পানছড়ি, খাগড়াছড়ি
শারদীয় দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে পাহাড়ি জনপদের দুর্গম এলাকাগুলোর পূজা উদ্যাপন যেন শান্তিপূর্ণ ও নির্বিঘ্ন হয়, তা নিশ্চিত করতে মাঠে নেমেছে লোগাং বিজিবি জোন।
খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলার দুর্গম অঞ্চলে অবস্থিত ১০টি পূজা মণ্ডপে আর্থিক অনুদান প্রদান করেছে ০৩ বিজিবি লোগাং জোন।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এসব অনুদান বিতরণ করেন লোগাং জোনের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রবিউল ইসলাম, পিপিএম। একইসঙ্গে তিনি পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন এবং নিরাপত্তা ও সার্বিক সহায়তা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
সভায় লেফটেন্যান্ট কর্নেল রবিউল ইসলাম বলেন, পূজায় আগত ভক্তরা যেন নির্বিঘ্নে, নিরাপদ ও উৎসবমুখর পরিবেশে পূজা উদযাপন করতে পারেন, সেটাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। সকল ধর্মাবলম্বীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিজিবি সর্বদা প্রস্তুত।
তিনি আরও জানান, প্রতিটি পূজা মণ্ডপে সার্বক্ষণিক নজরদারি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং চালানো হচ্ছে, যাতে কোথাও কোনো নিরাপত্তা হুমকি দেখা দিলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।
মতবিনিময় সভা শেষে লোগাং জোন অধিনায়ক সরেজমিনে পরিদর্শনে যান উপজেলার দুর্গম বৈশাক কুমার পাড়া এলাকার একটি পূজা মণ্ডপে। সেখানে তিনি স্থানীয় মন্দির পরিচালনা কমিটির সঙ্গে কথা বলেন এবং মন্দিরের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ডেউটিন প্রদান করেন।
স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ বিজিবির এই উদ্যোগকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা বলেন, প্রতি বছর দুর্গাপূজাকে ঘিরে বিজিবির সহযোগিতা ও সহমর্মিতা আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। শুধু নিরাপত্তা নয়, এই সহযোগিতা আমাদের মাঝে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
দুর্গাপূজা হচ্ছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। পাহাড়ি জনপদগুলোতে এ সময় কিছুটা উদ্বেগ থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে প্রশাসন ও বিজিবির কার্যকর ভূমিকার কারণে পূজার আনন্দে কোনো বিঘ্ন ঘটেনি।
শারদীয় দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে পাহাড়ি জনপদের দুর্গম এলাকাগুলোর পূজা উদ্যাপন যেন শান্তিপূর্ণ ও নির্বিঘ্ন হয়, তা নিশ্চিত করতে মাঠে নেমেছে লোগাং বিজিবি জোন।
খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলার দুর্গম অঞ্চলে অবস্থিত ১০টি পূজা মণ্ডপে আর্থিক অনুদান প্রদান করেছে ০৩ বিজিবি লোগাং জোন।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এসব অনুদান বিতরণ করেন লোগাং জোনের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রবিউল ইসলাম, পিপিএম। একইসঙ্গে তিনি পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন এবং নিরাপত্তা ও সার্বিক সহায়তা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
সভায় লেফটেন্যান্ট কর্নেল রবিউল ইসলাম বলেন, পূজায় আগত ভক্তরা যেন নির্বিঘ্নে, নিরাপদ ও উৎসবমুখর পরিবেশে পূজা উদযাপন করতে পারেন, সেটাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। সকল ধর্মাবলম্বীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিজিবি সর্বদা প্রস্তুত।
তিনি আরও জানান, প্রতিটি পূজা মণ্ডপে সার্বক্ষণিক নজরদারি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং চালানো হচ্ছে, যাতে কোথাও কোনো নিরাপত্তা হুমকি দেখা দিলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।
মতবিনিময় সভা শেষে লোগাং জোন অধিনায়ক সরেজমিনে পরিদর্শনে যান উপজেলার দুর্গম বৈশাক কুমার পাড়া এলাকার একটি পূজা মণ্ডপে। সেখানে তিনি স্থানীয় মন্দির পরিচালনা কমিটির সঙ্গে কথা বলেন এবং মন্দিরের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ডেউটিন প্রদান করেন।
স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ বিজিবির এই উদ্যোগকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা বলেন, প্রতি বছর দুর্গাপূজাকে ঘিরে বিজিবির সহযোগিতা ও সহমর্মিতা আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। শুধু নিরাপত্তা নয়, এই সহযোগিতা আমাদের মাঝে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
দুর্গাপূজা হচ্ছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। পাহাড়ি জনপদগুলোতে এ সময় কিছুটা উদ্বেগ থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে প্রশাসন ও বিজিবির কার্যকর ভূমিকার কারণে পূজার আনন্দে কোনো বিঘ্ন ঘটেনি।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
১৭ ঘণ্টা আগেসকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
১৭ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
১৮ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব