নিখাদ খবর ডেস্ক

গাজায় আবারও বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। হামলায় অন্তত ৩৩০ ফিলিস্তিনির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে। ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) জানিয়েছে, তারা হামাসের ‘সন্ত্রাসী লক্ষ্যবস্তুগুলোতে’ হামলা করেছে। গাজার উচ্চপদস্থ হামাস কর্মকর্তার মধ্যে মাহমুদ আবু ওয়াফাহ হামলায় নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
কয়েক সপ্তাহ আগেই গাজার বহু ফিলিস্তিনি নিজেদের বাড়িতে ফিরে আসতে শুরু করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা ছেড়ে দীর্ঘ সময় শরণার্থী জীবন কাটানোর পর স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছিলেন তারা। কিন্তু ইসরায়েলের নতুন হামলা ও উচ্ছেদ আদেশের কারণে আবারও তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে হচ্ছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সম্প্রতি গাজার বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে উচ্ছেদের নির্দেশ দিয়েছে। এর ফলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকা বাসিন্দারা বাধ্য হয়ে খান ইউনুসের দিকে কিংবা গাজার পশ্চিম অংশে ছুটছেন।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আজ মঙ্গলবার গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় ৩৩০ জন নিহত হয়েছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে, কারণ ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো বহু মানুষ আটকা পড়ে আছেন।
গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতির পর গাজায় এটি ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় বিমান হামলা। আজ মঙ্গলবার গাজায় হামলা শুরুর আগে বেশিরভাগ মানুষ রমজানের সেহরি খাচ্ছিলেন, তখনই বিস্ফোরণ শুরু হয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ২০টিরও বেশি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান গাজার আকাশে উড়ছিল এবং সেগুলো গাজা সিটি, রাফাহ ও খান ইউনিসে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ আগেই এ হামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারা বলেছেন, হামাসের কাছ থেকে বন্দিদের মুক্তির দাবি এবং পূর্বে প্রস্তাবিত চুক্তি প্রত্যাখ্যানের পর ইসরায়েল এই হামলা চালিয়েছে। ভবিষ্যতে হামাসের বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী সামরিক পদক্ষেপ নেবে তারা।
এদিকে হামাস এ হামলাকে একটি বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে উল্লেখ করেছে। সংগঠনটি জানিয়েছে, ইসরায়েল তাদের চুক্তি ভঙ্গ করেছে এবং এখন বন্দি ইসরায়েলি সেনারা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখে পড়তে পারে।
বিমান হামলা শুরুর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ইসরায়েলকে হামলা চালানোর পরামর্শ দিয়েছিল। ওয়াশিংটন, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সাহায্য করতে প্রস্তুত ছিল।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৪৮ হাজার ৫৭৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এদিকে টানা সহিংসতা ও অবরোধের ফলে গাজায় মানবিক সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। খাদ্য, পানি, ওষুধ, জ্বালানি—সবকিছুর ভয়াবহ সংকট চলছে। খবর: বিবিসি ও আলজাজিরার।

গাজায় আবারও বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। হামলায় অন্তত ৩৩০ ফিলিস্তিনির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে। ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) জানিয়েছে, তারা হামাসের ‘সন্ত্রাসী লক্ষ্যবস্তুগুলোতে’ হামলা করেছে। গাজার উচ্চপদস্থ হামাস কর্মকর্তার মধ্যে মাহমুদ আবু ওয়াফাহ হামলায় নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
কয়েক সপ্তাহ আগেই গাজার বহু ফিলিস্তিনি নিজেদের বাড়িতে ফিরে আসতে শুরু করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা ছেড়ে দীর্ঘ সময় শরণার্থী জীবন কাটানোর পর স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছিলেন তারা। কিন্তু ইসরায়েলের নতুন হামলা ও উচ্ছেদ আদেশের কারণে আবারও তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে হচ্ছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সম্প্রতি গাজার বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে উচ্ছেদের নির্দেশ দিয়েছে। এর ফলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকা বাসিন্দারা বাধ্য হয়ে খান ইউনুসের দিকে কিংবা গাজার পশ্চিম অংশে ছুটছেন।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আজ মঙ্গলবার গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় ৩৩০ জন নিহত হয়েছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে, কারণ ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো বহু মানুষ আটকা পড়ে আছেন।
গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতির পর গাজায় এটি ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় বিমান হামলা। আজ মঙ্গলবার গাজায় হামলা শুরুর আগে বেশিরভাগ মানুষ রমজানের সেহরি খাচ্ছিলেন, তখনই বিস্ফোরণ শুরু হয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ২০টিরও বেশি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান গাজার আকাশে উড়ছিল এবং সেগুলো গাজা সিটি, রাফাহ ও খান ইউনিসে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ আগেই এ হামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারা বলেছেন, হামাসের কাছ থেকে বন্দিদের মুক্তির দাবি এবং পূর্বে প্রস্তাবিত চুক্তি প্রত্যাখ্যানের পর ইসরায়েল এই হামলা চালিয়েছে। ভবিষ্যতে হামাসের বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী সামরিক পদক্ষেপ নেবে তারা।
এদিকে হামাস এ হামলাকে একটি বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে উল্লেখ করেছে। সংগঠনটি জানিয়েছে, ইসরায়েল তাদের চুক্তি ভঙ্গ করেছে এবং এখন বন্দি ইসরায়েলি সেনারা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখে পড়তে পারে।
বিমান হামলা শুরুর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ইসরায়েলকে হামলা চালানোর পরামর্শ দিয়েছিল। ওয়াশিংটন, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সাহায্য করতে প্রস্তুত ছিল।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৪৮ হাজার ৫৭৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এদিকে টানা সহিংসতা ও অবরোধের ফলে গাজায় মানবিক সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। খাদ্য, পানি, ওষুধ, জ্বালানি—সবকিছুর ভয়াবহ সংকট চলছে। খবর: বিবিসি ও আলজাজিরার।

প্রায় সাত লাখ ৩৫ হাজার ৩১৭ জন আগাম ভোট দিয়েছেন— যা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ছাড়া নিউইয়র্কে অন্য কোনো নির্বাচনে সর্বাধিক আগাম ভোট হিসেবে বিবেচিত
২ ঘণ্টা আগে
যদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
১ দিন আগে
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
২ দিন আগে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
২ দিন আগেপ্রায় সাত লাখ ৩৫ হাজার ৩১৭ জন আগাম ভোট দিয়েছেন— যা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ছাড়া নিউইয়র্কে অন্য কোনো নির্বাচনে সর্বাধিক আগাম ভোট হিসেবে বিবেচিত
যদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে