নিজস্ব প্রতিবেদক
সাড়ে তিন বছরের আইনি লড়াই শেষে অবশেষে চাকরি ফিরে পাচ্ছেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর আলোচিত কর্মকর্তা মো. শরীফ উদ্দিন। বুধবার (৯ জুলাই) বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি বিশ্বজিত দেবনাথ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তাকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আদেশ দেন।
এ ছাড়া আদালত তাঁর পাওনা সকল বেতন ও সুযোগ সুবিধা ফেরত দেওয়ার পাশাপাশি ৩০ দিনের মধ্যে কাজে যোগদানের ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
শরীফ উদ্দিনের আইনজীবী ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান দোলন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আইনজীবী আসাদুজ্জামান জানান, চট্টগ্রামে একটি প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে অর্থ আত্মসাৎ ও রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় নিয়ে ২০২২ সালে প্রতিবেদন দেওয়ার পরই শরীফকে বিভিন্নভাবে বিপাকে ফেলে দুদক। বারবার শোকজ করা হয়। পরে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এ নিয়ে দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে ন্যায়বিচার পেয়েছেন তিনি।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় শরীফ উদ্দিন বলেন, সাড়ে ৩ বছর আইনি লড়াইয়ের পর চাকরি ফিরে পেয়ে সব কষ্ট কেটে গেছে।
চাকরি ফিরে পেতে দুদকের সচিবের কাছে গত বছরের ৭ আগস্ট আবেদন করেন শরীফ উদ্দিন। ওইদিন দুদক কার্যালয়ে তিনি আবেদনপত্র জমা দেন।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক হিসেবে ২০১৪ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন শরীফ। ২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁকে বরখাস্ত করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
শরীফ দুদকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে থাকার সময় বিভিন্ন অভিযোগের তদন্ত চালিয়ে আলোচিত হন। তাঁকে সেখান থেকে বদলি করা হয় পটুয়াখালীতে। পরে তাঁকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
সাড়ে তিন বছরের আইনি লড়াই শেষে অবশেষে চাকরি ফিরে পাচ্ছেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর আলোচিত কর্মকর্তা মো. শরীফ উদ্দিন। বুধবার (৯ জুলাই) বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি বিশ্বজিত দেবনাথ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তাকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আদেশ দেন।
এ ছাড়া আদালত তাঁর পাওনা সকল বেতন ও সুযোগ সুবিধা ফেরত দেওয়ার পাশাপাশি ৩০ দিনের মধ্যে কাজে যোগদানের ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
শরীফ উদ্দিনের আইনজীবী ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান দোলন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আইনজীবী আসাদুজ্জামান জানান, চট্টগ্রামে একটি প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে অর্থ আত্মসাৎ ও রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় নিয়ে ২০২২ সালে প্রতিবেদন দেওয়ার পরই শরীফকে বিভিন্নভাবে বিপাকে ফেলে দুদক। বারবার শোকজ করা হয়। পরে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এ নিয়ে দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে ন্যায়বিচার পেয়েছেন তিনি।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় শরীফ উদ্দিন বলেন, সাড়ে ৩ বছর আইনি লড়াইয়ের পর চাকরি ফিরে পেয়ে সব কষ্ট কেটে গেছে।
চাকরি ফিরে পেতে দুদকের সচিবের কাছে গত বছরের ৭ আগস্ট আবেদন করেন শরীফ উদ্দিন। ওইদিন দুদক কার্যালয়ে তিনি আবেদনপত্র জমা দেন।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক হিসেবে ২০১৪ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন শরীফ। ২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁকে বরখাস্ত করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
শরীফ দুদকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে থাকার সময় বিভিন্ন অভিযোগের তদন্ত চালিয়ে আলোচিত হন। তাঁকে সেখান থেকে বদলি করা হয় পটুয়াখালীতে। পরে তাঁকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
১৬ ঘণ্টা আগেদেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
১৬ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
১৮ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
১৯ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
দেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি