সৈয়দপুর, নীলফামারি
নীলফামারীর প্রথম শ্রেণির সৈয়দপুর পৌরসভায় অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে। শহরের যত্রতত্র আবর্জনার স্তূপের গন্ধে মানুষের চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। পৌরবাসীসহ পথচারীদের চলতে হচ্ছে নাকে রুমাল দিয়ে। ফলে অনেকেই নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
সরজমিনে দেখা যায়, শহরের হাতিখানা ও সুড়কি মহল্লা ময়লা আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। একারণে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। শরীরে দেখা দিয়েছে দাউদ, একজিমা, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, ফুসফুসে প্রদাহ সহ নানান রোগ। ব্যাপক হারে চুলকানি সহ চর্মরোগে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে শহরের জনজীবন।
স্থানীয়রা জানান, সৈয়দপুর শহরের ১ নং রেল ঘুমটির ৫০ গজ দক্ষিণে হাতি খানা সড়ক সংলগ্ন রেলওয়ের জায়গায় তৈরি করা হয়েছে ডাস্টবিন। এ ডাস্টবিনে পৌর কর্তৃপক্ষ সহ আশপাশ এলাকার ফল ব্যবসায়ীরা প্রতিদিন কয়েক টন বর্জ্য ফেলছে। বাজারের আবাসিক হোটেল, রেস্তোরাঁসহ ঘরবাড়ির বর্জ্য ও ফেলা হচ্ছে ওই ডাস্টবিনে। এছাড়া শহরের অনেক স্কুল কলেজ সহ রাস্তার ধারেও ফেলা হচ্ছে দুর্গন্ধ যুক্ত বর্জ্য। সময় মতো ওইসব বর্জ্য অন্যত্র না সরানোর ফলে বায়ুবাহিত বিভিন্ন জীবাণু গণমানুষকে নানান রোগে আক্রান্ত করছে। বিবিধ রোগের মধ্যে চর্ম রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে মারাত্মক হারে।
এলাকাবাসী আরো জানান, সাবেক মেয়র গণমানুষের নেতা আমজাদ হোসেন সরকার মারা যাওয়ার পর থেকে সৈয়দপুর শহরের পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতা নেই বললেই চলে। বর্তমান পৌর প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকী প্রসাসকের দায়িত্বে অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছেন।
চলতি বছরের জুন মাসে যে বাজেট ঘোষণা করেছেন, সেই বাজেটে অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ না করে রাজনৈতিক নেতাকে খুশি রাখতে কাজ করছেন তিনি। যিনি প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন, তিনি মূলত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। তার পরিষদের আয় ব্যয় ও উন্নয়ন সম্পর্কে তেমন কোন অভিজ্ঞতা নেই। পরিষদের ২/৪ জন পৌরসভাকে মনিটরিং করে বলেই তাদের উন্নয়ন হয়েছে কিন্তু গত ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর দৃষ্টিনন্দন কোন উন্নয়নই চোখে পড়েনি বলে জানান স্থানীয়রা।
সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের কর্মরত চিকিৎসক ডা. ওয়াসিম বারী জয় বলেন, ডাস্টবিন থেকে ছড়ায় না এমন কোন রোগ নেই। ডাস্টবিন হলো সকল রোগের আতুর ঘর। শারীরিক সক্ষমতা হারানোর জন্য মারাত্মকভাবে দায়ী ডাস্টবিন। ডাষ্টবিনকে রোগ উৎপাদনের কারখানাও বলা যেতে পারে।
মেডিকেল ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা. মাসুম আল আরেফিন বলেন, শহরের বিভিন্ন এলাকায় যত্রতত্র খোলা ডাষ্টবিনের দুষিত বায়ু মানবিক ও সামাজিক জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। দেখা দিতে পারে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানী, চর্মরোগ, বিকলঙ্গ শিশুর জন্ম। অকাল গর্ভপাত সহ বিভিন্ন ঝুঁকি পূর্ণ রোগ।
এ ব্যাপারে পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, খোলামেলা ডাষ্টবিনের দুর্গন্ধ নিঃসন্দেহে মানব জীবনে ক্ষতির কারণ। তবে পৌরসভা কীভাবে চালাতে হয় তা আমার চেয়ে যারা পৌর পরিষদে কর্মরত আছেন তারাই ভালো জানেন। তবে শহর পরিষ্কার রাখতে প্রায় প্রতিদিনই কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি। পরিষ্কার শহর গড়ে তুলতে কোনো কাজে কমতি নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।
নীলফামারীর প্রথম শ্রেণির সৈয়দপুর পৌরসভায় অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে। শহরের যত্রতত্র আবর্জনার স্তূপের গন্ধে মানুষের চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। পৌরবাসীসহ পথচারীদের চলতে হচ্ছে নাকে রুমাল দিয়ে। ফলে অনেকেই নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
সরজমিনে দেখা যায়, শহরের হাতিখানা ও সুড়কি মহল্লা ময়লা আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। একারণে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। শরীরে দেখা দিয়েছে দাউদ, একজিমা, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, ফুসফুসে প্রদাহ সহ নানান রোগ। ব্যাপক হারে চুলকানি সহ চর্মরোগে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে শহরের জনজীবন।
স্থানীয়রা জানান, সৈয়দপুর শহরের ১ নং রেল ঘুমটির ৫০ গজ দক্ষিণে হাতি খানা সড়ক সংলগ্ন রেলওয়ের জায়গায় তৈরি করা হয়েছে ডাস্টবিন। এ ডাস্টবিনে পৌর কর্তৃপক্ষ সহ আশপাশ এলাকার ফল ব্যবসায়ীরা প্রতিদিন কয়েক টন বর্জ্য ফেলছে। বাজারের আবাসিক হোটেল, রেস্তোরাঁসহ ঘরবাড়ির বর্জ্য ও ফেলা হচ্ছে ওই ডাস্টবিনে। এছাড়া শহরের অনেক স্কুল কলেজ সহ রাস্তার ধারেও ফেলা হচ্ছে দুর্গন্ধ যুক্ত বর্জ্য। সময় মতো ওইসব বর্জ্য অন্যত্র না সরানোর ফলে বায়ুবাহিত বিভিন্ন জীবাণু গণমানুষকে নানান রোগে আক্রান্ত করছে। বিবিধ রোগের মধ্যে চর্ম রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে মারাত্মক হারে।
এলাকাবাসী আরো জানান, সাবেক মেয়র গণমানুষের নেতা আমজাদ হোসেন সরকার মারা যাওয়ার পর থেকে সৈয়দপুর শহরের পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতা নেই বললেই চলে। বর্তমান পৌর প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকী প্রসাসকের দায়িত্বে অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছেন।
চলতি বছরের জুন মাসে যে বাজেট ঘোষণা করেছেন, সেই বাজেটে অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ না করে রাজনৈতিক নেতাকে খুশি রাখতে কাজ করছেন তিনি। যিনি প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন, তিনি মূলত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। তার পরিষদের আয় ব্যয় ও উন্নয়ন সম্পর্কে তেমন কোন অভিজ্ঞতা নেই। পরিষদের ২/৪ জন পৌরসভাকে মনিটরিং করে বলেই তাদের উন্নয়ন হয়েছে কিন্তু গত ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর দৃষ্টিনন্দন কোন উন্নয়নই চোখে পড়েনি বলে জানান স্থানীয়রা।
সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের কর্মরত চিকিৎসক ডা. ওয়াসিম বারী জয় বলেন, ডাস্টবিন থেকে ছড়ায় না এমন কোন রোগ নেই। ডাস্টবিন হলো সকল রোগের আতুর ঘর। শারীরিক সক্ষমতা হারানোর জন্য মারাত্মকভাবে দায়ী ডাস্টবিন। ডাষ্টবিনকে রোগ উৎপাদনের কারখানাও বলা যেতে পারে।
মেডিকেল ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা. মাসুম আল আরেফিন বলেন, শহরের বিভিন্ন এলাকায় যত্রতত্র খোলা ডাষ্টবিনের দুষিত বায়ু মানবিক ও সামাজিক জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। দেখা দিতে পারে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানী, চর্মরোগ, বিকলঙ্গ শিশুর জন্ম। অকাল গর্ভপাত সহ বিভিন্ন ঝুঁকি পূর্ণ রোগ।
এ ব্যাপারে পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, খোলামেলা ডাষ্টবিনের দুর্গন্ধ নিঃসন্দেহে মানব জীবনে ক্ষতির কারণ। তবে পৌরসভা কীভাবে চালাতে হয় তা আমার চেয়ে যারা পৌর পরিষদে কর্মরত আছেন তারাই ভালো জানেন। তবে শহর পরিষ্কার রাখতে প্রায় প্রতিদিনই কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি। পরিষ্কার শহর গড়ে তুলতে কোনো কাজে কমতি নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
৬ ঘণ্টা আগেসকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
৬ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
৭ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব