পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী: শেহবাজ

প্রতিনিধি
নিখাদ বিশ্ব
Thumbnail image

সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাকিস্তান যে অগাধ ত্যাগ স্বীকার করেছে, তা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বীকৃতি পাওয়া উচিত। একথা বলেছেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ।

শুক্রবার ইউম-এ-তাশাক্কুর উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভাষণ প্রদানকালে তিনি বলেন,

তিনি বলেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী। আমরা প্রায় ৯০ হাজার মানুষের জীবন হারিয়েছি এবং আমাদের অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তানের এই প্রচেষ্টা কেবল নিজের সীমান্তের ভেতরে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য ছিল না, বরং গোটা বিশ্বের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যেও পরিচালিত হয়েছে।

তিনি বলেন, যদি আমাদের সাহসী সশস্ত্র বাহিনী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই না করত, তাহলে তারা আজ বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ত।

তিনি আরও বলেন, পাকিস্তান যে কষ্ট, আত্মত্যাগ ও ক্ষতির মধ্য দিয়ে গিয়েছে, তা বিশ্বের স্বীকৃতি পাওয়া উচিত। বিশ্বকে আমাদের সংগ্রাম ও অবদানের মূল্যায়ন করতে হবে।

অনুষ্ঠানে সরকারি ও সামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন অঙ্গনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ জানিয়েছেন, ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান বিমান বাহিনী। নতুন করে ভূপাতিত হওয়া যুদ্ধবিমানটি ভারতের মিরাজ-২০০০, যা ৬-৭ মে রাতে কাশ্মিরের পামপুর এলাকায় গুলি করে নামানো হয়।

এ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের পর পাকিস্তানের দাবি অনুযায়ী, মোট ৬টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হলো চলমান উত্তেজনার মধ্যে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাকিস্তান নিয়ে আরও পড়ুন

ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে

১২ ঘণ্টা আগে

এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে

১২ ঘণ্টা আগে

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন

১২ ঘণ্টা আগে

ই মসজিদটি দেশটির অন্যতম সুন্দর স্থাপনার মধ্যে একটি। নীল মসজিদকে হযরত আলী (রাঃ)-এর কবর হিসেবে দাবি করা হলেও, ঐতিহাসিক দলিল অনুযায়ী হযরত আলীকে ইরাকের নাজাফে দাফন করা হয়েছিল

১৩ ঘণ্টা আগে