পঞ্চগড়
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বড়ো উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। পূঁজাকে ঘিরে জেলার মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে শেষ মুহূর্তে প্রতিমায় রংতুলির আঁচর। আবার অনেকে দিনরাত সমান তালে চলছে রংতুলির কাজ আর ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। পূজা উদ্যাপন কমিটির নেতারা বলছে, পূজাকে ঘিরে সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে- সকলের সহযোগিতায় গতবারের ন্যায় এবার শান্তি পূর্ণভাবে উৎসব মুখর পরিবেশে পূজা উদ্যাপন করা হবে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড়ো উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে মণ্ডপে মণ্ডপে এখন চলছে প্রতিমায় রংতুলি আর রুপসজ্জার কাজ। এবার জেলায় ২৯৯ টি পূজা মণ্ডপে উৎসব মুখর পরিবেশে পূজা অনুষ্ঠিত হবে। পূজার দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই ব্যস্ততা বাড়ছে প্রতিমা রংতুলি শিল্পীদের। মনের মাধুরী দিয়ে রংতুলির ছোঁয়ায় প্রতিটি প্রতিমা জেগে উঠেছে স্ব-মহিমায়, তুলির শৈল্পিক আঁচরে জীবন্ত হয়ে উঠেছে মা দুর্গা, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী, লক্ষ্মী ও অসুরের প্রতিমা।
প্রত্যেকটি মণ্ডপে মণ্ডপে প্রতিমা গুলো রংতুলি আঁচর দিয়ে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে এক মহা উৎসবে বিরামহীন দিন রাত কাজ করে হাঁপিয়ে যাচ্ছেন শিল্পীরা। তবে রঙের শিল্পী জানান, পারিশ্রমিক পুষিয়ে উঠতে না পাড়ায় অনেকে এ কাজ থেকে সরে অন্য কাজে লিপ্ত হচ্ছে।
এছাড়াও রংতুলির শিল্পীর অভাবে প্রতিমা সাজাতে সাময়িক বিড়ম্বনা হচ্ছে অনেক মণ্ডপে। তবে দিনরাত কাজ করে সময় মতো প্রতিমা তৈরি করতে সক্ষম হবে।
মন্দির কর্তৃপক্ষ বলছে, রংতুলির শিল্পীর অভাবে প্রতিমার কাজ শেষ করতে বিলম্ব হচ্ছে সময়মতো মতো প্রতিমার রঙের কাজ হবে। তবে সকলের সহযোগিতায় শান্তির্পূণ ভাবে পূজার আনুষ্ঠানিকতা শেষ করতে পারবে।
এদিকে, জেলার পূজা উদ্যাপন কমিটি কর্তৃপক্ষ জানান, এবারে প্রশাসন সহ সকল ধর্মের মানুষের সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা অনুষ্ঠিত হবে।
এবারের পূজায় পঞ্চগড়ে ৩৮০ জন পুলিশ, প্রতি মণ্ডপে ৬/৮ জন করে আনসার ও গ্রাম পুলিশ দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া সেনাবাহিনী ও সীমান্তবর্তী এলাকায় বিজিবির টহল টিম মণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তায় কাজ করবে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বড়ো উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। পূঁজাকে ঘিরে জেলার মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে শেষ মুহূর্তে প্রতিমায় রংতুলির আঁচর। আবার অনেকে দিনরাত সমান তালে চলছে রংতুলির কাজ আর ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। পূজা উদ্যাপন কমিটির নেতারা বলছে, পূজাকে ঘিরে সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে- সকলের সহযোগিতায় গতবারের ন্যায় এবার শান্তি পূর্ণভাবে উৎসব মুখর পরিবেশে পূজা উদ্যাপন করা হবে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড়ো উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে মণ্ডপে মণ্ডপে এখন চলছে প্রতিমায় রংতুলি আর রুপসজ্জার কাজ। এবার জেলায় ২৯৯ টি পূজা মণ্ডপে উৎসব মুখর পরিবেশে পূজা অনুষ্ঠিত হবে। পূজার দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই ব্যস্ততা বাড়ছে প্রতিমা রংতুলি শিল্পীদের। মনের মাধুরী দিয়ে রংতুলির ছোঁয়ায় প্রতিটি প্রতিমা জেগে উঠেছে স্ব-মহিমায়, তুলির শৈল্পিক আঁচরে জীবন্ত হয়ে উঠেছে মা দুর্গা, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী, লক্ষ্মী ও অসুরের প্রতিমা।
প্রত্যেকটি মণ্ডপে মণ্ডপে প্রতিমা গুলো রংতুলি আঁচর দিয়ে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে এক মহা উৎসবে বিরামহীন দিন রাত কাজ করে হাঁপিয়ে যাচ্ছেন শিল্পীরা। তবে রঙের শিল্পী জানান, পারিশ্রমিক পুষিয়ে উঠতে না পাড়ায় অনেকে এ কাজ থেকে সরে অন্য কাজে লিপ্ত হচ্ছে।
এছাড়াও রংতুলির শিল্পীর অভাবে প্রতিমা সাজাতে সাময়িক বিড়ম্বনা হচ্ছে অনেক মণ্ডপে। তবে দিনরাত কাজ করে সময় মতো প্রতিমা তৈরি করতে সক্ষম হবে।
মন্দির কর্তৃপক্ষ বলছে, রংতুলির শিল্পীর অভাবে প্রতিমার কাজ শেষ করতে বিলম্ব হচ্ছে সময়মতো মতো প্রতিমার রঙের কাজ হবে। তবে সকলের সহযোগিতায় শান্তির্পূণ ভাবে পূজার আনুষ্ঠানিকতা শেষ করতে পারবে।
এদিকে, জেলার পূজা উদ্যাপন কমিটি কর্তৃপক্ষ জানান, এবারে প্রশাসন সহ সকল ধর্মের মানুষের সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা অনুষ্ঠিত হবে।
এবারের পূজায় পঞ্চগড়ে ৩৮০ জন পুলিশ, প্রতি মণ্ডপে ৬/৮ জন করে আনসার ও গ্রাম পুলিশ দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া সেনাবাহিনী ও সীমান্তবর্তী এলাকায় বিজিবির টহল টিম মণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তায় কাজ করবে।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
১৫ ঘণ্টা আগেসকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
১৫ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
১৬ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব