চিকিৎসা বঞ্চিত শত রোগী
সৈয়দপুর, নীলফামারি

ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান থেকে আসা ফাইলেরিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীরা চিকিৎসাসেবা না পেয়ে নিরাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এনিয়ে রোগী ও স্থানীয় এলাকাবাসীর মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উত্তরের নীলফামারী জেলাসহ আশেপাশের জেলায় গলাফুলা ও পা ফুলে যাওয়া রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ২০০২ সালে জাপান, কানাডা ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ফাইলেরিয়া হাসপাতালটি যাত্রা শুরু করে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ধলাগাছ এলাকায়।
ওই সময় হাসপাতালটি দায়িত্ব ছিল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমুনোলোজি (আইএসিআইবি) বিভাগ। সেসময় হাসপাতালের চেয়ারম্যান ও প্রকল্প পরিচালক ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন ১৮ জন দেশি বিদেশি অভিজ্ঞ চিকিৎসক নিয়ে সেবার কার্যক্রম শুরু করেন। ২০০৪ থেকে ২০১১ পর্যন্ত ওই হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মান উন্নত ও সুনাম ছড়িয়ে পরলে দেশ বিদেশ থেকে রোগীরা আসতে শুরু করেন।

২০১২ সালে কমিটির দ্বন্দ্বে হাসপাতালের পরিচালনায় সংকট সৃষ্টি হয়। ভেঙে পড়ে চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম। এতে মুখ ফিরিয়ে নেয় দাতাসংস্থা গুলো। ফলে ২০২০ পর্যন্ত হাসপাতালের সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। পরবর্তীতে ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশ প্যারামেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন নামের এক প্রতিষ্ঠানের সাথে ভুয়া চুক্তিনামা করে আবারও নতুনভাবে যাত্রা শুরু করে হাসপাতালটি। ১০১ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ দেয়ার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে চাকরির প্রকার ভেদে জনপ্রতি ৫০ হাজার টাকা থেকে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত নেয়া হয়। এরপর নিয়োগপ্রাপ্তদের প্রায় বছর খানিক খাটানোর পরও বেতন-ভাতা না দেয়ায় অনেকেই চাকরি ছেড়ে চলে যান। ২০২৩ সালের ২৬ মে ২৩ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে প্রসাশনের নজরে আসে বিষয়টি। ওই সময় পূর্বের বেতন-ভাতার দাবিতে আন্দোলন করায় স্থানীয় লোকজন ও সিভিল সার্জন হাসপাতালটির সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে সিলগালা করে দেয়।
এ বিষয়ে নীলফামারী সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমি বেশিদিন হয় না নীলফামারী সিভিল সার্জনের দায়িত্ব পালন করছি। এর আগে যিনি দায়িত্বে ছিলেন তিনি জানতে পারেন। ফাইলেরিয়া হাসপাতাল অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ল্যাবের কোন অনুমোদন নেই। এছাড়া চিকিৎসক, নার্স, টেকনিশিয়ান ও স্বাস্থ্য কর্মীদের বেতন-ভাতাসহ কোন প্রকার সুযোগ-সুবিধা দেয়া হতোনা। চিকিৎসা সেবা হযবরলভাবে চালিয়ে মানুষের সাথে প্রতারনামুলকআচরন করা হচ্ছিল। আর তাই ওই হাসপাতালটির সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে সিলগালা করে দিয়েছেন বলে জানান তিনি।

ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান থেকে আসা ফাইলেরিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীরা চিকিৎসাসেবা না পেয়ে নিরাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এনিয়ে রোগী ও স্থানীয় এলাকাবাসীর মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উত্তরের নীলফামারী জেলাসহ আশেপাশের জেলায় গলাফুলা ও পা ফুলে যাওয়া রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ২০০২ সালে জাপান, কানাডা ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ফাইলেরিয়া হাসপাতালটি যাত্রা শুরু করে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ধলাগাছ এলাকায়।
ওই সময় হাসপাতালটি দায়িত্ব ছিল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমুনোলোজি (আইএসিআইবি) বিভাগ। সেসময় হাসপাতালের চেয়ারম্যান ও প্রকল্প পরিচালক ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন ১৮ জন দেশি বিদেশি অভিজ্ঞ চিকিৎসক নিয়ে সেবার কার্যক্রম শুরু করেন। ২০০৪ থেকে ২০১১ পর্যন্ত ওই হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মান উন্নত ও সুনাম ছড়িয়ে পরলে দেশ বিদেশ থেকে রোগীরা আসতে শুরু করেন।

২০১২ সালে কমিটির দ্বন্দ্বে হাসপাতালের পরিচালনায় সংকট সৃষ্টি হয়। ভেঙে পড়ে চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম। এতে মুখ ফিরিয়ে নেয় দাতাসংস্থা গুলো। ফলে ২০২০ পর্যন্ত হাসপাতালের সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। পরবর্তীতে ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশ প্যারামেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন নামের এক প্রতিষ্ঠানের সাথে ভুয়া চুক্তিনামা করে আবারও নতুনভাবে যাত্রা শুরু করে হাসপাতালটি। ১০১ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ দেয়ার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে চাকরির প্রকার ভেদে জনপ্রতি ৫০ হাজার টাকা থেকে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত নেয়া হয়। এরপর নিয়োগপ্রাপ্তদের প্রায় বছর খানিক খাটানোর পরও বেতন-ভাতা না দেয়ায় অনেকেই চাকরি ছেড়ে চলে যান। ২০২৩ সালের ২৬ মে ২৩ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে প্রসাশনের নজরে আসে বিষয়টি। ওই সময় পূর্বের বেতন-ভাতার দাবিতে আন্দোলন করায় স্থানীয় লোকজন ও সিভিল সার্জন হাসপাতালটির সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে সিলগালা করে দেয়।
এ বিষয়ে নীলফামারী সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমি বেশিদিন হয় না নীলফামারী সিভিল সার্জনের দায়িত্ব পালন করছি। এর আগে যিনি দায়িত্বে ছিলেন তিনি জানতে পারেন। ফাইলেরিয়া হাসপাতাল অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ল্যাবের কোন অনুমোদন নেই। এছাড়া চিকিৎসক, নার্স, টেকনিশিয়ান ও স্বাস্থ্য কর্মীদের বেতন-ভাতাসহ কোন প্রকার সুযোগ-সুবিধা দেয়া হতোনা। চিকিৎসা সেবা হযবরলভাবে চালিয়ে মানুষের সাথে প্রতারনামুলকআচরন করা হচ্ছিল। আর তাই ওই হাসপাতালটির সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে সিলগালা করে দিয়েছেন বলে জানান তিনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে শিপন ও ইয়াছিন হত্যার ঘটনায় দায়িত্বরত পাল্টা মামলায় নতুন গ্রেফতারের খবর পাওয়া গেছে
২ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) এক ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা করেছে, যা ১৪ বছর আগে দেওয়া ত্রয়োদশ সংশোধনের মাধ্যমে প্রবর্তিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে পুরোপুরি বাতিলের সিদ্ধান্তকে পুনর্বিবেচনা করে
৩ ঘণ্টা আগে
জামালপুরের সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজে ৫ম দিন ধরে প্রভাষকদের কর্মবিরতি চলছে
৩ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন অনিয়ম, তদবির ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগে আলোচনায় থাকা খুলনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারকে অবশেষে বদলি করা হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে শিপন ও ইয়াছিন হত্যার ঘটনায় দায়িত্বরত পাল্টা মামলায় নতুন গ্রেফতারের খবর পাওয়া গেছে
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) এক ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা করেছে, যা ১৪ বছর আগে দেওয়া ত্রয়োদশ সংশোধনের মাধ্যমে প্রবর্তিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে পুরোপুরি বাতিলের সিদ্ধান্তকে পুনর্বিবেচনা করে
জামালপুরের সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজে ৫ম দিন ধরে প্রভাষকদের কর্মবিরতি চলছে
বিভিন্ন অনিয়ম, তদবির ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগে আলোচনায় থাকা খুলনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারকে অবশেষে বদলি করা হয়েছে