নিখাদ খবর ডেস্ক
যমুনা নদীতে শখ করে জাল ফেলেছিলেন মানিকগঞ্জের ঝালমুড়ি বিক্রেতা ইব্রাহিম মোল্লা (৩২)। আর তাতেই ধরা পড়ে বিশাল এক বাগাড় মাছ! ওজন প্রায় ৩০ কেজি। পরে মাছটি ৩২ হাজার টাকায় বিক্রি করেন তিনি।
ঘটনাটি সোমবার সন্ধ্যায়, শিবালয়ের দাসকান্দি গ্রামের ইব্রাহিম বাড়ির পাশের যমুনায় খইয়া জাল ফেলেন। কয়েকবার তুলেও ছোটখাটো মাছ পেয়ে হতাশ ছিলেন। কিন্তু ফেরার আগে শেষবার জাল ফেলতেই ভারী কিছু আঁটে। তীরে তুলে দেখেন, বিশাল এক বাগাড়!
উৎসুক লোকজন ছুটে আসেন মাছ দেখতে। ভোরে আরিচা আড়তে নিয়ে এক আড়তদারের কাছে মাছটি বিক্রি করেন তিনি।
ইব্রাহিম বলেন, “এত বড় মাছ জালে ধরা পড়বে ভাবিই নাই। কপালের জোর না থাকলে হয়?”
স্থানীয়দের মতে, এবার মৌসুমের শুরু থেকে এমন অর্ধশতাধিক বড় বাগাড় ধরা পড়েছে পদ্মা-যমুনায়। তবে নদীতে পানি কমে যাওয়ায় মাছের অভয়ারণ্য সংকুচিত হচ্ছে।
মানিকগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জানান, বাগাড় মাছ প্রায় বিলুপ্তপ্রায়। আইন অনুযায়ী এটি ধরা নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম হাতে নেওয়া হচ্ছে।
যমুনা নদীতে শখ করে জাল ফেলেছিলেন মানিকগঞ্জের ঝালমুড়ি বিক্রেতা ইব্রাহিম মোল্লা (৩২)। আর তাতেই ধরা পড়ে বিশাল এক বাগাড় মাছ! ওজন প্রায় ৩০ কেজি। পরে মাছটি ৩২ হাজার টাকায় বিক্রি করেন তিনি।
ঘটনাটি সোমবার সন্ধ্যায়, শিবালয়ের দাসকান্দি গ্রামের ইব্রাহিম বাড়ির পাশের যমুনায় খইয়া জাল ফেলেন। কয়েকবার তুলেও ছোটখাটো মাছ পেয়ে হতাশ ছিলেন। কিন্তু ফেরার আগে শেষবার জাল ফেলতেই ভারী কিছু আঁটে। তীরে তুলে দেখেন, বিশাল এক বাগাড়!
উৎসুক লোকজন ছুটে আসেন মাছ দেখতে। ভোরে আরিচা আড়তে নিয়ে এক আড়তদারের কাছে মাছটি বিক্রি করেন তিনি।
ইব্রাহিম বলেন, “এত বড় মাছ জালে ধরা পড়বে ভাবিই নাই। কপালের জোর না থাকলে হয়?”
স্থানীয়দের মতে, এবার মৌসুমের শুরু থেকে এমন অর্ধশতাধিক বড় বাগাড় ধরা পড়েছে পদ্মা-যমুনায়। তবে নদীতে পানি কমে যাওয়ায় মাছের অভয়ারণ্য সংকুচিত হচ্ছে।
মানিকগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জানান, বাগাড় মাছ প্রায় বিলুপ্তপ্রায়। আইন অনুযায়ী এটি ধরা নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম হাতে নেওয়া হচ্ছে।