বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট
আবু মাহাজ

নদী ও সাগর বেষ্টিত দেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা ভোলায় গেলো প্রায় এক সপ্তাহ ধরে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও আমবস্যার জোর প্রভাবে ভোলার মেঘনা নদীর পানির উচ্চতা স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে কয়েক ফুট বৃদ্ধি পায়। এতে করে ৩/৪ ফুট পানিতে তলিয়ে যায়, ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের কয়েক টি গ্ৰামসহ, ভোলার বিচ্ছিন্ন মনপুরার উপজেলা কলাতলী ইউনিয়ন, দৌলতখান উপজেলার মদনপুর, মেদুয়া, ভবানিপুর, তজুমদ্দিন উপজেলার মলংচরা, সোনাপুর, চরফ্যাশন উপজেলার কুকরিমুকরি সহ চরাঞ্চলগুলো।
সকাল ও বিকাল দুই বেলা জোয়ারের পানিতে ভাসে অসংখ্য ঘর বাড়ি, রাস্তা ঘাট,মাছের ঘেরসহ ফসলি জমি । এতে করে অনেকের কাঁচা ঘরবাড়ি গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক গবাদিপশু ও মুরগির খামারের মুরগি মারা গেছে। ভেসে পুকুরে মাছ ও কৃষকের আমন ধানের জালা ক্ষেতসহ নানান ফসল।
বিশেষ করে মনপুরার কলাতলী ইউনিয়নে পরিস্থিতি ভয়াবহ। সেই ইউনিয়নে কোন বেড়িবাঁধ না থাকায় সাগর মোহনার এই দুর্গম ইউনিয়নের জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয় দুই বেলা।পানি আছে চারপাশে, কিন্তু এক ফোঁটা পান করবার পানি নাই। বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট দেখা দিয়েছে। তাই দূরদূরান্ত থেকে মানুষকে চরম কষ্ট করে খাবার পানি আনতে হচ্ছে।
মনপুরার কলাতলী ইউনিয়নে সাধারণ মানুষের দাবি করে বলেন, আমরা ত্রাণ চাই না আমরা চাই স্থায়ী সমাধান। আমাদের ইউনিয়নের চারপাশে বেরি বাধ। বেড়িবাঁধ না থাকার কারণে মানুষ দীর্ঘদিন ধরে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
তারা আরো বলেন, স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে এই সমস্যার সমাধান করা হোক। ক্ষতিগ্রস্ত কলাতলী চরের মানুষ সরকারের কাছে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য আবেদন জানাচ্ছেন তারা, যাতে করে তারা স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে।
ভোলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানাযায় ,গত কয়েক দিনের উচ্চ জোয়ারের পানিতে ১১০ হেক্টর আমনের বীজতলা,৩২৫ হেক্টর সবজির ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে করে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ১০ হাজার ১৭৫ জন কৃষক লোকসানের মুখে পড়েছেন।
এবিষয়ে ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, চরাঞ্চলে অনেকের পুকুরে মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। বর্তমান জলবায়ু পরিবর্তন থেকে রক্ষা পেতে ক্ষতিগ্রস্তদের বাঁধ উঁচু করে মাছ চাষ করার জন্য তারা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। ক্ষতিগ্রস্ত তথ্য সংগ্রহ করে আমরা উদ্বোধন কর্তৃপক্ষকে পাঠাবো সরকারিভাবে কোন বরাদ্দ আসলে ক্ষতিগ্রস্তের মাধ্যমে বিতরণ করা হবে।
বেড়িবাঁধহীন চরে মানুষের জীবন এখন জীবন এখন কাটে জোয়ারের আতংকে । তাই জলবায়ুর ছোবল থেকে ভোলা দুর্গম এলাকায় মানবিক বিপর্যয় থেকে রক্ষায় দ্রুত উঁচু বাঁধ নির্মাণ সহ সরকারি সহায়তার চাচ্ছে স্থানীয় ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।

নদী ও সাগর বেষ্টিত দেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা ভোলায় গেলো প্রায় এক সপ্তাহ ধরে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও আমবস্যার জোর প্রভাবে ভোলার মেঘনা নদীর পানির উচ্চতা স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে কয়েক ফুট বৃদ্ধি পায়। এতে করে ৩/৪ ফুট পানিতে তলিয়ে যায়, ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের কয়েক টি গ্ৰামসহ, ভোলার বিচ্ছিন্ন মনপুরার উপজেলা কলাতলী ইউনিয়ন, দৌলতখান উপজেলার মদনপুর, মেদুয়া, ভবানিপুর, তজুমদ্দিন উপজেলার মলংচরা, সোনাপুর, চরফ্যাশন উপজেলার কুকরিমুকরি সহ চরাঞ্চলগুলো।
সকাল ও বিকাল দুই বেলা জোয়ারের পানিতে ভাসে অসংখ্য ঘর বাড়ি, রাস্তা ঘাট,মাছের ঘেরসহ ফসলি জমি । এতে করে অনেকের কাঁচা ঘরবাড়ি গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক গবাদিপশু ও মুরগির খামারের মুরগি মারা গেছে। ভেসে পুকুরে মাছ ও কৃষকের আমন ধানের জালা ক্ষেতসহ নানান ফসল।
বিশেষ করে মনপুরার কলাতলী ইউনিয়নে পরিস্থিতি ভয়াবহ। সেই ইউনিয়নে কোন বেড়িবাঁধ না থাকায় সাগর মোহনার এই দুর্গম ইউনিয়নের জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয় দুই বেলা।পানি আছে চারপাশে, কিন্তু এক ফোঁটা পান করবার পানি নাই। বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট দেখা দিয়েছে। তাই দূরদূরান্ত থেকে মানুষকে চরম কষ্ট করে খাবার পানি আনতে হচ্ছে।
মনপুরার কলাতলী ইউনিয়নে সাধারণ মানুষের দাবি করে বলেন, আমরা ত্রাণ চাই না আমরা চাই স্থায়ী সমাধান। আমাদের ইউনিয়নের চারপাশে বেরি বাধ। বেড়িবাঁধ না থাকার কারণে মানুষ দীর্ঘদিন ধরে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
তারা আরো বলেন, স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে এই সমস্যার সমাধান করা হোক। ক্ষতিগ্রস্ত কলাতলী চরের মানুষ সরকারের কাছে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য আবেদন জানাচ্ছেন তারা, যাতে করে তারা স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে।
ভোলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানাযায় ,গত কয়েক দিনের উচ্চ জোয়ারের পানিতে ১১০ হেক্টর আমনের বীজতলা,৩২৫ হেক্টর সবজির ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে করে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ১০ হাজার ১৭৫ জন কৃষক লোকসানের মুখে পড়েছেন।
এবিষয়ে ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, চরাঞ্চলে অনেকের পুকুরে মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। বর্তমান জলবায়ু পরিবর্তন থেকে রক্ষা পেতে ক্ষতিগ্রস্তদের বাঁধ উঁচু করে মাছ চাষ করার জন্য তারা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। ক্ষতিগ্রস্ত তথ্য সংগ্রহ করে আমরা উদ্বোধন কর্তৃপক্ষকে পাঠাবো সরকারিভাবে কোন বরাদ্দ আসলে ক্ষতিগ্রস্তের মাধ্যমে বিতরণ করা হবে।
বেড়িবাঁধহীন চরে মানুষের জীবন এখন জীবন এখন কাটে জোয়ারের আতংকে । তাই জলবায়ুর ছোবল থেকে ভোলা দুর্গম এলাকায় মানবিক বিপর্যয় থেকে রক্ষায় দ্রুত উঁচু বাঁধ নির্মাণ সহ সরকারি সহায়তার চাচ্ছে স্থানীয় ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে শিপন ও ইয়াছিন হত্যার ঘটনায় দায়িত্বরত পাল্টা মামলায় নতুন গ্রেফতারের খবর পাওয়া গেছে
২ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) এক ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা করেছে, যা ১৪ বছর আগে দেওয়া ত্রয়োদশ সংশোধনের মাধ্যমে প্রবর্তিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে পুরোপুরি বাতিলের সিদ্ধান্তকে পুনর্বিবেচনা করে
৩ ঘণ্টা আগে
জামালপুরের সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজে ৫ম দিন ধরে প্রভাষকদের কর্মবিরতি চলছে
৩ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন অনিয়ম, তদবির ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগে আলোচনায় থাকা খুলনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারকে অবশেষে বদলি করা হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে শিপন ও ইয়াছিন হত্যার ঘটনায় দায়িত্বরত পাল্টা মামলায় নতুন গ্রেফতারের খবর পাওয়া গেছে
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) এক ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা করেছে, যা ১৪ বছর আগে দেওয়া ত্রয়োদশ সংশোধনের মাধ্যমে প্রবর্তিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে পুরোপুরি বাতিলের সিদ্ধান্তকে পুনর্বিবেচনা করে
জামালপুরের সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজে ৫ম দিন ধরে প্রভাষকদের কর্মবিরতি চলছে
বিভিন্ন অনিয়ম, তদবির ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগে আলোচনায় থাকা খুলনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারকে অবশেষে বদলি করা হয়েছে