ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র

প্রতিনিধি
নিখাদ খবর ডেস্ক
Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

ভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে। বিশেষ করে যদি ভারত সিন্ধু নদের পানি বন্ধ করে দেয়, তাহলে পাকিস্তান যুদ্ধের পথে হাঁটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বিশ্লেষণ অনুযায়ী, কৌশলগত জোটের দিক থেকে ভারত বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। ভারতের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে রয়েছে রাশিয়া, ফ্রান্স ও ইসরায়েল। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও ভারতের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রতি বেড়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তান ঐতিহ্যগতভাবে চীনের ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং কিছু ক্ষেত্রে মার্কিন সমর্থন পেলেও তা সীমিত। চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর (সিপিইসি) পাকিস্তানের সামরিক ও অর্থনৈতিক সমর্থনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে ভারত কোয়াড জোটের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করে আঞ্চলিক ভারসাম্য তৈরি করছে। সব মিলিয়ে ভারতের সামরিক প্রস্তুতি এবং পাকিস্তানের পাল্টা হুমকি দক্ষিণ এশিয়ায় একটি বড় সংঘাতের সম্ভাবনাকে উসকে দিচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত যে, একটি সামান্য ভুল হিসাব কিংবা ভুল বোঝাবুঝি বড় ধরনের যুদ্ধের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাকিস্তান নিয়ে আরও পড়ুন

ভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।

১৮ ঘণ্টা আগে

কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।

১৮ ঘণ্টা আগে

পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।

২ দিন আগে

রাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

২ দিন আগে