সাতক্ষীরা
দাবীকৃত যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় হত্যার শিকার হয়েছেন তাছলিমা বেগম নামের এক গৃহবধূ। প্রথমে তাকে পৈশাচিক নির্যাতন চালিয়ে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়। এর এক পর্যায়ে স্বাসরোধ করে নির্মমভাবে হত্যা করে তার পর গলায় রশি পেচিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অপপ্রচার চালায়।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতলেব মিলনায়তনে সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত হয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন নিহতের ভাই মাওলানা মিজানুর রহমান।
জানা গেছে, ১৯৯৫ সালে সাতক্ষীরা তালা উপজেলার শিরাশনি গ্রামের মৃত আবুল কাশেম শেখের মেয়ে তাছলিমা বেগমের বিয়ে হয় যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার ৪ নং বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নের ভান্ডারখোলা গ্রামের মৃত চাঁদ আলী সরদারের ছেলে কামাল হোসেনের সাথে। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন সময় যৌতুকের জন্য কামাল তাছলিমাকে নির্যাতন করতো।
নিহতের আরেক ভাই সাজ্জাত হোসেন জানিয়েছেন ১৪ হাজার টাকা না পেয়ে গৃহবধূর কামাল তার বোনকে হত্যা করেছে।
তাছলিমার তিনজন ছেলেমেয়ে। গত ৭ মাস পূর্বে বড় ছেলে রাহুল ইসলামকে সোদিআরবে পাঠানোর কথা বলে বোন তাসলিমার নিকট ২ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে। সে সময় নিহতের তিন ভাই মিলে ১ লক্ষ টাকা দেয়। তবে আর কখনো যৌতুক নিবেনা বলে একটি মুচলিকা দিয়ে যায় তার স্বামী কামাল হোসেন ও বড় ছেলে রাহুল ইসলাম। কিন্তু এই ঘটনা যেতে না যেতেই গত ২৭ সেপ্টেম্বর আবারও যৌতুক চেয়ে ২০ হাজার টাকা দাবি করে। আমার বড় ভাই কষ্ট করে ৬ হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে পাঠায়। আর বাকি টাকা মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দেবে বলেছিলো। বাকি ১৪ হাজার টাকা না পেয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর আমার বোনকে মারপিট করে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে কামাল হোসেন। পরবর্তী হত্যা কাণ্ডটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে গলায় রশি দিয়ে বাড়ির ঘরের আড়ায় টানিয়ে ঝুলিয়ে দেয়।
এঘটনা জানতে পেরে আমার ভাই মাওলানা মিজানুর রহমান কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করে লাশের ময়না তদন্ত সম্পন্ন করান। পরবর্তীতে ঘাতক খুনি কামাল সরদার লাশ নিজ পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের অস্বীকৃতি জানায়।
এক পর্যায় বিষয়টি কেশবপুর থানার ওসি মোঃ আনোয়ার হোসেনকে অবহিত করলে তার হস্থক্ষেপে রাতে লাশ দাফন হয়। আমরা ইতি মধ্যে খুনি কামালের বিরুদ্ধে কেশবপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছি। থানার ওসি জানান মরদেহের ময়না তদন্তের রিপোর্ট হাতে না অসা পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নিতে পারছিনা। ইতি মধ্যে খুনি কামাল হোসেন ময়না তদন্তের রিপোর্ট ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে যশোর সদর হাসপাতালে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন।
দাবীকৃত যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় হত্যার শিকার হয়েছেন তাছলিমা বেগম নামের এক গৃহবধূ। প্রথমে তাকে পৈশাচিক নির্যাতন চালিয়ে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়। এর এক পর্যায়ে স্বাসরোধ করে নির্মমভাবে হত্যা করে তার পর গলায় রশি পেচিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অপপ্রচার চালায়।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতলেব মিলনায়তনে সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত হয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন নিহতের ভাই মাওলানা মিজানুর রহমান।
জানা গেছে, ১৯৯৫ সালে সাতক্ষীরা তালা উপজেলার শিরাশনি গ্রামের মৃত আবুল কাশেম শেখের মেয়ে তাছলিমা বেগমের বিয়ে হয় যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার ৪ নং বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নের ভান্ডারখোলা গ্রামের মৃত চাঁদ আলী সরদারের ছেলে কামাল হোসেনের সাথে। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন সময় যৌতুকের জন্য কামাল তাছলিমাকে নির্যাতন করতো।
নিহতের আরেক ভাই সাজ্জাত হোসেন জানিয়েছেন ১৪ হাজার টাকা না পেয়ে গৃহবধূর কামাল তার বোনকে হত্যা করেছে।
তাছলিমার তিনজন ছেলেমেয়ে। গত ৭ মাস পূর্বে বড় ছেলে রাহুল ইসলামকে সোদিআরবে পাঠানোর কথা বলে বোন তাসলিমার নিকট ২ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে। সে সময় নিহতের তিন ভাই মিলে ১ লক্ষ টাকা দেয়। তবে আর কখনো যৌতুক নিবেনা বলে একটি মুচলিকা দিয়ে যায় তার স্বামী কামাল হোসেন ও বড় ছেলে রাহুল ইসলাম। কিন্তু এই ঘটনা যেতে না যেতেই গত ২৭ সেপ্টেম্বর আবারও যৌতুক চেয়ে ২০ হাজার টাকা দাবি করে। আমার বড় ভাই কষ্ট করে ৬ হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে পাঠায়। আর বাকি টাকা মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দেবে বলেছিলো। বাকি ১৪ হাজার টাকা না পেয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর আমার বোনকে মারপিট করে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে কামাল হোসেন। পরবর্তী হত্যা কাণ্ডটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে গলায় রশি দিয়ে বাড়ির ঘরের আড়ায় টানিয়ে ঝুলিয়ে দেয়।
এঘটনা জানতে পেরে আমার ভাই মাওলানা মিজানুর রহমান কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করে লাশের ময়না তদন্ত সম্পন্ন করান। পরবর্তীতে ঘাতক খুনি কামাল সরদার লাশ নিজ পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের অস্বীকৃতি জানায়।
এক পর্যায় বিষয়টি কেশবপুর থানার ওসি মোঃ আনোয়ার হোসেনকে অবহিত করলে তার হস্থক্ষেপে রাতে লাশ দাফন হয়। আমরা ইতি মধ্যে খুনি কামালের বিরুদ্ধে কেশবপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছি। থানার ওসি জানান মরদেহের ময়না তদন্তের রিপোর্ট হাতে না অসা পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নিতে পারছিনা। ইতি মধ্যে খুনি কামাল হোসেন ময়না তদন্তের রিপোর্ট ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে যশোর সদর হাসপাতালে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
২ ঘণ্টা আগেসকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
৩ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
৩ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব