অনলাইন ডেস্ক
পিলখানা বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলায় আরও ৪০ জন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদস্যকে জামিন দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২। গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক ইব্রাহিম মিয়া এ আদেশ দেন।
সোমবার সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাফভোকেট বোরহান উদ্দিন এ তথ্য জানিয়েছেন। বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামিদের মধ্যে অনেকেই সাজাপ্রাপ্ত, এমনকি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিও রয়েছে।
সূত্র জানায়, গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালতে জামিন শুনানি ও মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিন আবেদন করা আসামিদের নথিপত্র যাচাই করে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে ৪০ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন। এদিন এ মামলায় সাক্ষ্য দেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) জায়েদী।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট পারভেজ হোসেন।
এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি ১৭৮ জন জন বিডিআর জওয়ানকে জামিন দেন একই আদালত। পরে গত ২৩ জানুয়ারি ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগার থেকে কারামুক্ত হন তারা।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর।
এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে।
আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন। হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।
অন্যদিকে, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়। ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজও শুরু হয়েছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠছে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে সরকার।
পিলখানা বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলায় আরও ৪০ জন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদস্যকে জামিন দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২। গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক ইব্রাহিম মিয়া এ আদেশ দেন।
সোমবার সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাফভোকেট বোরহান উদ্দিন এ তথ্য জানিয়েছেন। বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামিদের মধ্যে অনেকেই সাজাপ্রাপ্ত, এমনকি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিও রয়েছে।
সূত্র জানায়, গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালতে জামিন শুনানি ও মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিন আবেদন করা আসামিদের নথিপত্র যাচাই করে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে ৪০ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন। এদিন এ মামলায় সাক্ষ্য দেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) জায়েদী।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট পারভেজ হোসেন।
এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি ১৭৮ জন জন বিডিআর জওয়ানকে জামিন দেন একই আদালত। পরে গত ২৩ জানুয়ারি ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগার থেকে কারামুক্ত হন তারা।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর।
এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে।
আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন। হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।
অন্যদিকে, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়। ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজও শুরু হয়েছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠছে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে সরকার।
সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ফলে প্রথমবারের মতো কোনো জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না দলটি। সোমবার (১২ মে) কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। তবে কারা কর্তৃপক্ষকে ডিভিশন দেওয়ার আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শামসুর রহমানের আদালত এ আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেপুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না, থাকবে শুধু আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কাছে। পুলিশের হাতে চায়নিজ রাইফেল, সাব মেশিনগান, ৯ এমএম পিস্তলের মতো ‘মারণাস্ত্র’ না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেসাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩০ হাজার টাকা হওয়ার বিষয়ে জোর দিয়ে বলেন, 'যদি এই বেতন দিতে না পারেন, তাহলে পত্রিকা বন্ধ করে দিন।' এমনটাই বললেন, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগেসব কার্যক্রম নিষিদ্ধের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ফলে প্রথমবারের মতো কোনো জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না দলটি। সোমবার (১২ মে) কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। তবে কারা কর্তৃপক্ষকে ডিভিশন দেওয়ার আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শামসুর রহমানের আদালত এ আদেশ দেন।
পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না, থাকবে শুধু আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কাছে। পুলিশের হাতে চায়নিজ রাইফেল, সাব মেশিনগান, ৯ এমএম পিস্তলের মতো ‘মারণাস্ত্র’ না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩০ হাজার টাকা হওয়ার বিষয়ে জোর দিয়ে বলেন, 'যদি এই বেতন দিতে না পারেন, তাহলে পত্রিকা বন্ধ করে দিন।' এমনটাই বললেন, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।