'মিকেনো' বাদে বাকি সব জাহাজই ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে
নিখাদ খবর ডেস্ক
ইসরায়েলের অবরোধ ভেঙে আন্তর্জাতিক মানবাধিকারকর্মীরা ত্রাণ নিয়ে গাজার জলসীমায় ঢুকে পড়েছে 'মিকেনো' নামের এক জাহাজ। 'মিকেনো' বাদে বাকি সব জাহাজই আটক করেছে ইসরায়েল। তাদের এই দুঃসাহসিক উদ্যোগ ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, ‘সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করা বা আইনসম্মত নৌ-অবরোধ লঙ্ঘন করার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছে।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, ‘সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করা বা আইনসম্মত নৌ-অবরোধ লঙ্ঘন করার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছে।’ ইসরায়েলের বাহিনী কয়েকটি যুদ্ধ জাহাজ নিয়ে সুমুদ ফ্লোটিলার নৌযানগুলো আটক করছে। এতে আরও বলা হয়েছে যে জাহাজগুলো "একটি সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রের কাছাকাছি" আসার কারণে তাদের গতিপথ পরিবর্তন করতে বলে নৌবাহিনী।
আটক নৌযানগুলো গতকাল স্থানীয় সময় দুপুরের মধ্যে ইসরায়েলের আশদোদ বন্দরে নিয়ে যায়। বন্দরটি অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে। ইসরায়েল জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের প্রক্রিয়া শেষে উড়োজাহাজে করে ইউরোপে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ইসরায়েলি মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, ‘সব যাত্রী নিরাপদে ও সুস্থ আছেন। তাঁদেরকে নিরাপদে ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখান থেকে তাঁদের ইউরোপে ফেরত পাঠানো হবে।’
মন্ত্রণালয় উল্লেখ করেছে, ‘আরেকটি জাহাজ রয়েছে। সেই জাহাজ যদি সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করে অবরোধ ভাঙার চেষ্টা করে, তবে সেটিকেও আটক করা হবে।’
ফ্লোটিলা ট্র্যাকারের তথ্য অনুযায়ী, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় মোট নৌযান ছিল ৪৪টি।
এদিকে গাজামুখী নৌবহর ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’য় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। এটিকে ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ আখ্যা দিয়েছে তুরস্ক। একইসঙ্গে এ ঘটনায় স্পেন, ইতালি, জার্মানি, তুরস্ক ও গ্রিসসহ বহু দেশে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।
জিএসএফ সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ করেছে যে ফ্লোটিলার মধ্যে থাকা একটি জাহাজকে "ইচ্ছাকৃতভাবে সমুদ্রে ধাক্কা দেওয়া হয়েছে" এবং আরও কয়েকটি নৌকার দিকে জলকামান ব্যবহার করে আঘাত করা হয়েছে।
"এটি স্পষ্টভাবে দেখাচ্ছে যে দখলদাররা গাজাকে ক্ষুধার্ত এবং বিচ্ছিন্ন রাখতে কতটা চরম পদক্ষেপ নেবে," ।
"তারা একটি শান্তিপূর্ণ বেসামরিক মিশনে আক্রমণ করবে, কারণ মানবিক সহায়তার সাফল্যের অর্থ তাদের অবরোধের ব্যর্থতা।"
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় মানবিক সাহায্য পরিবহনের জন্য জিএসএফের প্রচেষ্টাকে "উসকানিমূলক" হিসেবে অভিহিত করে ইসরায়েলি সরকার বলেছে, "গ্রেটা এবং তার বন্ধুরা নিরাপদ এবং সুস্থ আছেন।"
জিএসএফ জানিয়েছে যে প্রধান জাহাজগুলোর মধ্যে একটি আলমা, সেইসাথে সুরিয়াস এবং আদারাসহ একাধিক জাহাজকে আটক করে আটকে রাখা হয়েছে।
এর আগে, তারা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে "উদ্দেশ্যমূলকভাবে নৌ যোগাযোগ বন্ধ করা, বিপদ সংকেত পাঠানোয় বাধা দান এবং নৌকাগুলোয় ইসররায়েলি বাহিনী অভৈধভাবে উঠে আসার" অভিযোগ করেছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বাধা দেওয়াকে "সন্ত্রাসবাদের কাজ" বলে নিন্দা জানিয়েছে এবং "এই হামলার জন্য দায়ী অপরাধীদের" জবাবদিহি করার আহ্বান জানিয়েছে।
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি গুস্তাভো পেট্রো প্রতিক্রিয়া হিসেবে তার দেশ থেকে অবশিষ্ট সব ইসরায়েলি কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছেন এবং নৌবহরে বাধা দেওয়াকে "নেতানিয়াহুর আন্তর্জাতিক অপরাধ" বলে নিন্দা করেছেন।
পেট্রো ২০২০ সাল থেকে ইসরায়েলের সাথে কলম্বিয়ার মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিও বাতিল করেছেন এবং নৌবহরে থাকা দুই কলম্বিয়ানকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
আইরিশ উপ-প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস নৌবহরে বাধা দেওয়া সংক্রান্ত সংবাদ প্রতিবেদনগুলোকে "উদ্বেগজনক" বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেছেন যে তিনি আশা করেন যে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলবে, আটকদের মধ্যে কমপক্ষে সাতজন আইরিশ নাগরিক রয়েছেন, যার মধ্যে সিন ফেইন সিনেটর ক্রিস অ্যান্ড্রুজও রয়েছেন।
যদিও ইসরায়েলি সরকার ফ্লোটিলাকে "সেলফি ইয়ট" হিসেবে চিহ্নিত করেছে, থুনবার্গ সেই সমালোচনার বিরুদ্ধে পাল্টা জবাব দিয়েছেন। রোববার তিনি বিবিসিকে বলেছেন, "আমি মনে করি না কেউ প্রচারণার স্টান্টের জন্য তাদের জীবনের ঝুঁকি নেবে।"
আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে খাদ্য ও ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছে, কিন্তু ইসরায়েল তাদের সরবরাহে ক্রমাগত বাধা দিচ্ছে।
ইসরায়েল দাবি করেছে যে তারা হামাসের হাতে এসব ত্রাণসামগ্রী চলে যাওয়ার পথ বন্ধ করার চেষ্টা করছে।
ইসরায়েল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি বিকল্প খাদ্য বিতরণ ব্যবস্থা, গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) , যেটিকে জাতিসংঘ সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, তারা এসব আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর উদ্যোগকে অনৈতিক বলে বর্ণনা করেছে।
জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি গোষ্ঠী গত মাসে নিশ্চিত করেছে যে গাজায় দুর্ভিক্ষ হয়েছে এবং জাতিসংঘের মানবিক প্রধান বলেছেন যে এটি ইসরায়েলের "পদ্ধতিগতভাবে বাধা" দেওয়ার সরাসরি ফলাফল।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এটিকে "সম্পূর্ণ মিথ্যা" বলে অভিহিত করেছেন।
ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ইসরায়েল তাকে আশ্বস্ত করেছে যে তাদের সশস্ত্র বাহিনী ফরাসি এবং ইতালীয় রাজনীতিবিদসহ ৫০০ জন যাত্রীর বিরুদ্ধে সহিংসতা ব্যবহার করবে না।
আন্তোনিও তাজানি বলেছেন, "বোর্ডিং পরিকল্পনা করা হয়েছিল, আমরা এটি নিয়ে কথা বলছি... (ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন) সারার সাথে যাতে তেল আভিবের সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো সহিংস পদক্ষেপ না নেওয়া হয় এবং আমাকে এটি আশ্বস্ত করা হয়েছে।"
আয়ারল্যান্ডের উপ-প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেছেন যে তার দেশ "আন্তর্জাতিক আইন সমুন্নত রাখার এবং ফ্লোটিলায় থাকা সকলের সাথে কঠোরভাবে ওই আইন মেনে চলার প্রত্যাশা করে"।
এদিকে গাজা সিটিতে আক্রমণ তীব্রতর করছে ইসরায়েল, যখন হামাস যুদ্ধের অবসানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রস্তাবিত একটি নতুন মার্কিন পরিকল্পনার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে।
রেড ক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি জানিয়েছে যে "আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে, বেসামরিক নাগরিকরা গাজা শহরে থাকুক বা ছেড়ে যাক না কেন তাদের অবশ্যই সুরক্ষিত রাখতে হবে"।
ইসরায়েলের অবরোধ ভেঙে আন্তর্জাতিক মানবাধিকারকর্মীরা ত্রাণ নিয়ে গাজার জলসীমায় ঢুকে পড়েছে 'মিকেনো' নামের এক জাহাজ। 'মিকেনো' বাদে বাকি সব জাহাজই আটক করেছে ইসরায়েল। তাদের এই দুঃসাহসিক উদ্যোগ ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, ‘সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করা বা আইনসম্মত নৌ-অবরোধ লঙ্ঘন করার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছে।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, ‘সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করা বা আইনসম্মত নৌ-অবরোধ লঙ্ঘন করার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছে।’ ইসরায়েলের বাহিনী কয়েকটি যুদ্ধ জাহাজ নিয়ে সুমুদ ফ্লোটিলার নৌযানগুলো আটক করছে। এতে আরও বলা হয়েছে যে জাহাজগুলো "একটি সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রের কাছাকাছি" আসার কারণে তাদের গতিপথ পরিবর্তন করতে বলে নৌবাহিনী।
আটক নৌযানগুলো গতকাল স্থানীয় সময় দুপুরের মধ্যে ইসরায়েলের আশদোদ বন্দরে নিয়ে যায়। বন্দরটি অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে। ইসরায়েল জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের প্রক্রিয়া শেষে উড়োজাহাজে করে ইউরোপে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ইসরায়েলি মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, ‘সব যাত্রী নিরাপদে ও সুস্থ আছেন। তাঁদেরকে নিরাপদে ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখান থেকে তাঁদের ইউরোপে ফেরত পাঠানো হবে।’
মন্ত্রণালয় উল্লেখ করেছে, ‘আরেকটি জাহাজ রয়েছে। সেই জাহাজ যদি সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করে অবরোধ ভাঙার চেষ্টা করে, তবে সেটিকেও আটক করা হবে।’
ফ্লোটিলা ট্র্যাকারের তথ্য অনুযায়ী, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় মোট নৌযান ছিল ৪৪টি।
এদিকে গাজামুখী নৌবহর ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’য় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। এটিকে ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ আখ্যা দিয়েছে তুরস্ক। একইসঙ্গে এ ঘটনায় স্পেন, ইতালি, জার্মানি, তুরস্ক ও গ্রিসসহ বহু দেশে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।
জিএসএফ সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ করেছে যে ফ্লোটিলার মধ্যে থাকা একটি জাহাজকে "ইচ্ছাকৃতভাবে সমুদ্রে ধাক্কা দেওয়া হয়েছে" এবং আরও কয়েকটি নৌকার দিকে জলকামান ব্যবহার করে আঘাত করা হয়েছে।
"এটি স্পষ্টভাবে দেখাচ্ছে যে দখলদাররা গাজাকে ক্ষুধার্ত এবং বিচ্ছিন্ন রাখতে কতটা চরম পদক্ষেপ নেবে," ।
"তারা একটি শান্তিপূর্ণ বেসামরিক মিশনে আক্রমণ করবে, কারণ মানবিক সহায়তার সাফল্যের অর্থ তাদের অবরোধের ব্যর্থতা।"
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় মানবিক সাহায্য পরিবহনের জন্য জিএসএফের প্রচেষ্টাকে "উসকানিমূলক" হিসেবে অভিহিত করে ইসরায়েলি সরকার বলেছে, "গ্রেটা এবং তার বন্ধুরা নিরাপদ এবং সুস্থ আছেন।"
জিএসএফ জানিয়েছে যে প্রধান জাহাজগুলোর মধ্যে একটি আলমা, সেইসাথে সুরিয়াস এবং আদারাসহ একাধিক জাহাজকে আটক করে আটকে রাখা হয়েছে।
এর আগে, তারা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে "উদ্দেশ্যমূলকভাবে নৌ যোগাযোগ বন্ধ করা, বিপদ সংকেত পাঠানোয় বাধা দান এবং নৌকাগুলোয় ইসররায়েলি বাহিনী অভৈধভাবে উঠে আসার" অভিযোগ করেছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বাধা দেওয়াকে "সন্ত্রাসবাদের কাজ" বলে নিন্দা জানিয়েছে এবং "এই হামলার জন্য দায়ী অপরাধীদের" জবাবদিহি করার আহ্বান জানিয়েছে।
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি গুস্তাভো পেট্রো প্রতিক্রিয়া হিসেবে তার দেশ থেকে অবশিষ্ট সব ইসরায়েলি কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছেন এবং নৌবহরে বাধা দেওয়াকে "নেতানিয়াহুর আন্তর্জাতিক অপরাধ" বলে নিন্দা করেছেন।
পেট্রো ২০২০ সাল থেকে ইসরায়েলের সাথে কলম্বিয়ার মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিও বাতিল করেছেন এবং নৌবহরে থাকা দুই কলম্বিয়ানকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
আইরিশ উপ-প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস নৌবহরে বাধা দেওয়া সংক্রান্ত সংবাদ প্রতিবেদনগুলোকে "উদ্বেগজনক" বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেছেন যে তিনি আশা করেন যে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলবে, আটকদের মধ্যে কমপক্ষে সাতজন আইরিশ নাগরিক রয়েছেন, যার মধ্যে সিন ফেইন সিনেটর ক্রিস অ্যান্ড্রুজও রয়েছেন।
যদিও ইসরায়েলি সরকার ফ্লোটিলাকে "সেলফি ইয়ট" হিসেবে চিহ্নিত করেছে, থুনবার্গ সেই সমালোচনার বিরুদ্ধে পাল্টা জবাব দিয়েছেন। রোববার তিনি বিবিসিকে বলেছেন, "আমি মনে করি না কেউ প্রচারণার স্টান্টের জন্য তাদের জীবনের ঝুঁকি নেবে।"
আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে খাদ্য ও ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছে, কিন্তু ইসরায়েল তাদের সরবরাহে ক্রমাগত বাধা দিচ্ছে।
ইসরায়েল দাবি করেছে যে তারা হামাসের হাতে এসব ত্রাণসামগ্রী চলে যাওয়ার পথ বন্ধ করার চেষ্টা করছে।
ইসরায়েল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি বিকল্প খাদ্য বিতরণ ব্যবস্থা, গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) , যেটিকে জাতিসংঘ সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, তারা এসব আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর উদ্যোগকে অনৈতিক বলে বর্ণনা করেছে।
জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি গোষ্ঠী গত মাসে নিশ্চিত করেছে যে গাজায় দুর্ভিক্ষ হয়েছে এবং জাতিসংঘের মানবিক প্রধান বলেছেন যে এটি ইসরায়েলের "পদ্ধতিগতভাবে বাধা" দেওয়ার সরাসরি ফলাফল।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এটিকে "সম্পূর্ণ মিথ্যা" বলে অভিহিত করেছেন।
ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ইসরায়েল তাকে আশ্বস্ত করেছে যে তাদের সশস্ত্র বাহিনী ফরাসি এবং ইতালীয় রাজনীতিবিদসহ ৫০০ জন যাত্রীর বিরুদ্ধে সহিংসতা ব্যবহার করবে না।
আন্তোনিও তাজানি বলেছেন, "বোর্ডিং পরিকল্পনা করা হয়েছিল, আমরা এটি নিয়ে কথা বলছি... (ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন) সারার সাথে যাতে তেল আভিবের সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো সহিংস পদক্ষেপ না নেওয়া হয় এবং আমাকে এটি আশ্বস্ত করা হয়েছে।"
আয়ারল্যান্ডের উপ-প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেছেন যে তার দেশ "আন্তর্জাতিক আইন সমুন্নত রাখার এবং ফ্লোটিলায় থাকা সকলের সাথে কঠোরভাবে ওই আইন মেনে চলার প্রত্যাশা করে"।
এদিকে গাজা সিটিতে আক্রমণ তীব্রতর করছে ইসরায়েল, যখন হামাস যুদ্ধের অবসানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রস্তাবিত একটি নতুন মার্কিন পরিকল্পনার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে।
রেড ক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি জানিয়েছে যে "আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে, বেসামরিক নাগরিকরা গাজা শহরে থাকুক বা ছেড়ে যাক না কেন তাদের অবশ্যই সুরক্ষিত রাখতে হবে"।
প্রধানমন্ত্রী আনুতিন চানভিরাকুল তার নতুন মন্ত্রিসভায় বিশিষ্ট মুসলিম নারী রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী জুবাইদা থাইসেতকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োগ দিয়েছেন
১ দিন আগে২০১৯ সালের ৫ই আগস্ট যখন নরেন্দ্র মোদি সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপ করে জম্মু ও কাশ্মিরের (লাদাখ তখন ওই রাজ্যের অংশ ছিল) বিশেষ স্বীকৃতি বাতিল করে এবং কাশ্মির ও লাদাখকে দুটি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করে তখন সোনাম ওয়াংচুক সেই সিদ্ধান্তকেও সর্বতোভাবে সমর্থন করেছিলেন
৩ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকা থেকে নৌবহরে যোগদানের আগে ম্যান্ডেলার নাতি মান্ডলা ম্যান্ডেলা রয়টার্সকে বলেন, ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অধীনে ফিলিস্তিনিদের জীবন বর্ণবাদের অধীনে কৃষ্ণাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের অভিজ্ঞতার চেয়েও খারাপ
৩ দিন আগেমারিয়াম চার্চে ভার্জিন মেরি উৎসব পালনের জন্য সমবেত হয়েছিলেন ভক্তরা।কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তৈরি অস্থায়ী মঞ্চ হঠাৎ করে ভেঙে পড়ে বহু মানুষ চাপা পড়েন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে
৩ দিন আগেপ্রধানমন্ত্রী আনুতিন চানভিরাকুল তার নতুন মন্ত্রিসভায় বিশিষ্ট মুসলিম নারী রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী জুবাইদা থাইসেতকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োগ দিয়েছেন
২০১৯ সালের ৫ই আগস্ট যখন নরেন্দ্র মোদি সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপ করে জম্মু ও কাশ্মিরের (লাদাখ তখন ওই রাজ্যের অংশ ছিল) বিশেষ স্বীকৃতি বাতিল করে এবং কাশ্মির ও লাদাখকে দুটি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করে তখন সোনাম ওয়াংচুক সেই সিদ্ধান্তকেও সর্বতোভাবে সমর্থন করেছিলেন
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে নৌবহরে যোগদানের আগে ম্যান্ডেলার নাতি মান্ডলা ম্যান্ডেলা রয়টার্সকে বলেন, ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অধীনে ফিলিস্তিনিদের জীবন বর্ণবাদের অধীনে কৃষ্ণাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের অভিজ্ঞতার চেয়েও খারাপ
মারিয়াম চার্চে ভার্জিন মেরি উৎসব পালনের জন্য সমবেত হয়েছিলেন ভক্তরা।কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তৈরি অস্থায়ী মঞ্চ হঠাৎ করে ভেঙে পড়ে বহু মানুষ চাপা পড়েন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে