অনলাইন ডেস্ক

ইরানের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সিস্তান প্রদেশে এক মর্মান্তিক সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হায়েছেন আটজন নিরীহ পাকিস্তানি মোটর মেকানিক। এই ঘটনায় কেবল দুই দেশের মানুষ নয়, সমগ্র মানবসভ্যতাই যেন শোকাহত ও ক্ষুব্ধ।
এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রতিবেশী রাষ্ট্রের নাগরিকদের এমন নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি দাঁড়িয়েছে গভীর উদ্বেগের পর্যায়ে।
রোববার (১৩ এপ্রিল) পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানায়, ইরান-পাকিস্তান সীমান্তবর্তী সিস্তান প্রদেশে রাতের অন্ধকারে একটি স্থানীয় গ্যারেজে হামলা চালায় অজ্ঞাত বন্দুকধারীরা। নিহতরা সকলেই পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের বাহাওয়ালপুর জেলার বাসিন্দা ছিলেন এবং গাড়ির রঙ, পালিশ ও মেরামতের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন দিলশাদ ও তার ছেলে নাঈম, এছাড়াও জাফর, দানিশ, নাসিরসহ আরও কয়েকজন।
এদিকে এ হত্যাকাণ্ডের ফলে স্থানীয়ভাবে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে জনমনে।
ঘটনার বিবরণে দেখা যায়, বন্দুকধারীরা গ্যারেজে ঢুকে প্রথমে শ্রমিকদের হাত বেঁধে ফেলে এবং এরপর গুলি চালিয়ে সবাইকে হত্যা করে। পরে সবাই ঘটনাস্থলেই মারা যান। ইরানি নিরাপত্তা বাহিনী দ্রুত এলাকায় পৌঁছে ঘটনাস্থল ঘিরে ফেলে এবং লাশ উদ্ধার করে। তবে হামলার দায় এখনো কেউ স্বীকার করেনি এবং হামলাকারীরা এখনো শনাক্ত হয়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এ হামলা কোনো পাকিস্তানবিরোধী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাজ হতে পারে। ইরান ইতোমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে, যদিও এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
এ ঘটনায় তেহরানে অবস্থিত পাকিস্তান দূতাবাসের কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও প্রক্রিয়াগত কাজ শুরু করেন। দূতাবাসের একজন মুখপাত্র জানান, তারা ইরানি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করছেন এবং নিহতদের পরিবারের জন্য বিচার ও ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। এর আগেও, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে একই অঞ্চলে আরেকটি হামলায় নয়জন পাকিস্তানি শ্রমিক নিহত হন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।
তথ্যসূত্র : দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন

ইরানের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সিস্তান প্রদেশে এক মর্মান্তিক সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হায়েছেন আটজন নিরীহ পাকিস্তানি মোটর মেকানিক। এই ঘটনায় কেবল দুই দেশের মানুষ নয়, সমগ্র মানবসভ্যতাই যেন শোকাহত ও ক্ষুব্ধ।
এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রতিবেশী রাষ্ট্রের নাগরিকদের এমন নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি দাঁড়িয়েছে গভীর উদ্বেগের পর্যায়ে।
রোববার (১৩ এপ্রিল) পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানায়, ইরান-পাকিস্তান সীমান্তবর্তী সিস্তান প্রদেশে রাতের অন্ধকারে একটি স্থানীয় গ্যারেজে হামলা চালায় অজ্ঞাত বন্দুকধারীরা। নিহতরা সকলেই পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের বাহাওয়ালপুর জেলার বাসিন্দা ছিলেন এবং গাড়ির রঙ, পালিশ ও মেরামতের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন দিলশাদ ও তার ছেলে নাঈম, এছাড়াও জাফর, দানিশ, নাসিরসহ আরও কয়েকজন।
এদিকে এ হত্যাকাণ্ডের ফলে স্থানীয়ভাবে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে জনমনে।
ঘটনার বিবরণে দেখা যায়, বন্দুকধারীরা গ্যারেজে ঢুকে প্রথমে শ্রমিকদের হাত বেঁধে ফেলে এবং এরপর গুলি চালিয়ে সবাইকে হত্যা করে। পরে সবাই ঘটনাস্থলেই মারা যান। ইরানি নিরাপত্তা বাহিনী দ্রুত এলাকায় পৌঁছে ঘটনাস্থল ঘিরে ফেলে এবং লাশ উদ্ধার করে। তবে হামলার দায় এখনো কেউ স্বীকার করেনি এবং হামলাকারীরা এখনো শনাক্ত হয়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এ হামলা কোনো পাকিস্তানবিরোধী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাজ হতে পারে। ইরান ইতোমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে, যদিও এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
এ ঘটনায় তেহরানে অবস্থিত পাকিস্তান দূতাবাসের কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও প্রক্রিয়াগত কাজ শুরু করেন। দূতাবাসের একজন মুখপাত্র জানান, তারা ইরানি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করছেন এবং নিহতদের পরিবারের জন্য বিচার ও ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। এর আগেও, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে একই অঞ্চলে আরেকটি হামলায় নয়জন পাকিস্তানি শ্রমিক নিহত হন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।
তথ্যসূত্র : দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন

যদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
১ দিন আগে
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
২ দিন আগে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
২ দিন আগে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
২ দিন আগেযদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন