রংপুর ব্যুরো
রংপুরের গংগাচড়া উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে ঘূর্ণিঝড় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। হঠাৎ এ ঘূর্ণিঝড় লন্ডভন্ড হয়ে গেছে প্রায় ১২ শ ঘরবাড়ি। এতে আহত হয়েছে ৫ জন।
রোববার (৫ অক্টোবর) বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গংগাচড়া উপজেলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন।
আলমবিদিতর ইউনিয়নের প্রশাসক ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আফতাবুজ্জামান চয়ন জানান, ওই ইউনিয়নে প্রায় ৩০০ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সৈয়দ শাহিনুর ইসলাম বলেন, ঝড়ে উঠতি (আধাপাকা) আমন ধানের ক্ষেত ন্যুইয়ে পড়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে।
গংগাচড়া উপজেলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা জানান, ঘূর্ণিঝড়ে উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে প্রায় ১২শ' ঘরবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে উপজেলার পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে জেলা প্রশাসনের কাছে চাল, টিন, নগদ অর্থের আবেদন করা হবে। এরই মধ্যে জেলা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে এ বিষয়ে। এছাড়াও আহতদের চিকিৎসা এবং ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়িঘর সংস্কারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দুপুর ১২টা পর্যন্ত রংপুরে ৬১.৪ মিমি বৃষ্টিপাত হয়েছে। রংপুরের আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি জেনেছেন তবে, ওদিকে স্টেশন না থাকায় ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ জানা সম্ভব হয়নি।
রংপুরের গংগাচড়া উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে ঘূর্ণিঝড় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। হঠাৎ এ ঘূর্ণিঝড় লন্ডভন্ড হয়ে গেছে প্রায় ১২ শ ঘরবাড়ি। এতে আহত হয়েছে ৫ জন।
রোববার (৫ অক্টোবর) বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গংগাচড়া উপজেলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন।
আলমবিদিতর ইউনিয়নের প্রশাসক ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আফতাবুজ্জামান চয়ন জানান, ওই ইউনিয়নে প্রায় ৩০০ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সৈয়দ শাহিনুর ইসলাম বলেন, ঝড়ে উঠতি (আধাপাকা) আমন ধানের ক্ষেত ন্যুইয়ে পড়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে।
গংগাচড়া উপজেলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা জানান, ঘূর্ণিঝড়ে উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে প্রায় ১২শ' ঘরবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে উপজেলার পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে জেলা প্রশাসনের কাছে চাল, টিন, নগদ অর্থের আবেদন করা হবে। এরই মধ্যে জেলা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে এ বিষয়ে। এছাড়াও আহতদের চিকিৎসা এবং ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়িঘর সংস্কারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দুপুর ১২টা পর্যন্ত রংপুরে ৬১.৪ মিমি বৃষ্টিপাত হয়েছে। রংপুরের আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি জেনেছেন তবে, ওদিকে স্টেশন না থাকায় ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ জানা সম্ভব হয়নি।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
২ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
৩ ঘণ্টা আগেদযাত্রার মধ্য দিয়ে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর এ স্মারকলিপি প্রদান করেন কমিটির লোকজন
৩ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব