৭ জনে। এদের পাশাপাশি আহত হয়েছেন আরও ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৭৪ জন ফিলিস্তিনি
এ চুক্তিকে বলা হচ্ছে একটি কূটনৈতিক মাইলফলক, যা মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা এবং সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ বিভাজন নিরসনের লক্ষ্যে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে