যুদ্ধবিরতির পর ফিলিস্তিনিদের রাস্তায় প্রথম জুমার নামাজ আদায়

প্রতিনিধি
নিখাদ খবর ডেস্ক
Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ সংঘাতের পর অবশেষে কার্যকর্যর হওয়া যুদ্ধবিরতির প্রথম জুমার নামাজ আদায় করলেন গাজার ফিলিস্তিনিরা। হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে কাতার, মিশর, তুরস্ক ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে কার্যকর্যর হওয়ার পর এই দৃশ্য দেখা যায়।

এই যুদ্ধবিরতি গাজার বাসিন্দাদের জীবনে কিছুটা স্বস্তি এনেছে। দীর্ঘদুই বছরের সংঘাতে বিধ্বস্ত এই ভূখণ্ডে বহু ফিলিস্তিনি আজ নির্ভয়ে, খোলা আকাশের নিচে কিংবা অক্ষত থাকা মসজিদগুলিতে জুমার নামাজ আদায়ে সমবেত হন।

যুদ্ধ, বোমা হামলা এবং নিরাপত্তাহীনতার কারণে যা এতদিন সম্ভব ছিল না। নামাজে অংশ নেওয়া হাজার হাজার মানুষ স্বজন হারানোর বেদনা এবং ধ্বংসস্তূপের মাঝে দাঁড়িয়েও আল্লাহর কাছে শান্তি ও স্থায়ী নিরাপত্তার জন্য দোয়া করেছেন।

শুক্রবার দুপুরে যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি কার্যকর হয়। এই চুক্তির প্রথম ধাপে জিম্মিদের মুক্তি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর আংশিক প্রত্যাহারের কথা রয়েছে। ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা চুক্তিটি অনুমোদন করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয় এবং এরপরই ইসরায়েলি বাহিনী গাজার কিছুঅংশ থেকে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে।

যুদ্ধবিরতির খবর ছড়িয়ে পড়ার পর গাজার বিভিন্ন এলাকায়, বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলে আশ্রয়নেওয়া বহু বাস্তুচ্যুত মানুষ উত্তর গাজার দিকে নিজেদের ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়ির উদ্দেশে ফিরতে শুরু করেছেন।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে আরও পড়ুন

ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে

৬ ঘণ্টা আগে

এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে

৭ ঘণ্টা আগে

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন

৭ ঘণ্টা আগে

ই মসজিদটি দেশটির অন্যতম সুন্দর স্থাপনার মধ্যে একটি। নীল মসজিদকে হযরত আলী (রাঃ)-এর কবর হিসেবে দাবি করা হলেও, ঐতিহাসিক দলিল অনুযায়ী হযরত আলীকে ইরাকের নাজাফে দাফন করা হয়েছিল

৭ ঘণ্টা আগে