নিজস্ব প্রতিবেদক

বরিশাল-১ আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী কামরুল ইসলাম খান ফেসবুকে ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি তার বড় ছেলে, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা আরাফাত বিল্লাহ খানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছেন। কারণ, ছেলে জামায়াতের রাজনীতি করেন না এবং সাম্প্রতিক এক সমাবেশে বাবার দলকে কটাক্ষ করেছেন।
৭ নভেম্বর গৌরনদীর পাইলট স্কুল মাঠে বিএনপির এক সমাবেশে আরাফাত বলেন, “আমার বাবা জামায়াত থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন। কেউ কি এমন বিমানে উঠবেন, যার পাইলট ইউটিউব দেখে উড়তে শেখে?” এই বক্তব্যের ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়।
পরদিন কামরুল ইসলাম ফেসবুকে লেখেন, “আমি ব্যর্থ পিতা, ছেলেকে শিবির করাতে পারিনি। জামায়াতের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছি।”
অন্যদিকে আরাফাত বলেন, “আমি ২৫ বছর ধরে বিএনপির রাজনীতিতে আছি। বাবা জামায়াত করেন, সেটা তার পছন্দ। মতের ভিন্নতা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় স্বাভাবিক।”
নির্বাচনের আগে এমন পারিবারিক সম্পর্কচ্ছেদ বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরল ঘটনা। স্থানীয়রা বলছেন, এখন রাজনীতি পরিবারকেও বিভক্ত করছে—যেখানে মতের পার্থক্য রক্তের বন্ধনের চেয়েও শক্তিশালী হয়ে উঠছে।
একই ধরনের উদাহরণ পাওয়া যায় যশোরের কেশবপুরে। আওয়ামী লীগ পরিবারে জন্ম নেওয়া কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রবণ এখন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী। তার বাবা কাজী রফিকুল ইসলাম ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতা ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। রাজনৈতিক মতভেদের কারণে বাবা-ছেলের মধ্যে এক দশকেরও বেশি সময় যোগাযোগ ছিল না। শ্রবণ বলেন, “আমি নিজের আদর্শে বিশ্বাসী, বাবার প্রভাব নয়।”

বরিশাল-১ আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী কামরুল ইসলাম খান ফেসবুকে ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি তার বড় ছেলে, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা আরাফাত বিল্লাহ খানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছেন। কারণ, ছেলে জামায়াতের রাজনীতি করেন না এবং সাম্প্রতিক এক সমাবেশে বাবার দলকে কটাক্ষ করেছেন।
৭ নভেম্বর গৌরনদীর পাইলট স্কুল মাঠে বিএনপির এক সমাবেশে আরাফাত বলেন, “আমার বাবা জামায়াত থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন। কেউ কি এমন বিমানে উঠবেন, যার পাইলট ইউটিউব দেখে উড়তে শেখে?” এই বক্তব্যের ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়।
পরদিন কামরুল ইসলাম ফেসবুকে লেখেন, “আমি ব্যর্থ পিতা, ছেলেকে শিবির করাতে পারিনি। জামায়াতের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছি।”
অন্যদিকে আরাফাত বলেন, “আমি ২৫ বছর ধরে বিএনপির রাজনীতিতে আছি। বাবা জামায়াত করেন, সেটা তার পছন্দ। মতের ভিন্নতা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় স্বাভাবিক।”
নির্বাচনের আগে এমন পারিবারিক সম্পর্কচ্ছেদ বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরল ঘটনা। স্থানীয়রা বলছেন, এখন রাজনীতি পরিবারকেও বিভক্ত করছে—যেখানে মতের পার্থক্য রক্তের বন্ধনের চেয়েও শক্তিশালী হয়ে উঠছে।
একই ধরনের উদাহরণ পাওয়া যায় যশোরের কেশবপুরে। আওয়ামী লীগ পরিবারে জন্ম নেওয়া কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রবণ এখন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী। তার বাবা কাজী রফিকুল ইসলাম ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতা ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। রাজনৈতিক মতভেদের কারণে বাবা-ছেলের মধ্যে এক দশকেরও বেশি সময় যোগাযোগ ছিল না। শ্রবণ বলেন, “আমি নিজের আদর্শে বিশ্বাসী, বাবার প্রভাব নয়।”

জামালপুরের সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজে ৫ম দিন ধরে প্রভাষকদের কর্মবিরতি চলছে
৪ মিনিট আগে
বিভিন্ন অনিয়ম, তদবির ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগে আলোচনায় থাকা খুলনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারকে অবশেষে বদলি করা হয়েছে
১৩ মিনিট আগে
শ্রীমঙ্গলে ইকরামুল মুসলিমীন ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও সুপরিচিত সমাজসেবক মাওলানা এম এ রহীম নোমানীর একমাত্র কন্যা নুসরাত জাহান নোমানী মাহিমার শুভবিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষের অংশগ্রহণে পুরো আয়োজন ছিল সৌহার্দ্য, আন্তরিকতা ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভরপুর
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা বন্ধ ঘোষণা করায় ক্রেতাদের জন্য দিনের শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। বসুন্ধরা সিটি মোবাইল মার্কেট, মোতালেব প্লাজা, স্টার্ন প্লাজাসহ বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা মোবাইল কিনতে বা সারাতে এসে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, কারণ দোকানপাট বন্ধ
১৬ ঘণ্টা আগেজামালপুরের সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজে ৫ম দিন ধরে প্রভাষকদের কর্মবিরতি চলছে
বিভিন্ন অনিয়ম, তদবির ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগে আলোচনায় থাকা খুলনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারকে অবশেষে বদলি করা হয়েছে
শ্রীমঙ্গলে ইকরামুল মুসলিমীন ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও সুপরিচিত সমাজসেবক মাওলানা এম এ রহীম নোমানীর একমাত্র কন্যা নুসরাত জাহান নোমানী মাহিমার শুভবিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষের অংশগ্রহণে পুরো আয়োজন ছিল সৌহার্দ্য, আন্তরিকতা ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভরপুর
রাজধানীতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা বন্ধ ঘোষণা করায় ক্রেতাদের জন্য দিনের শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। বসুন্ধরা সিটি মোবাইল মার্কেট, মোতালেব প্লাজা, স্টার্ন প্লাজাসহ বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা মোবাইল কিনতে বা সারাতে এসে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, কারণ দোকানপাট বন্ধ