পানছড়ির দমদম এলাকায় রাস্তার জন্য দুর্ভোগ

প্রতিনিধি
পানছড়ি, খাগড়াছড়ি
আপডেট : ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭: ৫৯
Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

দমদম এলাকার চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি এখন বেহাল অবস্থা। সম্প্রতি অতিবৃষ্টির ফলে রাস্তাটি ভেঙে পাশের ছড়ায় বিলীন হয়ে গেছে। ফলে এলাকার শত শত বাসিন্দা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।

স্থানীয়রা জানান, রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ার পর থেকে শিশু শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা পর্যন্ত সবাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের তৈরি একটি অস্থায়ী সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছেন। প্রতিদিন স্কুলগামী কোমলমতি শিশুদের পাশাপাশি কর্মজীবী মানুষদের জন্যও এটি এক দুর্বিষহ অভিজ্ঞতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এলাকার বাসিন্দারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই রাস্তার উন্নয়নের দাবি জানিয়ে আসলেও কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি পড়েনি। ছড়ার পানির প্রবল স্রোতে প্রতি বছর বর্ষাকালে এই দুরবস্থা নতুন করে দেখা দেয়। কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমাধান হয়নি। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমেই এই রাস্তাটি ভেঙে যায়।

স্থানীয়রা অবিলম্বে রাস্তাটির সংস্কার এবং ছড়ার পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রেন নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন। তারা সরকারের প্রতি দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন যাতে জনদুর্ভোগ লাঘব হয় এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ফিরে আসে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

জেলা নিয়ে আরও পড়ুন

সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন

১৩ ঘণ্টা আগে

সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন

১৩ ঘণ্টা আগে

বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে

শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব

১৪ ঘণ্টা আগে