নিজস্ব প্রতিবেদক
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে সংঘটিত হয় বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ ও লোমহর্ষক হত্যাযজ্ঞ। এই বিদ্রোহ ও গণহত্যার ঘটনা নিয়ে ১৬ বছর পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করেছে একটি পূর্ণাঙ্গ ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’। এই কমিশন পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত তথ্য উদ্ঘাটন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের উৎস চিহ্নিতকরণ, জড়িত ব্যক্তিবর্গকে শনাক্ত এবং দায়ী সংস্থা বা গোষ্ঠীগুলোর ভূমিকা বিশ্লেষণের লক্ষ্যে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে।
এই প্রক্রিয়ায় সহায়ক তথ্য সংগ্রহ করতে কমিশন সম্প্রতি একটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘ সময় পেরিয়ে যাওয়ায় ঘটনার তথ্য সংগ্রহ জটিল হলেও কমিশন অত্যন্ত পরিকল্পিত ও পদ্ধতিগতভাবে তথ্য সংগ্রহ করছে যাতে সত্য উদঘাটন নিশ্চিত করা যায়।
কমিশনের পক্ষ থেকে পিলখানার এই নজিরবিহীন হত্যাযজ্ঞ সংক্রান্ত নির্ভরযোগ্য তথ্য, ছবি, ভিডিও, অডিও, সংবাদ প্রতিবেদন এবং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সাক্ষ্য আহ্বান করা হয়েছে। তথ্য দিতে আগ্রহীরা কমিশনের ওয়েবসাইট www.bdr-commission.org অথবা ই-মেইল [email protected]এ যোগাযোগ করতে পারবেন। এছাড়া সরাসরি কমিশনের কার্যালয়ে হাজির হয়ে বা কুরিয়ার ও ডাকযোগে তথ্য পাঠানো যাবে।
কমিশনের ঠিকানা: বাংলাদেশ রেফারেন্স ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টস (বিআরআইসিএম), নতুন ভবন (৭ম তলা), ড. কুদরত-এ-খুদা সড়ক (সায়েন্স ল্যাবরেটরি রোড), ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫।
এছাড়া ঢাকার বাইরে বা দেশের বাইরের তথ্যদাতাদের বাসায় গিয়ে কিংবা নির্ধারিত কোনো জায়গায় সাক্ষ্য গ্রহণের প্রয়োজন হলে, উক্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
কমিশন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত একটি হটলাইন চালু করেছে: ০১৭৬৯-৬০০২৮১। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, তথ্যদাতার পরিচয় গোপন রাখা হবে, যদি তিনি তা চান।
তথ্যদাতাকে ওয়েবসাইটে তার নাম, ফোন নম্বর, ই-মেইল ও ঠিকানা জমা দিতে হবে এবং তার আগে বেছে নিতে হবে তথ্যের ধরন-
* বেঁচে ফেরা শহীদ পরিবারের সদস্যদের বিবৃতি
* প্রত্যক্ষদর্শী বা সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সাক্ষ্য
* প্রিন্ট মিডিয়ার সংবাদ
* ইলেকট্রনিক মিডিয়ার অডিও-ভিজ্যুয়াল তথ্য
* মোবাইল কল রেকর্ড, এসএমএস বা হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর সংক্রান্ত তথ্য
কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান স্বাক্ষরিত গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, "পিলখানায় সংঘটিত বর্বরতম হত্যাকাণ্ডের পরিপূর্ণ তদন্ত, ষড়যন্ত্রের শেকড় অন্বেষণ এবং ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী ও সহায়তাকারীদের চিহ্নিত করাই কমিশনের মূল লক্ষ্য।"
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারির ওই ঘটনার সময় রুজু করা দুটি মামলার অভিযুক্তদের বাইরেও আরও অনেক ষড়যন্ত্রকারী, সহযোগী, আলামত ধ্বংসকারী ও ব্যর্থ দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি, সংস্থা ও গোষ্ঠী থাকতে পারে। এদের শনাক্ত করতে কমিশন গভীর তদন্ত চালাচ্ছে।
কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যমতে, কিছু বিদেশি দূতাবাসের সঙ্গেও কমিশন যোগাযোগ শুরু করেছে এবং এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় চিঠি পাঠানো হয়েছে। পিলখানা হত্যাযজ্ঞ নিয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় থাকা তথ্যসমূহ সংগ্রহ ও পর্যালোচনা চলছে। কমিশন জানিয়েছে, তারা সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে ও কোনো প্রকার প্রভাবমুক্ত অবস্থায় কাজ করছে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কমিশন ইতোমধ্যেই একাধিক গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১৫ জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছে, যাদের মধ্যে রয়েছেন-
* সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
* সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক
* সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপস
* সাবেক এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম
* ৪৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নের তৎকালীন অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ শামসুল আলম
* ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোল্লা ফজলে আকবর
* সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) মঈন ইউ আহমেদ ও জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ
* র্যাবের সাবেক ডিজি ড. হাসান মাহমুদ খন্দকার
* সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল কাহহার আকন্দ
* সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম
এই ১৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ কমিশনের জন্য ‘অপরিহার্য’ উল্লেখ করে তাদেরকে ফোন, ই-মেইল বা চিঠির মাধ্যমে সাত দিনের মধ্যে সময়সূচি জানানোর অনুরোধ জানানো হয়েছিল, যদিও ওই সময়সীমা ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত।
২০২৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর সরকারের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কমিশন অফ ইনকোয়ারি অ্যাক্ট ১৯৫৬ অনুযায়ী এই ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’ গঠন করা হয়। এর উদ্দেশ্য— পিলখানার বিদ্রোহের নামে সংঘটিত বর্বরতম হত্যাকাণ্ডের গভীরে থাকা সত্য অন্বেষণ, দেশি-বিদেশি চক্রান্ত উন্মোচন এবং প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত করে জনগণের কাছে একটি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ প্রতিবেদন তুলে ধরা।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে সংঘটিত হয় বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ ও লোমহর্ষক হত্যাযজ্ঞ। এই বিদ্রোহ ও গণহত্যার ঘটনা নিয়ে ১৬ বছর পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করেছে একটি পূর্ণাঙ্গ ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’। এই কমিশন পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত তথ্য উদ্ঘাটন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের উৎস চিহ্নিতকরণ, জড়িত ব্যক্তিবর্গকে শনাক্ত এবং দায়ী সংস্থা বা গোষ্ঠীগুলোর ভূমিকা বিশ্লেষণের লক্ষ্যে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে।
এই প্রক্রিয়ায় সহায়ক তথ্য সংগ্রহ করতে কমিশন সম্প্রতি একটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘ সময় পেরিয়ে যাওয়ায় ঘটনার তথ্য সংগ্রহ জটিল হলেও কমিশন অত্যন্ত পরিকল্পিত ও পদ্ধতিগতভাবে তথ্য সংগ্রহ করছে যাতে সত্য উদঘাটন নিশ্চিত করা যায়।
কমিশনের পক্ষ থেকে পিলখানার এই নজিরবিহীন হত্যাযজ্ঞ সংক্রান্ত নির্ভরযোগ্য তথ্য, ছবি, ভিডিও, অডিও, সংবাদ প্রতিবেদন এবং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সাক্ষ্য আহ্বান করা হয়েছে। তথ্য দিতে আগ্রহীরা কমিশনের ওয়েবসাইট www.bdr-commission.org অথবা ই-মেইল [email protected]এ যোগাযোগ করতে পারবেন। এছাড়া সরাসরি কমিশনের কার্যালয়ে হাজির হয়ে বা কুরিয়ার ও ডাকযোগে তথ্য পাঠানো যাবে।
কমিশনের ঠিকানা: বাংলাদেশ রেফারেন্স ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টস (বিআরআইসিএম), নতুন ভবন (৭ম তলা), ড. কুদরত-এ-খুদা সড়ক (সায়েন্স ল্যাবরেটরি রোড), ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫।
এছাড়া ঢাকার বাইরে বা দেশের বাইরের তথ্যদাতাদের বাসায় গিয়ে কিংবা নির্ধারিত কোনো জায়গায় সাক্ষ্য গ্রহণের প্রয়োজন হলে, উক্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
কমিশন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত একটি হটলাইন চালু করেছে: ০১৭৬৯-৬০০২৮১। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, তথ্যদাতার পরিচয় গোপন রাখা হবে, যদি তিনি তা চান।
তথ্যদাতাকে ওয়েবসাইটে তার নাম, ফোন নম্বর, ই-মেইল ও ঠিকানা জমা দিতে হবে এবং তার আগে বেছে নিতে হবে তথ্যের ধরন-
* বেঁচে ফেরা শহীদ পরিবারের সদস্যদের বিবৃতি
* প্রত্যক্ষদর্শী বা সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সাক্ষ্য
* প্রিন্ট মিডিয়ার সংবাদ
* ইলেকট্রনিক মিডিয়ার অডিও-ভিজ্যুয়াল তথ্য
* মোবাইল কল রেকর্ড, এসএমএস বা হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর সংক্রান্ত তথ্য
কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান স্বাক্ষরিত গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, "পিলখানায় সংঘটিত বর্বরতম হত্যাকাণ্ডের পরিপূর্ণ তদন্ত, ষড়যন্ত্রের শেকড় অন্বেষণ এবং ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী ও সহায়তাকারীদের চিহ্নিত করাই কমিশনের মূল লক্ষ্য।"
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারির ওই ঘটনার সময় রুজু করা দুটি মামলার অভিযুক্তদের বাইরেও আরও অনেক ষড়যন্ত্রকারী, সহযোগী, আলামত ধ্বংসকারী ও ব্যর্থ দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি, সংস্থা ও গোষ্ঠী থাকতে পারে। এদের শনাক্ত করতে কমিশন গভীর তদন্ত চালাচ্ছে।
কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যমতে, কিছু বিদেশি দূতাবাসের সঙ্গেও কমিশন যোগাযোগ শুরু করেছে এবং এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় চিঠি পাঠানো হয়েছে। পিলখানা হত্যাযজ্ঞ নিয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় থাকা তথ্যসমূহ সংগ্রহ ও পর্যালোচনা চলছে। কমিশন জানিয়েছে, তারা সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে ও কোনো প্রকার প্রভাবমুক্ত অবস্থায় কাজ করছে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কমিশন ইতোমধ্যেই একাধিক গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১৫ জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছে, যাদের মধ্যে রয়েছেন-
* সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
* সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক
* সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপস
* সাবেক এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম
* ৪৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নের তৎকালীন অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ শামসুল আলম
* ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোল্লা ফজলে আকবর
* সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) মঈন ইউ আহমেদ ও জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ
* র্যাবের সাবেক ডিজি ড. হাসান মাহমুদ খন্দকার
* সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল কাহহার আকন্দ
* সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম
এই ১৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ কমিশনের জন্য ‘অপরিহার্য’ উল্লেখ করে তাদেরকে ফোন, ই-মেইল বা চিঠির মাধ্যমে সাত দিনের মধ্যে সময়সূচি জানানোর অনুরোধ জানানো হয়েছিল, যদিও ওই সময়সীমা ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত।
২০২৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর সরকারের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কমিশন অফ ইনকোয়ারি অ্যাক্ট ১৯৫৬ অনুযায়ী এই ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’ গঠন করা হয়। এর উদ্দেশ্য— পিলখানার বিদ্রোহের নামে সংঘটিত বর্বরতম হত্যাকাণ্ডের গভীরে থাকা সত্য অন্বেষণ, দেশি-বিদেশি চক্রান্ত উন্মোচন এবং প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত করে জনগণের কাছে একটি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ প্রতিবেদন তুলে ধরা।
দেশে পুনরায় স্বৈরশাসনের শেকড় যেন বিস্তার লাভ না করতে পারে, সে লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি অবিলম্বে অভিন্ন অবস্থানে আসার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
৪ ঘণ্টা আগেএ বছর কোরবানির জন্য পশু আমদানি করা হবে না বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, অবৈধ পথে কোনওভাবেই গবাদি পশু প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। রোববার থেকেই গবাদি পশুর সকল রকমের অবৈধ অনুপ্রবেশ নিষিদ্ধ থাকবে।
৫ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড হয়েছে। পেজটি পুরোপুরি উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত এই পেজ থেকে পোস্ট বা শেয়ার করা কোনো বার্তা বিশ্বাস না করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় কোরবানির পশুর হাট বসানোর ইজারা বিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এর ফলে চলতি বছরও আফতাবনগরে গরুর হাট বসানো যাবে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবী।
৭ ঘণ্টা আগেদেশে পুনরায় স্বৈরশাসনের শেকড় যেন বিস্তার লাভ না করতে পারে, সে লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি অবিলম্বে অভিন্ন অবস্থানে আসার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
এ বছর কোরবানির জন্য পশু আমদানি করা হবে না বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, অবৈধ পথে কোনওভাবেই গবাদি পশু প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। রোববার থেকেই গবাদি পশুর সকল রকমের অবৈধ অনুপ্রবেশ নিষিদ্ধ থাকবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড হয়েছে। পেজটি পুরোপুরি উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত এই পেজ থেকে পোস্ট বা শেয়ার করা কোনো বার্তা বিশ্বাস না করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
রাজধানীর আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় কোরবানির পশুর হাট বসানোর ইজারা বিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এর ফলে চলতি বছরও আফতাবনগরে গরুর হাট বসানো যাবে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবী।