নিজস্ব প্রতিবেদক

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিলের শেষে শুরু হতে পারে। বিভাগ বিভাজন ফিরিয়ে এনে যেহেতু নতুন সিলেবাসে পরীক্ষা হবে এবং মাঝখানে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় একটা ঘাটতি ছিল, তাই কিছুটা দেরি হতে পারে বলে জানা গেছে। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনটাও মাথায় রেখেছেন সংশ্লিষ্টরা।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা একটি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। নতুন সিলেবাসে এসএসসি শুরু হতে পারে এপ্রিলের শেষে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে পরীক্ষা শুরুতে বিলম্ব হচ্ছে কিনা, প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার।
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হোক বা না হোক সেটা বিষয় না, এবার নতুন সিলেবাসে পরীক্ষা হবে। যারা এবার এসএসসি দেবেন তাদের নবম শ্রেণিতে প্রায় ৮ মাস নষ্ট হয়েছে। তারা দশম শ্রেণিতে সময় কম পেয়েছেন। যে কারণে আগে যেখানে টেস্ট পরীক্ষা ১৬ নভেম্বরের মধ্যে শেষ হয়ে যেত, এবার সেটি ৩০ ডিসেম্বরের শেষ হচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধিতে রয়েছে, ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে পরীক্ষার্থী সংখ্যা জানাতে হবে। আর ফরম পূরণ না হলে প্রশ্নের সংখ্যা বোঝা যাবে না। এখানে একটা বিষয় রয়েছে, বিজি প্রেসে প্রশ্ন ছাপাতে হলে আগে ফরম পূরণ শেষ করতে হবে। সেজন্য ফরম পূরণ না করে বিজি প্রেসের কাছে যাবো না। সেজন্য একটু সময় লাগতে পারে।
মার্চের শেষ পর্যন্ত প্রশ্ন তৈরির কাজ চলবে। ফলে এপ্রিলের ত্রিশ তারিখে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর গত ১ সেপ্টেম্বর তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রণীত ‘নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে প্রণীত শিক্ষাক্রমে ফিরে আসে সরকার। সে অনুযায়ী সিলেবাস তৈরি করা হয়। এবার সেই সিলেবাসে পরীক্ষায় বসতে যাচ্ছেন এসএসসি পরীক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। অপরদিকে অনিয়মিত-মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থীরা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা দেবেন।
আন্তশিক্ষা বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিতব্য এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ও প্রকাশিত পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে।
যেসব শিক্ষার্থী ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অনিয়মিত-মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করবেন তারা ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি পরীক্ষার পাঠ্যসূচি (পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস) অনুযায়ী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিলের শেষে শুরু হতে পারে। বিভাগ বিভাজন ফিরিয়ে এনে যেহেতু নতুন সিলেবাসে পরীক্ষা হবে এবং মাঝখানে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় একটা ঘাটতি ছিল, তাই কিছুটা দেরি হতে পারে বলে জানা গেছে। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনটাও মাথায় রেখেছেন সংশ্লিষ্টরা।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা একটি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। নতুন সিলেবাসে এসএসসি শুরু হতে পারে এপ্রিলের শেষে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে পরীক্ষা শুরুতে বিলম্ব হচ্ছে কিনা, প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার।
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হোক বা না হোক সেটা বিষয় না, এবার নতুন সিলেবাসে পরীক্ষা হবে। যারা এবার এসএসসি দেবেন তাদের নবম শ্রেণিতে প্রায় ৮ মাস নষ্ট হয়েছে। তারা দশম শ্রেণিতে সময় কম পেয়েছেন। যে কারণে আগে যেখানে টেস্ট পরীক্ষা ১৬ নভেম্বরের মধ্যে শেষ হয়ে যেত, এবার সেটি ৩০ ডিসেম্বরের শেষ হচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধিতে রয়েছে, ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে পরীক্ষার্থী সংখ্যা জানাতে হবে। আর ফরম পূরণ না হলে প্রশ্নের সংখ্যা বোঝা যাবে না। এখানে একটা বিষয় রয়েছে, বিজি প্রেসে প্রশ্ন ছাপাতে হলে আগে ফরম পূরণ শেষ করতে হবে। সেজন্য ফরম পূরণ না করে বিজি প্রেসের কাছে যাবো না। সেজন্য একটু সময় লাগতে পারে।
মার্চের শেষ পর্যন্ত প্রশ্ন তৈরির কাজ চলবে। ফলে এপ্রিলের ত্রিশ তারিখে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর গত ১ সেপ্টেম্বর তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রণীত ‘নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে প্রণীত শিক্ষাক্রমে ফিরে আসে সরকার। সে অনুযায়ী সিলেবাস তৈরি করা হয়। এবার সেই সিলেবাসে পরীক্ষায় বসতে যাচ্ছেন এসএসসি পরীক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। অপরদিকে অনিয়মিত-মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থীরা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা দেবেন।
আন্তশিক্ষা বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিতব্য এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ও প্রকাশিত পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে।
যেসব শিক্ষার্থী ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অনিয়মিত-মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করবেন তারা ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি পরীক্ষার পাঠ্যসূচি (পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস) অনুযায়ী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।

দেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
৬ ঘণ্টা আগে
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
৩ দিন আগে
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়
৩ দিন আগে
সিটি ইউনিভার্সিটি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা জড়িত কিনা তা তদন্তে প্রমাণ হবে। এজন্য ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দেবেন
৪ দিন আগেদেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়