অনলাইন ডেস্ক

লেবাননের সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবের প্রতি কঠোর অবস্থান নিয়েছে । গোষ্ঠীটির উপপ্রধান শেখ নাইম কাসেম শুক্রবার এক ভিডিওবার্তায় স্পষ্ট করে বলেন, ইসরায়েলের হুমকি মাথায় রেখে হিজবুল্লাহ কখনোই অস্ত্র ত্যাগ করবে না।
যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি লেবাননের নতুন নেতৃত্বকে একটি প্রস্তাব দেয়, যার আওতায় হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার বিনিময়ে ইসরায়েল-লেবাননের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার ‘গো ফরোয়ার্ড প্ল্যান’ কার্যকর করার চেষ্টা চলছে। এই উদ্যোগের অন্যতম উদ্যোক্তা যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ কূটনীতিক থমাস ব্যারাক সম্প্রতি বলেছেন, লেবাননের পক্ষ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়ার পর তিনি ‘অবিশ্বাস্যভাবে সন্তুষ্ট’। তবে কাসেমের বক্তব্য সেই প্রচেষ্টায় বড় ধাক্কা দিল বলে মনে করা হচ্ছে।
নাইম কাসেম বলেন, ‘আমরা ইসরায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করব না, অস্ত্রও হস্তান্তর করব না। যদি প্রতিরোধ না থাকে, ইসরায়েল লেবাননে অনুপ্রবেশ করবে।’
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নওয়াফ সালাম শুক্রবার আল-জাদিদ টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, হিজবুল্লাহর অস্ত্র লেবাননকে স্বাধীন করতে সাহায্য করেছিল ঠিকই, তবে এখন এগুলো রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রয়োজন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবকে ‘একটি সুযোগ’ হিসেবে বর্ণনা করেন এবং বলেন, এটি ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পথ খুলে দিতে পারে।
তবে হিজবুল্লাহর কাসেম বলেন, অস্ত্র রাষ্ট্রের হাতে দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হতে পারে কেবল তখনই, যখন লেবানন অস্তিত্ব সংকট থেকে মুক্ত হবে। তার ভাষায়, ‘আমরা প্রতিরক্ষা বা জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত, তবে তার আগে আমাদের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হবে।’
হিজবুল্লাহর দাবি, ১৯৪৮ সাল থেকে লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দেশটির সেনাবাহিনী কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে। এ কারণেই গোষ্ঠীটি নিজস্ব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধরে রেখেছে।
নাইম কাসেম জানান, বর্তমানে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ চালাতে প্রস্তুত না হলেও প্রতিরক্ষামূলক যুদ্ধের জন্য তারা প্রস্তুত রয়েছে। তার ভাষায়, ‘আমরা এগিয়ে চলেছি, প্রতিরক্ষামূলক সংঘাতের জন্য প্রস্তুত।’

লেবাননের সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবের প্রতি কঠোর অবস্থান নিয়েছে । গোষ্ঠীটির উপপ্রধান শেখ নাইম কাসেম শুক্রবার এক ভিডিওবার্তায় স্পষ্ট করে বলেন, ইসরায়েলের হুমকি মাথায় রেখে হিজবুল্লাহ কখনোই অস্ত্র ত্যাগ করবে না।
যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি লেবাননের নতুন নেতৃত্বকে একটি প্রস্তাব দেয়, যার আওতায় হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার বিনিময়ে ইসরায়েল-লেবাননের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার ‘গো ফরোয়ার্ড প্ল্যান’ কার্যকর করার চেষ্টা চলছে। এই উদ্যোগের অন্যতম উদ্যোক্তা যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ কূটনীতিক থমাস ব্যারাক সম্প্রতি বলেছেন, লেবাননের পক্ষ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়ার পর তিনি ‘অবিশ্বাস্যভাবে সন্তুষ্ট’। তবে কাসেমের বক্তব্য সেই প্রচেষ্টায় বড় ধাক্কা দিল বলে মনে করা হচ্ছে।
নাইম কাসেম বলেন, ‘আমরা ইসরায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করব না, অস্ত্রও হস্তান্তর করব না। যদি প্রতিরোধ না থাকে, ইসরায়েল লেবাননে অনুপ্রবেশ করবে।’
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নওয়াফ সালাম শুক্রবার আল-জাদিদ টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, হিজবুল্লাহর অস্ত্র লেবাননকে স্বাধীন করতে সাহায্য করেছিল ঠিকই, তবে এখন এগুলো রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রয়োজন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবকে ‘একটি সুযোগ’ হিসেবে বর্ণনা করেন এবং বলেন, এটি ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পথ খুলে দিতে পারে।
তবে হিজবুল্লাহর কাসেম বলেন, অস্ত্র রাষ্ট্রের হাতে দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হতে পারে কেবল তখনই, যখন লেবানন অস্তিত্ব সংকট থেকে মুক্ত হবে। তার ভাষায়, ‘আমরা প্রতিরক্ষা বা জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত, তবে তার আগে আমাদের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হবে।’
হিজবুল্লাহর দাবি, ১৯৪৮ সাল থেকে লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দেশটির সেনাবাহিনী কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে। এ কারণেই গোষ্ঠীটি নিজস্ব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধরে রেখেছে।
নাইম কাসেম জানান, বর্তমানে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ চালাতে প্রস্তুত না হলেও প্রতিরক্ষামূলক যুদ্ধের জন্য তারা প্রস্তুত রয়েছে। তার ভাষায়, ‘আমরা এগিয়ে চলেছি, প্রতিরক্ষামূলক সংঘাতের জন্য প্রস্তুত।’

যদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
৯ ঘণ্টা আগে
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
১ দিন আগে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
১ দিন আগে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
১ দিন আগেযদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন